তৃতীয় প্রসঙ্গ ot Histol Has "so favo statoid ox, ( will be the laughing5tock of the world ) এবং পল সাইনসের নাম প্রত্যেকেরই মুখে শুনিতে পাওয়া যাইবে।” মুহূর্বের জন্ত পল সাইননের চক্ষু ক্রোধে অস্বাভাবিক উজ্জ্বল হইল ; কিন্তু সে মানসিক উত্তেজন দমন করিয়া ঘড়ির দিকে দৃষ্টিপাত করিল। তখন বেলা একটার পর পাঁচ মিনিট অতীত হইয়াছিল । সে ভ্র কুঞ্চিত করিল। গল সাইনস জtiনত—এক মুহূৰ্ত্তের বিলম্বে তাহার জীবনের গতি পরিবর্তিত হইতে পারে । - ঘণ্টায় দশ মাইল বেগে চলিতে চলিতে একখানি ট্যামি পল সাইনসের সম্মুখে আসিয়া থামিল। শকট-চালক পথের চার দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া সাইনস্ ভিন্ন অন্ত কাহাকেও সেই পথে দেখিতে পাইল না ; তখন সে গাড়ী হইতে মাথা বাড়াইয়। সাইনসের মুখের দিকে চাহিল । সাইন পথের কোন দিকে দৃষ্টিপাত না করিয়া সেই গাড়ীর দরজা খুলিয়া ভিতরে প্রবেশ করিল। শকটচালক তৎক্ষণাৎ তাঙ্গর গন্তব্য পথে ধাবিত হইল । পল সাইনস গাড়ীর ভিতর বসিয়া নব বেশে সজ্জিত হইল ; অবশেষে গাড়ী যখন বাকিংহাম প্রাসাদের দেউড়ীর ভিতর প্রবেশ করিল—তখন পল সাইনদের কোট ও টুপি উভয়ই পরিবর্তিত হইল ; তাঙ্গার মাথার পাক চুলের উপর লম্ব পরচুলা কালে চুলের নিশান উড়াইতে লাগিল, এবং তাহার নাকের ডগায় সোনা-বাধীন চশমার আবির্ভাব হইল । মুহূৰ্ত্ত-পরে তাহার অধরের নীচে ( beneath the lower dip ) একদল দাড়ি এরূপ ভঙ্গিতে তাটিয়া বসিল যে, সাইনস, তখন সম্পূর্ণ বিভিন্ন ব্যক্তি –তাহাকে পল সাইনস বলিয়া চিনিবার কোন উপায় রছিল না ! পল সাইনস এই নূতন ছদ্মবেশে ট্যান্ধিতে বলিয়। সংবাদ-পত্র পাঠ করিতে লাগিল ; তাহাকে দেখিয়া ইংরাজ বলিয়া বুঝিবার উপায় ছিল না । ট্যাক্সি তাহাকে লইয়া নানা পথ ঘুরিয়া অবশেষে একটি লৌহনিৰ্ম্মিত ফটকের ভিতর প্রবেশ করিল। তাহার সম্মুখেই কাচের ছাদবিশিষ্ট একটি প্রশস্ত অট্টালিক। অট্টালিকার দ্বারে একখানি লাইন-বোর্ডে লেখা ছিল ;–
