क्षावित्र swee டி_து তাহার দ্বারে উপস্থিত হইয়াছি। অবশ্যই মনোরথ পূর্ণ করিবেন, তিনি যে দরিদ্রের ধন পাপীর জীবন । এক্ষণে আস্থন আমরা একাগ্রচিত্তে ভক্তিভাবে পরম কারুণিক পরম পিতার পূজা করিয়া জন্ম সার্থক করি ও একমেবাদ্বিতীয়মৃ । বেদান্ত দশন । পূর্বের অনুবৃত্তি । যস্থার পরমায়াতে জীবাত্মার লয় হওস্নার কথা শুনিয়; ভয় পান তাহাদিগকে এভয় প্রদানের নিমিত্তে নিক্ষে শাস্ত্রের প্রঅতিপ্রায় বলা যাইতেছে । শাস্ত্রে আছে মোক্ষ, প্রলয়, ও নিদ; এই তিন অব স্থায় পরমাত্মাতে জীরের লয় হয় । এই সমস্ত লয়ের তাৎপর্য্য ধ্বংস নহে কিন্তু শুভ । এ সূত্রে লয় শব্দ কেবল নিদ্রাকেই লক্ষা করিতেছে । অতএব অগ্ৰে নিদ্রাবস্থারই ময়েই তাৎপর্য্য বলা যাইতেছে . জীবের দেহ ইন্দ্রিয় মনোবুদ্ধি প্রাণ সমস্তই প্রকৃতির বিকার । তৎসমুহ জীবের সাংসারিক উপাধি মাত্র । প্রকৃতি স্বয়ং তৎসমুদয়ের বীজভূমি এবং কারণ-শরীর-বাচ্য । সেই প্রকৃতি পরব্রহ্মেরই স্বষ্টিশক্তি। তাহার স্বতন্ত্র সত্তা নাই । জীবের নিদ্রাবস্থায় ঐ সমস্ত উপাধি জীবের অন্তরস্থ প্রকৃতিতে অর্থাৎ ভূতেন্দ্রিয়মনাদির বীজভূমিস্বরূপ অন্তরাত্মার আশ্রিত ব্ৰহ্মশক্তিতে গিয়৷ বিশ্রায় করে। জীবাত্মা স্বয়ং পরমাত্মার স্বরূপ হুইতে উৎপন্ন সুতরাং তিনি সে সময়ে স্বীয় হৃদয়স্থ অস্তরাত্মাতে বিলীন হইয়া বিশ্রাম করেন । যদি ধ্বংস অভিপ্রায় হইত তবে সে নিদ্রা হইতে আর জাগরণ হইত দ। । , উপাধি সমস্ত কুত 、刁矿博*·。 ჯა (( হইতে পুনঃ স্বাস্থ্য ও শাস্তি লাভ কেৱ । আর জীবাত্মা স্বয়ং স্বীয় মুখ্য-আত্ম রূপ অন্তরাত্মাতে বিশ্রাম পূর্বক আপনার চেতন; মুকুল স্বাস্থ্যলাভ করিয়া থাকে। এইরূপে পরমাত্মাকে আশ্রয় جوع صر করিম ; { * > جمي জীবগণ স্ব স্ব শরীর মন এবং জীবাত্মার সছিত নিদ্র যান। পরমা হ্লা অপরিল ৫ - চৈতন্য স্বরূপ । কঁহার লিন্দা নাই । “ঘএব স্বপ্তেযু জাগঞ্জ কায়স্কমেম্প রুমে মিমিঃ । তদেব শুক্রস্তুদ ব্ৰহ্ম ইত্যাদি ( শ্রুতি; } এই পুরুষ যিনি নিদ্রিত প্রাণি সমুহে জাগিয়া তাহদের অভিপ্রেত কাম বসু সম্প্রল নিৰ্ম্মাণ করেন তিনি শুক্র তিনি স্ত্র । ইত্যাদি । } “সযথা সৌম্য বয়াংসি বাসোধুক্ষং সংপ্ৰতি: , এবং হু বৈ ভৎ সৰ্ব্বং পরমাত্মনি সংপ্ৰতিষ্ট: , এ : হে সেীয্য ! যেমন পক্ষি সকল প্র" রজনীতে স্ব স্ব আবাস-বৃক্ষে গিয় "শ্রম করে সেই রূপ জীবাত্মা সমুদয় উপাধির সহিত স্বযুপ্তিকালে পরমাত্মাতে গিয়া প্রতি ষ্ঠিত হয় । কিন্তু তাহাতে বিলীন হই; } ধ্বংস প্রাপ্ত হয় এমত অভিপ্রায় অথবা চির-নিৰ্ব্বাণ বা ব্ৰহ্মত্ব লাভ করে এমন অভিপ্রায়ও নহে । নিদ্রা, মৃত্যু, প্রলয় ও মোক্ষ ইহার কোন অবস্থায় জীবাত্মার ধ্বংস নাই । ইহার কোন অবস্থাতেই জীবাত্মা স্বষ্টিস্থিতিপ্রলয়কর্তী ব্রহ্ম হইয়। যান না । শাস্ত্রের স্থল অভিপ্রায় এই যে, নিদ্রাকালে জীবাত্মা স্বীয় মুখ্য স্বরূপ অস্তুরাত্মাতে বিশ্রামার্থে ক্ষণিক লীন হন, সুস্থ হইয়। আবার দেছমনাদি উপাধির সহিত উত্থান করেন । এই বেদান্তশাস্ত্রে “স্বযুপ্ত,ৎক্রাস্ত্যোর্ডেদেন” প্রভৃতি সুত্রে ব্যাস কহিয়াছেন ষে স্বযুপ্তি-কালে ড়িালে জীবের মনাদি , জীব অন্তরাত্মাতে মিলিত হইলেও তত্ত্ব কাশের রূপিণী ব্ৰহ্মশক্তি ভয়ের মধ্যে ভেদ, থাকে। মৃত্যু-কালেও
