_ _ _ _கா : fণ্ডতেরা অন্যান্য বিষয়ে যেৰূপ অভিপ্রায় খনই তাহারা সেই বিদ্যা প্রচারের পথ প্রকাশ করিয়া থাকেন, তাহ কেহই অভ্র'- | রুদ্ধ করিবার চেষ্টা পাইয়াছেন, এবং স্ত বলিয়া অঙ্গীকার করেন না, বরং তাহারও সংশোধনাথ সচেষ্টিত হইয়। নিজ বুদ্ধি নিয়োজন করেন; কিন্তু যে সময়ে মানবজাতির বুদ্ধিবৃত্ত্বি নিতান্ত জঞ্জীভূত অথব। অত্যন্ত অসং স্কত ছিল, সে সময়ে ধৰ্ম্ম বিধয়ে যে কোন ব্যক্তি যে কোন মত নিৰ্দেশ করিয়াছেন, প্রচলি স্ত-ধৰ্ম্মাবলম্বী, নব্য-সম্প দায়ী প্ৰতিদিগের মধ্যেও অনেকে তাহ? আ: খু-বাকা বলিয়া অঙ্গীকার করেন, এবং ব্যবচার কালে সেই বাক্যের অনুবর্তী হইয়া সমস্ত কৰ্ম্ম সমাধা করেন , :ধ গ্রন্থ য’ত প্রাচীন, ভারতবর্ষীয় লোকের নিকট তাঙ্গ তত শ্রদ্ধেয়; অতএব তাঙ্কার। যে স্বকীয় ধৰ্ম্মশ:সংক অভ্রান্ত বলিবেন ইচ। কোনৰূপেই অসঙ্গীত নহে ; কিন্তু & ীিয়-ধৰ্ম্মাবলম্বী পণ্ডিক ব্যক্তির অপরাপর সকল বিদftকে পরিবত্ত্বসহ বলিয়া কেবল পরমার্থবিদ্যাকে ধে অপরিবর্তসহ অভ্রান্ত বলিম; উল্লেখ করেন ইহাই আশ্চর্যে নিউটন ও লাপলাস নামক ভুবন বিখ্যাত জ্যোক্তিবিদ দিগকে অভ্রান্ত বলিয় অল্পী । কার বলবন না , হিউম ও গিবন ও নাইয়ে নামক জগদ্বিখ্যাত ইতিহাসবেত্তাদিগকে ইতিহাসবিদ;ার পরীকণ্ঠ-প্রদশ শ বলিয় স্বীকার করেন ন; বেকন ও কোমটি এবং মিল ও হুয়েল নামক অসামান্য ধ’ শক্তি সম্পন্ন হন.দশী পণ্ডিতদিগকেও ಫ್ರf-:7 তা:গু-ভাষী মলিয়; বিশ্বাস করেন না । অন্যান্য সমুদায় fবদ1ারই উত্তরোত্তর উন্নতি হুইবে ইষ্টা তাহার একবাক্য হুইর। অঙ্গীকার করেন, কিন্তু পরমার্থ বিষয়ে নি"াস্ত বিপরীত ভাব প্রকাশ করিয়া থা কেন । এই অশেষ-দোষাকর কুসংস্কার সমস্তু জাতির অন্তঃকরণে চির কােল বন্ধমুল থাকতে, একাল পর্যন্ত ধৰ্ম্ম বিষয়ের অন্যান্য বিযয়ের ন্যায় শ্ৰীবৃদ্ধি হয় নাই । প্রভুত, যে কোন সময়ে যে কোন বিদ্য প্রচলিত ধৰ্ম্মশাস্ত্রের বিরোধী বলিয়া ধৰ্ম্ম প্রচারকদিগের প্রতীয়মান হইয়াছে, ত সেই বিরুদ্ধ-মতাবলম্বী বিদ্যা-ব্যবসায়ীক্তি.গকে যৎপরোনাস্তি নিগ্ৰহ করিয়া উত্তরকালীন বিদ্বাৰু লোকের নিকট নিন্দনীয় চইয়াছেন । ইটালিদেশীয় খ্রিষ্টীয় সম্প1মীরা গালিলিও নামক সুপ্রসিদ্ধ পণ্ডিতের প্রতি অত্যাচার করিয়া স্বীয় ধৰ্ম্ম যেৰূপ কলঙ্কে কলঙ্কিত করিয়াছেন, তাহা কোন কালে অপনীত হইবার মহে। হতভাগ্য খ্রিষ্টীয় ধৰ্ম্ম আপনার সংহার-কাল পর্য্যন্ত ঐ বিষময় কলঙ্ক হৃদয়াভ্যন্তরে ধারণ করিয়া প্রাণত্যাগ করবে তাঙ্কার সন্দেহ নাই । আমাদের স্বভাব-সিদ্ধ বুদ্ধি-বৃত্তি পরিচালন পূৰ্ব্বক বিশ্ব-কাৰ্য পর্যালোচনা করিয়া বি শ্বপতির স্বৰূপ ও অভিপ্রায় বিষয়ে যে কিছু জ্ঞান প্রাপ্ত হওয়া যায়, তাছাই প্রকৃত বিদ্যা । সকল দেশের সকল জাতির প্রচলিত ধস্মই সেই বিদ্যার সহিত সংগ্রাম করিতে বিষয় । সি স্টীয়-শাস্তাবলী পণ্ডিতবর্গ । প্রবৃত্ত রহিয়াছে। তাছাদের পরস্পর সন্ধিবন্ধনের সম্ভাবনা নাই । প্রকৃত ধৰ্ম্ম ব্যক্তি রকে অন্য কোন ধন্মের সহিত প্রকৃত ব: দ্যার ঐক্য হইবার উপায় নাই । যত দেশে যত ধৰ্ম্ম প্রচলিত আছে, সমুদায়ই বিদ সন্নিধানে পরাভূত হইয়া কালের করাল গ্রা সে অগ্র পশ্চাৎ প্রবেশ করিবে, এবং তথন পরম পরিশুদ্ধ প্রকৃত ধৰ্ম্ম বিদ্য সহ এক সিংহাসনে অধিৰা হইয়া অবনি-মগুলে আধিপত্য করিতে প্রবৃত্ত হইবেন । যেৰূপ প্রণালী ক্রমে অপরপর বিদ্যার শ্ৰীবৃদ্ধি হইয়া আসিয়াষ্ট্রে, পরমার্থবিদ্যার স্ত্রীবৃদ্ধি সম্পাদনার্থ সেইৰূপ প্রণালী অবল স্বন না করাতেই, ঐ উভয়ের উক্তৰূপ বি রোধ উপস্থিত হইয়াছে । সকল প্রকার জ্ঞানই আমাদের প্রকৃতি-মুলক ৷ সমুদয় বিদ্যারই বীজ আমাদের মানস-ক্ষেত্রে প্রচ্ছন্ন রহিয়াছে । সমুদয় বিদ্যাই প্রথমে অপরিশুদ্ধ ভ্ৰাস্তি-সঙ্কল থাকিয়া লোকের অন্তঃকরণ কুসংস্কার-পাশে বদ্ধ করিয়৷ রাখে, সমুদয় বিদ্যাই উত্তরোত্তর উন্নত ও পরিশোধিত হইয়া পরম রমণীয় পবিত্ৰ পরিচ্ছদ পরিধান করে, উত্তর কালে
