১২, ৩ সহিত বায়ু সংযুক্ত হইবার আর একটি প্রধান উদ্দেশ্য আছে তাহাও এস্থলে উল্লেখ না করিয়া থাকিতে পারিলাম না। জলের মধ্যে যে সমস্ত জীব বিচরণ করিতেছে, তাহ দের নিশ্বাস প্রশ্বাসের নিমিত্ত্ব প্রতিনিয়ত যে বায়ু রাশির প্রয়োজন, তাহা ঐ শোষিত বায়ুর কিয়দংশ দ্বারাই সাধিত হইয়া থাকে। অতএব জলের বায়ু শোষণ করিবার শক্তি ম থাকিলে যেমন তাঙ্গার সংস্কারের ব্যাঘাত কষ্টত, তেমনি তন্মধ্যস্থ জীব সকলও প্রাণ ধারণ করিতে পারিত না । 轉 ৪ । জীবগণ দ্বারা জলের ৰপান্তর করণ--- জল যে কত লক্ষ লক্ষ জীব জন্তুর অবাস তাঙ্গ । কোন প্রকার প্রতিবিধান না করিয়াই পুষ্ক তাহাদিগের স্রষ্টা ভিন্ন আর কাঙ্কায়ই গণনা করিবার সাধা নাই । সেই সকল জীবের মধ্যে প্রায় সকলই অপেন অপেক্ষ দুৰ্বলকে .கணி, ஆம் ஆ r هك مبيعا دس۔-:- تنگ এবং জল মিশ্রিম্ভ মনোদি ভক্ষণ করিয়া । ہ. -- ఉR్క .জীবন ধারণ করে ! অণুবীক্ষণ মে প্রকার মল তা মরা و ی * rي. ملي، দ্বারা ও অনেক জীব অন্বেষণ পূর্বক আহার করিয়া শরীরের পুষ্টি সাধন করে । এই ৰূপ অনেক প্রকার মূল জীবাস্তরের শরীরের রক্ত মাংস জপে পরিণত হওয়ায় জল অনেকাংশে সংস্ক,স্ত কষ্টয়া পড়ে । ঈশ্বর এক জীবের অগ্ৰাহ সামগ্রী অার এক জীবের গ্রাহ ও লোভনীয় করিয়া দিয়া কি আশ্চর্য কৌশ ই প্রকাশ করিতেছেন । ৫ উদ্ভিদ দ্বারা জলের শোষণ—বোধ হয় অনেকেই দেখিয়াgছল যে, যখন নদী বা পুষ্করিণী প্রভৃতির জল কোন বিশেয কারণ বশতঃ দূষিত ও বিবর্ণ হইয় পড়ে, তখন চার উপরিভাগে ও নিম্ন দেশে নানা জাতীয় শৈবাল জন্মিতে থাকে . ঈশ্বর একটি মহান উদ্দেশ্য সাধন করিবার জন্যই ঐ সকল শৈবাল সৃষ্টি করিয়া থাকেন। ঐ শৈবাল সমুদায় প্রতি-নিয়ন্ত জল হইতে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । দেখিতে পাই ন}, ভাঙ্গ ও : অপকৃষ্ট করিয়া তুলিতেছে তাঙ্ক , y 等*3寧博 নানা জাতীয় মল শোষণ পূর্বক বৰ্দ্ধিত হইতে থাকে । জলের মধ্যে রাসায়ণিক যোগাশ্রিত হইয়া যে সকল দুষিত পদার্থ থাকে, প্রায় তাহাই শোষণ করিয়াই শৈবাল বৃন্দ বৰ্দ্ধিত হয় । তাছারা য়ে শুদ্ধ দুষিত পদার্থ শোষণ করিয়াই ক্ষান্ত হয় এমন্ত নহে। সাক্ষাৎ সম্বন্ধে, জলে সুৰ্য্যের কিরণ পতিত হইলে জলীয় বাম্পের সহিত অন্যান্য দূষিত বায়ু উঠিয়া জন সমাজের অনিষ্ট করিতে না পরে ইহার জন্য এক প্রকার ক্ষুদ্র শৈবাল জলের উপরিভাগে আবরক স্বৰূপে অবস্থিfভু করে । ঈশ্বরের এই উপায়ের যথার্থ উদ্দেশ্য বুঝিতে না পারিয়া অনেক বাক্তি রিণী প্রভৃতি চইতে শৈবাল উঠাইয়া ফেলেন তাছার ফলে দুষিত জল পান করিয়া এবং দুষিত বায়ুর আঘ্ৰাণ লইয়া মান। প্রকার দুনিবার রোগ-গ্রস্ত হইয়া পড়েন । যে কয়েকটি উপায়ের উল্লেখ মাত্র করিলাম, উদ্ভিন্ন আরো যে কত উপায় আছে তাঙ্কণ.কে বলিতে পারে । ঈশ্বর স্বয়ং . উপস্থিত থাকিয়া যখন শোধন কাৰ্য্য সমাধ করিতেছেন, তখন ইহা অপেক্ষ আরো যে অনেক উৎকৃষ্টতর উপায় অদ্যাপি আমদিগের চৰ্ম্ম-চক্ষুর অগোচর রচিয়াছে ভাঙ্গতে জার কিছু মাত্র সন্দেচ নাই। সভ্যদেশীয় লোকদিগকে মধুনা নানা উপায়ে । হল সংস্কার করিয়া ব্যবহার করিতে দেখিয়। অনেকে মনে করিতে পারেন যে ঈশ্বর জলকে কি সংস্কার করিতেছেন ? অম্পবুদ্ধি লোক এৰূপ বলিতে পারেন বটে, কিন্তু যাছা বলেন তাল কোন মতেই গ্রাহ হইতে পারে না । মনুষ্য, পশু, পক্ষী, কীট পতঙ্গ উদ্ভিদ ও মৃত্তিকা সকলে একত্র হই।" আপন আপন ব্যবচার দ্বারা জলকে যে o
