পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (তৃতীয় কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ł ソーのレデ _ _ _ _ _ * *и _ _ _ حصين goom অতএব তদার মনয়াসে উত্তর দিক নির্ণয় করা যায় !" এক দিকনিৰূপিত হইলে, すぐ তরাং অন্যান্য দিকও নিৰূপিত হয় । ইকাতে দূরদেশ গমনাগমন ও বাণিজ্য কাৰ্য্য সম্পাদনের যে পৰ্য্যন্ত সুবিধা হইয়াছে, " " বলে ময় না । পল্প হইবার পূৰ্ব্বে, পরমেশ্বর তাছার কি তার্থে অশেষ প্রকার আশ্চর্য্য পদার্থ সৃষ্টি করিয়া রাখিয়াছেন । কম্পাসের আরুতি এই প্রকার । তাড়িভাকর্ষণ ভূম গুল ও তদুপরস্থিত বায়ু মণ্ডলের সৰ্ব্ব স্থানে এক প্রকার অতি স্থঙ্কম পদার্থ অ*ছে, তা ছণর নাম তাড়িত । এই পরমাশ্চর্য্য পদার্থ সচরাচর প্রত্যক্ষ হয় ন}, কিন্তু কখন কখন কোন কোন বস্থ হইতে অতিশয় সুক্ষ জ্যোতিৰ্ম্ময় প. দার্থ স্বৰূপে আবির্ভূত হয় । বিছাৎ ও বঞ্জ-ধুলি এই পদার্থের কার্য্য । আমার কাচ, রেশম, তৈলস্ফটিক, গন্ধক, ধুনু, কয়েক প্রকার রত্ন ইত্যাদি কতক গুলি দ্রব্য ঘর্ষণ করিয়া তাছা চক্টতে অপেক্ষারুত অপ .প্রমাণ তড়িত প্রকাশ করিতে পারা যায় । t যদি কাচ অথবা লক্ষ শুষ্ক হস্তে অথবা লোমাজ বস্ত্রে ঘর্ষণ করিয়া কেশ, স্বত্র, পালক,কাগজ,অথবা অন্য কোন লঘু জব্যের নিকট ধরা যায়, তবে ঐ লঘু ভ্ৰব্য সেই কাচ অথবা লাক্ষা দ্বারা আকৃষ্ট হইয়াতা- ! • স্থাতে লগ্ন ইয়া থাকে । কিন্তু অত্যপ | ಟ್ಗ কাল সংযুক্ত থাকিয়াই বিযুক্ত হইয় পড়ে। এ উভয় ব্যাপারই ঐ তাড়িষ্ঠ নামক পদার্থের গুণ ; একারণ তাহার যে গুণ ই তে বিযুক্ত হয, তাহাকে মানব জাতি উৎ- ' তত্ত্ববােধিনী পত্রিকা _ _ দ্বারা লঘু বস্তু কাচ অথবা লাক্ষার সহিত সংযুক্ত হইয়া থাকে, তাহাকে তাড়িতাকর্ষণ বলে, এবং যে গুণ দ্বারা তাহা হতাড়িত বিযোজন কঙ্গে । ஆ তাড়িতের আর এক গুণ এই, যে যদি এক স্থানে অধিক থাকে, এবং তা হার নিকট বৰ্ত্তি অন্য স্থানে অলপ থাকে, তবে প্রথমোক্ত স্থানের কিয়দংশ শেষে স্ত স্থানে আসিয়া উভয় স্থানে সমান কয় । যদি এক খান মেঘে অধিক প্রমাণ তাড়িত থাকে, আর এক মেঘে অল্প প্রমাণ থাকে, তধে উভয় মেঘ পরস্পর নিকট বৰ্ত্তি হইবার সময়ে প্রথমোক্ত মেঘের কিয়ং প্রমাণ তাড়িত নির্গত ই ইয়: শেষোক্ত মেঘে প্রবিষ্ট হয় । এই ভয়ঙ্কর ব্যাপার 'ঘটনার সময়ে অতি প্রখর, জ্যোতিঃ প্রকাশ ও ঘোরতর মেঘ গৰ্জ্জন ছয় ; লোকে তাহণকেই বিদ্যুৎ ও বঞ্জধনি কহিয়া থাকে । পৃথিবী চাইতে মেঘে । অথবা মেঘ হইতে পৃথিবীতে তাড়িত প্রবেশ করিবার সময়েও এইৰূপ ঘটন। ঘটিয়া থাকে । এই তাড়িত পদার্থ কোন কোন বস্তু দ্বার। এক স্থান হইতে অন্য স্থানে দ্রুত বেগে সঞ্চালিত হয় । এই সকল বস্তুকে তাড়িতপরিচালক কহে । অন্য কতক গুলি বস্তুর পরিচালকতা শক্তি এত অপ, যে কোন স্থানে তাড়িতের সঞ্চলন নিবারণ করিতে হইলে ঐ সকল ছুব্য ব্যবহার কfরতে হয় । এ সমস্ত বস্তুকে অপরিচালক কহে । \l সমুদায় ধাতুই প্রবল পরিচালক । তভিন্ন অঙ্গার, লবণাক্ত জল প্রভূক্তি আর কতক গুলি দ্রব্য অাছে, তাহারণও পরিচালক বটে, কিন্তু ধাতুর ন্যায় মহে । কাচ, গন্ধক, ধূনা, পরিশুষ্ক বায়ু, কাষ্ঠ, কাগজ, কেশ, রেশম, পালক, পশুলোম এ সমুদায় সৰ্ব্বতোভাবে অপরিচালক । ধাতুর তাড়িত পরিচালন-শক্তি অত্যন্ত প্রবল জানিয়া, বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা অট্টালি, कङ्ग भाcश्व1४क् भक्छे श्वजूअब्र भौक