¢ህሥ ঝোপে ঝোপে নেকড়ে ংখ্যাই শেষ সংখ্যা ; দ্বিতীয় সংখ্যা আর বাহির হইবে না। এ রকম হুজুকে কাগজের পরিণাম এইরূপই হষ্টয়া থাকে ! পল সাইনস কি মতলবে এই কাগজ বাহির করিয়াছিল—তাহ অনুমান করা অমিীর অসাধ্য ।” ইন্স্পেক্টর কুটুস মাথা নাড়িঘ বলিলেন, “পল সাইনস কি মতলবে কোন কাজ করে—তাহ অন্য কেহ বুঝিতে পারে না । আজ সকালে আমি যখন সেই হলদে কাগজের বিজ্ঞাপন দেখিয়ছিলাম—তখনই বুঝিয়াছিলাম—কোন একটা কাগুr * faxfA| więcę ęc« 1* (some thing was going to happen.) সার্জেণ্ট ব্রাউনের নীকে মুঘে ধে যা প্রবেশ করায় সে কাশিতে লাগিল, তাহার পর বলিল, “ধোয়ার চোটে গলা শুকাইয়া গিয়াছে ; গলাট একটু ভিজণইয়া লইতে ন পরিলে শরীর চাঙ্গা গুইবে না ।” কি উপায়ে শরীর চাঙ্গা হয় তাহু! ইনস্পেক্টর কুটুসের অজ্ঞাত ছিল না,তাহারs গলা শুকাইয়া গিয়াছিল ; এজন্ত তিনি সর্জেণ্ট ব্রাউনের উক্তির সমর্থন করিয়া বলিলেন, “কয়েক গজ দূরেই মদের দোকান আছে ; এবং আমার পকেটে পীচ পাউণ্ডের একখানি নোটও আছে ; সুতরাং আমাদের পিপাসা শাস্তি করা কঠিন হইবে না। ছিপছিপে কনোলী ধরা পড়িবার ভয়ে চম্পট দিয়াছে বটে, কিন্তু তাহার নিকট হইতে যে পাঁচ পাউণ্ডের নোট আদায় করিয়াছি, তাহt দিয়া স্যাম্পেন কিনিয়া আমরা গলা ভিজাইতে পারিব-ইহাও মন্দের ভাল।” স্মিথ বলিল, “ও পল সাইনসের টাকা, হজম করিতে পরিবে না বাবা । একবার তাহার টাকাৰ ‘ম্যাগ নিফিসেন্টে খানা থাইতে গিয়া অতি কষ্টে প্রাণ রক্ষ। হইয়াছিল ; এবার কি হয় বলা যায় না ! আমি উচার মধ্যে নাই ।” যাহা হউক, মি: ব্লেক প্রভৃতিকে সঙ্গে লইয়া ইনস্পেক্টর কুটুস অদূরবর্তী মদের দোকানে উপস্থিত হইলেন । কুটুস মহানন্দে স্যাম্পেনের বোতল খুলিলেন, মিঃ ব্লেক চুরুট টানিতে টানিতে পল সাইনসের স্বাক্ষরিত অদ্ভুত পত্ৰখানির কথা ভাবিতে লাগিলেন । তিনি জানিতেন পল সাইনস অসার দন্ত ভালবাসিত না, সে পত্রে যাহা লিখিত, তাহ কর্য্যে পরিণত করিত ; মিথ্যা কথায় কাহাকেও প্রতারিত করা তাহার অভ্যাস ছিল না। কিন্তু সে পত্রে যে কথা লিখিয়াছিল—
