o **ोष ۹ و بالا " , , * . কা র্যা-কারণু-তত্ত্ব l . .“ '6 فt Վ Գ«Վ لديه جه -५ করেন-অজ্ঞান শিশুও তাহার দুইটি চক্ষু , মাতার চক্ষুর প্রতি নিবিষ্ট করে, ইহাতে মাতার স্নেহ-পূর্ণ চক্ষু শিশুর চক্ষুত্রে জন্মের মত মুদ্রিত হইয়া যায়,-সেই চক্ষুর গুণে মাপ্ত যে কি বস্তু, শিশু তাহ চিরকালের মত খুঞ্চিয় লয় ; ঈশ্বরের প্রেম-চক্ষুর প্রতি যে ব্যক্তি আত্মার চক্ষু ফিরাইয়াছেন, তাহারই অস্তশ্চক্ষুতে ঈশ্বরের প্রেম-চক্ষু মুদ্রিত হইয়া গিয়াছে-ঈশ্বর যে কি বস্ত, তাহা তিনিই বুলিয়াছেন,– তৰ্ক দ্বারা যাহারা ঈশ্বরকে পূপিতে গিয়াছেন, তাহার। শূন্য হুস্তে ধরিয়া আসিয়াছেন । পৃথিবী যেমন জ্ঞান শিক্ষার স্থান, তেমনি প্রেম-শিক্ষার স্থান । মাত পিতার অকৃ:ফ্রম স্নেহে, পতি পত্নীর আকৃত্রিম প্রেমে, বন্ধুর অল্পত্রিম সৌহার্দে যদি আমরা প্রেম দেখিতে ন পাই, তবে আমাদের প্রেম-শিক্ষা নিতান্তই অসম্পূর্ণ ঈশ্বরের ors arz. o לrfביליה ידי fx י רשע" דייג" থাকে । বিজ্ঞানবিং পণ্ডিত একটি ক্ষু 4. ফলের ভু পঠন দেখিয়া সমস্ত ভৌতিক په عه জগতের মূলে অাকর্ষণ দেখিতে পাইয়াছি । লেন। আমরা যদি মাতৃ-স্নেহ দেখিম, । দম্পতি-প্রেম দেখিয়া, সমস্ত জগতের মূলে স্নেহ-প্রেমের আকর দেখিতে পাই, তবে আমাদের জ্ঞান চক্ষু কত না প্রস্ফুটিত হইয়। উঠে ! সেই প্রেমের মধুর হিল্লোলে আমাদের হৃদয়ের উৎস খুলিয়া গেলে । আমরা কি পৰ্য্যস্ত না কৃতকৃতাৰ্থ হই ? ঈশ্বরের প্রেমর্মপানে ছুদয়কে পরিপূর্ণ করিয়া যে ব্যক্তি সেই হৃদয়ের ভাগুর সমস্ত জগতে খুলিয়া দিতে পারেন ; তিনিই श्रुना, ऊिंनिं স্বধী তিনিই সাধু, তিনিই মনুষ্যের চরম আদর্শ। যখন ব্রাহ্মধর্মের কলিকা কাল-ক্রমে ১ বিকশিত হইয় উঠবে, তখন পুণাত্মার ব্ৰাহ্মমণ্ডলীর শিরো ব্রাহ্মধৰ্ম্মের প্রকৃত যাহাত্ম্য পৃথিবীময় প্রচtরিত হইবে। * হে পরমাত্মন্ ! তুমি পরিপূর্ণ মঙ্গল - আমরা তোমার আশীৰ্ব্বাদের প্রার্থী । তোমার এক বিন্দু কৃপা আমাদের প্রতি জনের হৃদয়ের সম্বল-আমাদের জন্মভূমি ভারত-ভূমির সম্বল ; এই দুঃখ শোকের মধ্যে তুমি আমাদিগকে অভয়-দাম পরিলে তবে আমরা স্ব স্ব কর্তব্য পথে অটল থাকিতে তোমার প্রেম-মুখের উৎসাহ-বাণী শুনিলে আমরা সকল বিপদ তুচ্ছ করিতে পাপ ; তুমি আমাদের সঙ্গের সঙ্গী হও, বিপদের কাণ্ডারী হও, আত্মার প্রতিষ্ঠা হও, মোহান্ধকার যেন আমাদের চক্ষু হইতে (* 4." { + r 4 * তোমাকে আরিত করিয়া না রাখে --এই আমাদের প্রার্থন । , oy ۰ تھی۔ حس۔ « عمیم = تا r) ও এর মোদ্বিতীয়ং । 5Runwund msmennd কাৰ্য্য-কারণ-তত্ত্ব । ইউরোপীয় দার্শনিক জগতে হিউম্ কার্য্য-কারণ-তত্ত্বের সমুদ্ৰ-মন্থন শুরু করিয়াছিলেন, আজি ও তাই প্রবল লেগে চলিরেছে; তাহা হইণ্ডে গরল উঠিতেছে, অমৃত উঠিতেছে ; র্যাহার। অমৃতের আস্বাদ জানেন তাহার অস্থত বাছিয়া লইতে পারেন ; কিন্তু যিনি সে রসে বঞ্চিত ভঁাহাকে বলি যে, ' তিনি একটু সাবধানে সে দিকে পা বাড়াইবেন—এক জন জানা-শুনা পথ-প্রদর্শককে সহায় করিয়া অমৃতের অন্বেষণে প্রবৃত্ত হইবেন, নচেৎ গোড়াতেই কুন্ত হইবেন,— অমৃতের হ্রদ মনে করিয়া তিনি কি শেষে বিষের হ্রদে পিপাস নিরক্তি করিতে যাই বেন–র্তাহার পরম শত্ৰুও ভাস্থাকে এরূপ পরামর্শ দিবে না । যদি কার্যা-কারণ-তত্বের s t . হুইবেন,—তখনই f সাগর-মন্থন দেখিতে নিতান্তই তাহার ইচ্ছ
