> ঢাকার ইতিহাস । [भय १: কেহ কেহ ইহাকে জুলকরনাইন বা কৈকোবাদের সহচর, উপদেষ্ট এবং गङ्गांवात्र ब्रर" a वर्मन कब्रिब्रां८हब । किढ़ ७जिब्रl आहेनtब्र धिछिङ्ग ifati St. George of Cappadocia afts ofaf5-s বর্তমান সময়ে খাজাখিজির ভারতীয় নদনদী এবং সমূদ্র মধ্যে অবস্থান পূর্বক বিপন্ন নাৰিকদিগকে রক্ষা করেন বলিয়া জনসাধারণের বিশ্বাস। চল্লিশ দিন ব্যাপী কঠোর ব্ৰত ধারণ করিয়া খাজাখিজিরের দর্শন লালসায় তন্ময় চিত্তে নদীতীরে অবস্থান করিলেই নাকি তাহার দর্শন লাভ সুলভ হয়। সৰ্ব্ব সম্পদায়ের মোসলমানগণ বিপদুদ্ধরণের জন্য, রোগ মুক্তি কামনায়, অথবা সন্তান লাভ মানলে ইহার পূজোপচার প্রদান করিয়া থাকে । ঢাকায় নবাব মকরমর্থার সময়ে বাঙ্গলার মোসলমানগণের এই পৰ্ব্বাঙ্গুষ্ঠানের প্রথম ঐতিহাসিক বিবরণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। পূৰ্ব্বে এই পৰ্ব্ব অতি সমারোন্ধে সম্পন্ন হইত। অদ্যাপি ভাদ্র মাসের শেষ বৃহস্পতিবারে এতদুপলক্ষে ঢাকায় সমারোহ হইয় থাকে। চতুর্দিক হইতে কদলীবৃক্ষও বংশ সংগৃহীত হইয়া প্রকাণ্ড আলোকযান প্রস্তুত হয় । তাহার উপর নানা বর্ণেরঞ্জিত এবং কাগজে ও অভ্রে মণ্ডিও তরণী, গৃহও মসজিদ প্রভৃতির প্রতিকৃতি নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে ; তন্মধ্যে অলোকমাল সুশোভিত করিয়া স্রোতোমুখে ভাসাইয় দেওয়া হয় । এই উৎসৰ “বেরা” উৎসব নামেও পরিচিত। পূৰ্ব্বে তিন শস্ত হস্ত বিস্তৃত জালেকানও প্রস্তুত হইত। এতদ্ভিন্ন অন্যান্ত সম্রান্ত মোসলমানেরও বের থাকিস্ত। বুড়িগদা বক্ষ এইরূপে আলোকমালায় উদ্ভালিত হই। নয়ন মনোরম জপুৰ্ব্ব শোভা ধারণ করিত। এতদঞ্চলের মোসলমানগণ ভাত্র মাগের শেষ বৃহস্পতিৰায়ের প্রদোষে আদ্রক, তখুল ও রুদলী সমৃদ্ধিত্ব লৈবেষ্ট সহ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বের নদী বক্ষে ভাসাইরা দেয় । মোগল
