ষষ্ঠ প্রসঙ্গ yరి বলে নাই, এখানে উহাকে আসিতেও অনুরোধ করে নাই । বেকার স্ত্রীটে টেলিফোন করিয়া যিনি মিঃ ব্লেককে এখানে আহবান করিয়াছিলেন--তিনি মিঃ পল সাইন্স, অর্থাৎ স্বয়ং আমি—এই অধম । বিচারপতির ঐ টেলিফোন আমিছ ব্যবহার করিয়াছিলাম ; নতুবা আমি কি আমার দুই মহাশক্রকে এভাবে ফাদে ফেলিতে পারিতাম –তোমরা কোন কীটন্ত কীট যে, বিচারপতি সোয়েন তোমাদের সাহায্য প্রার্থনায় লণ্ডনে টেলিফোন করিবে ?--আমার এই সামান্ত চালাকি বুঝিতে পার না, অথচ মাদার গাছে দাদ চলকাইতে তোমাদের সাধ হয় ?” পল সাইনসের কথা শুনিয়া ইনস্পেক্টর কুটুসের ঝাটার মত কণ্টকিত গোফ “মনস্তাপে ঝুলিয়া পড়িল । মিঃ ব্লক ঈষৎ বেগে মাথা নাড়িয় ৰীললেন, “হা, এ চালাকি আমাদের বুঝিতে পারা উচিত ছিল। আমাদের এই নবযুদ্ধতার মাজনা নাই। বিচারপতি সোয়েন চেষ্টা করিলে পাঁচ মিনিটের মধ্যে স্থানীয় পুলিশের সাহায্য গ্রহণ করিতে পারতেন ; এ অবস্থায় গুনে আমাকে কেন সংবাদ দিবেন-ইছ৷ ভাiবয়া দেখা উচিত ছিল ।” ইন্স্পেক্টৰ কুটুস পল সাহনকে বললেন, “আমাদের নিবদ্ধতার পরিচয় পাইয়। তোমার মন আত্মপ্রসাদে পূর্ণ হইয়াছে । উত্তম,এখন বল—তুমি কি উদ্দেণ্ডে আমাদিগকে এখানে আহবান করিয়ছি।” পল সাইন বলিল, “তোমাদিগকে —ন, আমি তোমাকে এখানে SBBD BB BDS BBB BB BBB BBBBS BB BB BS আমার নিকট তুমি একটা তুচ্ছ পতঙ্গ অপেক্ষাও ক্ষুদ্র । আমি কেবল মিঃ রেককেই এখানে আহবান করিয়াছিলাম। তুমি তাহার লেজ ধরিয়া আসিয়া আমার কৈফিয়ৎ চাহিতেছ কেন ? তোমাকে ক আমি ডাকিয়াছি ? তোমার নিলজ্জতা ও পদ্ধর পরিচয় পাইঃ হাসিতেও আমার লজ্জা হইতেছে । ই, আমি মিঃ ব্লেককেই বিচারপতি সেয়েনের নামে এখানে আহ্বান করিয়াছিলাম ; তবে তুমিও স্বেচ্ছায় আসিয়া জুটিয়াছ—ইংতে আমি অমুখী হই নাই, বরং আনন্দিতই হইয়াছি । তোমাদিগকে অনেক কৰহ
