পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

४५ञां ****.’ ’ ’ । यह बाखानउनिना-थइद्धिबदशश्न रहेका লিখে যাইয় শোক দুঃখে অভিভূত হই८ऊङ्केि-अश्ड হইতে বিচুত হইয়া মৃত্যুমুখে নিপতিত হইতেছি। পার্থিব জননী যদি | কিয়ৎক্ষণ স্বীয় সস্তানকে সম্মুখে দেখিতে না পান তবে তাহাকে ক্রোড়ে লইবার জন্য যেমন সমুৎসুক হয়েন, সেইরূপ যখন আমর তোমা হইতে দূরে যাই, সংসারের ক্রীড়নক লইয়া মহামোহে ভুলিয়া থাকি, তখন তুমি আমাদিগকে তোমার অমৃতময় ক্রোড়ে আনিরার জন্য আগ্রহাম্বিত হও, আমাদিগের হৃদয়ে দেখা দাও, আমাদিগের সম্মুখে তো মার অতুলন প্রেমানন অমৃত নিকেতন ও অভয় শরণ প্রদর্শন করিয়া আমাদিগকে তোমার প্রতি আকর্ষণ কর । তুমি আমাদিগকে নিয়তই বলিতেছ যে এই পার্থিব জীবন ক্ষণবিধ্বংসী, এখানকার ক্ষুদ্র বিষয় লইয়া ব্যতিব্যস্ত হইয়া যেন আমরা অনস্ত জীবনের প্রার্থনা সম্বল না হারাই, যেন এখানে হৃদয়ে তোমার ! প্রতি প্রেম নিহিত করি – যে প্রেম অনন্ত | | | কালে আমাদিগের উপজীব্য হইবে । তুমি আমাদিগের চিরাভ্যস্ত কুসংস্কার কুটিল কামনা আশ। পরিহার করিতে কেমন সুমধুর উপদেশ প্রদান কর, কেমন অনুকুল ঘটনা প্রেরণ কর । নাথ ! সাধারণতঃ তুমি সকলকেই | এইরূপে তোমার দিকে লইয়া যাইতেছ কিন্তু যে ব্যক্তি চাতকের ন্যায় তোমার প্রতি চাহিয়া থাকে, অননুশরণ হইয়া তোমাকে একান্তে ডাকে, তাহাঁকে তুমি কতই সুখরত্ন প্রদান কর। পুত্র যদি মাতার নিকট যায়, তাহার ক্রোড়ে বসে, তবে ত মাত তাহাকে স্নেহ সম্ভাষণ করেন, তাহার গাত্রমল প্রক্ষালন করিয়া দেন, তাহার শরীরকে নিৰ্ম্মল শোভন ও শ্ৰীযুক্ত করিয়া দেন, তাইাকে সমাদরে পান ভোজন করান। তেমনি থে সাধক তোমার নিকট আইসে,. তোমাকে SS) চায়, তোমার স্নেহপূর্ণ মাতৃনয়নের প্রতি তাহার প্রেম-নয়ন সংস্থাপন করে, তোমাকে জীবন-তরীর এক মাত্র কর্ণধার জানিয়া তোমার প্রতি অচল নির্ভর, অটল বিশ্বাস হৃদয়ের সহিত অপর্ণ করে, যে তোমার নিকট তোমার স্বশীতল সহবাস, তোমাতে রতি ও মতি প্রার্থনা করে, তুমি তাহার আত্মাকে তোমার স্নেহময় ক্রোড়ে রক্ষা কর,তাহার অমৃত পথের বিঘ্ন কণ্টক সকল অপসারণ করিয়া দাও, তুমি তোমার নিগুঢ় তত্ত্বামৃত দ্বর তাহার আত্মাকে পোষণ কর, তাহাকে তোমার অমৃত ধামের উপযুক্ত কর। নাথ ! তুমি আমাদিগের জীবনকে তোমার সহিত সম্পূর্ণরূপে সংযুক্ত কর । আমাদিগকে সেই জীবন প্রদান কর, যে জীবনের তৃপ্তি ভূমি—তোমাকে পাইলে যাহার নিবৃতির সন্তোদের তার পরিসীম। থাকে না ; ধাছার অস্বিদন তুমি—তোমার কথ-প্রসঙ্গ, তোমার সহবাস, তোমার আলুধ্যান, তোমার নাম জপ করিতে করিতে যাহার সকল কাৰ্মা সুখে সম্পাদিত হয়, যাহার ভোগ ও সম্পদ তুমি – শয়নে স্বপ্নে অহরহ তোমাকে পাইয়া আর কিছুরই প্রয়াস করে না; যাহার সহায় শরণ তুমি—তোমাপে অবলম্বন করিয়া যাহা দুস্তর ভরণপ প’ল হুইবার অtশাতে জীবিত থাকে; যাঙ্গরি আশা ভরসা ভূমি—পার্থিব আশা-তরঙ্গে যাহা আলোড়িত হয় না কিন্তু তো মাকে অধিকতররূপে ইহ জীবনে পরলোকে পাইবার আশা যাহার দিন দিন বৃদ্ধিমতী হইতে থাকে ; যাহার লক্ষ্য তুমি—য়াহ। কেবল তোমাকে সম্মুখে রাখিয় তোমার প্রেমমুখের প্রতি চাহিয়া তোমার প্রিয় কাগ্য করিবার জন্য সতত উন্মুখ থাকে ; যাহার মধ্যবিন্দু তুমি—যে তোমাকে নিয়ত প্রদক্ষিণ করিতেছে, যাহার কার্য্য উদ্যম চিন্তা আলাপ তোমাকেই বেঞ্জন করিয়া রছিয়াছে ; যাহার