পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭০ ডেপুটীর জীবন। AAAAAASAAAAASA SAASAASAASAASAASAASAA অলক্ষিতভাবে পাহাড়ের অন্য পাশ্ব দিয়া উঠিতে থাকি । পাহাড়ের চূড়ায় শাল চারা পরিবেষ্টিত জমিনের উপর আমি তাহাদিগকে মিলিত অবস্থায় দেখিতে পাই । আমার স্ত্রী ভূমিতে শায়িত ছিল, আমি একটা প্রকাণ্ড পাথর হাতে লইয়া নিকটবৰ্ত্তী হই। অর্জন আমাকে দেখিয়া দৌড়াইয়া পলায়ন করে। আমার স্ত্রীও উঠিতে চেষ্টা করিল। আমি পশ্চাৎ দিক হইতে তাহার মাথায় ঐ পাথর নিক্ষেপ করি, তাহাতে তাহার মাথার পশ্চাতের জখম হয় । আহত হইয়া সে পুনরায় শুইয়৷ পরে, তখন আমি আর একখণ্ড পাথর লইয়। তাহার কপালদেশে নিক্ষেপ করি, তাহাতেই সামনের জখম হয়। সে আর উঠিলন, তখনই মরিয়া গেল বলিয়া বোধ হইল। আমার বড় ভয় হইল। আমি কয়েকটা ছোট শালের চার গাছ ভাঙ্গিয়৷ ঐ মৃতদেহের উপর ছড়াইয়া রাখিলাম, আর তাড়াতাড়ি ওখান হইতে চলিয়া আসিলাম, অৰ্জ্জুনের সহিত আর দেখা হইল না ।” আমি এই উক্তি বিবৃতভাবে লিখিলাম ; পরে বহু সাক্ষীর জবানবন্দী লিখিলাম। অৰ্জ্জুনের সহিত ঐ স্ত্রীলোকের অবৈধ প্রণয়ের কিছু কিছু প্রমাণ হইল ; কিন্তু আসামীর উক্তি ভিন্ন, হত্যা ব্যাপার সম্বন্ধে আর কোনই Eye-Witness বা দৃষ্টির সাক্ষী পাওয়া গেল না । অৰ্জ্জুনের অনুসন্ধান করিয়া তাহাকে আনাইলাম । তাহাকে প্রশ্ন করিলাম, সে সকল কথা অস্বীকার করিল। কিন্তু তাহার হাবভাবে ইহা বুঝিলাম যে মৃত যুবতীর