পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ఫిఆసి ہن بسینٹ چپے پتہ چھٹکے - یےتجاقے. গন্তব্যস্থানে হাটিয়া চলিলাম। প্রায় ১টার সময় গ্রামে পহুছিয়া এক অনুচ্চ পাহাড়ের উপর বৃক্ষচ্ছায়ার আশ্রয়ে টেবিল চেয়ার পাতিয়া সাক্ষীর জবানবন্দী লিখিতে আরম্ভ করিলাম। বেশ রৌদ্র ছিল । গরম বোধ হইল। তৃষ্ণাতুর হওয়াতে স্থানীয় লোকেরা পাহাড়ের পার্শ্ববৰ্ত্তী এক ঝরণা হইতে জল জানিল । স্নিগ্ধ, সুশীতল, নিৰ্ম্মল জল। অতি তৃপ্তির সহিত পান করিলাম। ১ ঘণ্টার মধ্যে প্রবল ক্ষুধা বোধ করিলাম। হয়তো ২ ঘণ্টা পূর্বে বেশ আকণ্ঠপূরিত আহার হইয়াছিল, এত শীঘ্ৰ ক্ষুধার পুনরুদ্রেক কেন হইল, এ প্রশ্ন আলোচনাতে স্থানীয় লোকগণ বলিল “ঝরণার জলই তাহার কারণ” । পুনরায় লুচি, মোহনভোগ খাইয়া মোকদ্দমার কার্য্য শেষ করিলাম। তখন ঝরণাটা দেখার কৌতুহল হইল। সেখানে গেলাম, কি আশ্চৰ্য্য দৃশ্য। পাহাড়ের নিম্নপ্রান্তে পাহাড়ের গা বাহিয়া জমির ২৩ ফিট উচ্চ হইতে এক অবিরল জলধারা প্রবাহিত হইয়া নিম্নে পড়িতেছে। নীচে বালুকাগর্ভ এক ক্ষুত্র কুণ্ড, তাহাতে জল সঞ্চিত হইতেছে। বহু সাওতাল নারী আসিয়া বাটী দিয়া কলসী ভরিয়া লইয়া যাইতেছে। কেহ কেহ সঞ্চিত জল সেচিয়া ফেলিতেছে ; আবার ২৩ মিনিট মধ্যে কুণ্ড ভরিতেছে, তাহারা বাট দিয়া কলসী ভরিতেছে। নিৰ্ম্মল সুস্বাদু জল। পাহাড়ের উপর কোথায়ও জলাশয় নাই। শুধু পাথর মিশ্রিত কঠিন বালুকাসংযুক্ত ভূমি, তাহার ভিতর দিয়া অজস্র জলধারা আসিতেছে। ভগবানের কি স্বঃি