পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ত্রয়োদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سb க_F অষ্টম মণ্ডলের স্থানত্রয়ে যুগ শব্দ প্রযুক্ত হইয়াছে। তন্মধ্যে দুইটি কাল বোধক যথা,—৮৪৬৷১২ (বশ-ঋষি, দেবতা -ਝੋਲ਼) “তংৰিখে মানুষ যুগেস্ত্ৰং হবস্তে তবিষং যত ক্ৰচঃ।” সায়ণ–‘যুগা যুগানি, কালান সৰ্ব্বেষু কালেষু । সমস্ত মনুষ্যগণ হব্যগ্রহণ করত সেই বলবান ইন্দ্রকে সৰ্ব্বকালে ॥ স্তব করে। ৮৬২৯ (এই মন্ত্রটি একবার পৌষ । মাসের পত্রিকায় উদ্ধত ও ব্যাখ্যাত হইয়াছে ।) তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা নবম মণ্ডলের দ্বাদশ সূক্তের ৭ম মন্ত্রে কালবোধক যুগ শব্দের উল্লেখ দৃষ্ট হয় । । মন্ত্রটি এই,–(কশ্যপ পুত্র অসিত ঋষি, পরমান সোম দেবতা)— “নিত্যস্তোত্রে বনস্পতিধীনামস্ত: সবছবিঃ হি- | बांtनां भांश्रया यूश ।” এই মন্ত্রের ভাষ্য ও অনুবাদাদি প্রদান করিবার পূৰ্ব্বে একটি কথা বলা আবশ্যক যে, এই প্রস্তাবে আমরা বৈদিক মন্ত্র । সমূহের যে অনুবাদ প্রদান করিয়াছি, | তৎসমস্তই সায়ণাচার্য্যের ভাষ্যসম্মত ! মাননীয় শ্ৰীযুক্ত বাবু রমেশচন্দ্র দত্ত মহাশয় ঋগ্বেদের যে বাঙ্গালা অনুবাদ প্রকাশ করিয়াছেন, তাহা সৰ্ব্বত্র সায়ণভাষ্যের অনুগত হয় নাই । সুতরাং আমাদের প্রদত্ত অনুবাদের সহিত সকল স্থলে ঐক্য নাই । এ পর্য্যন্ত যে সকল মন্ত্র উদ্ধৃত হইয়াছে, তাহার মৎকৃত অনুবাদের সহিত দত্ত মহাশয়ের অনুবাদের তাদৃশ মারাত্মক পার্থক্য নাই বলিয়া তৎসমস্ত যথাস্থলে প্রদর্শন করিতে বিশেষ চেষ্টা করা হয় নাই । কিন্তু সমালোচ্য মন্ত্রের অনুবাদে । "মিথুনানি, জায়াপতিরূপাণি” বুঝিয়াছেন। কিন্তু Muir stata “ Former ages.” নক্ষত্র চিহ্ণিত পাদটীকা দেখুন। ०७ क४, ७ ख(नै র্তাহার সহিত আমাদের এত অধিক পার্থ্যক্য দাড়াইয়াছে যে, তৎ সম্বন্ধে কোনও কথা না বলিয়া থাকিতে পারিলাম না । উক্ত মন্ত্রের দত্ত মহাশয় কৃত অনুবাদ এই,—“নিত্য স্তোত্রবিশিষ্ট, ক্ষীর প্রসব কারী বনম্পতি (সোম) মনুষ্যগণের জন্য একদিন কৰ্ম্ম মধ্যে প্রীতভাবে (বাস করেন) ।” এই অনুবাদ সম্বন্ধে মন্তব্য প্রকাশের পূর্বে মহামতি সায়ণাচার্য্যের ভাষ্য উদ্ধৃ や5 করিতেছি । “নিত্য স্তোত্রঃ’ সন্ততস্তোত্রঃ, ‘সবদু ধঃ অমৃতস্য দোগ্ধা, "বনস্পতিঃ’ বনানাং পালয়িতা, সোমঃ, 'মা ठूबा’ भान्नवानि, ‘यूशा’ यूशानि श्र शैटेन काशांशकानि, ছিম্বানঃ’ গ্ৰীণয়ন, ধীনাং কৰ্ম্মনাং ‘আন্তঃ’ মধ্যে, নিবসতীত্যর্থঃ * (৭) এই সায়ণীয় ব্যাখ্যার সহিত মিলাইয়া দেখিলে পাঠকগণ বুঝিতে পারিবেন যে দত্ত মহাশয়ের অনুবাদ কীদৃশ ভ্রমপরিপূর্ণ হইয়াছে। মূলে আছে ‘মানুষা”—‘মনুষ্য সম্বন্ধীয়’ । রমেশ বাবু করিয়াছেন,—‘মনুষ্যদিগের জন্য’। দত্ত মহাশয় “জন্য” পাইলেন কোথায় ? “একদিন ইহাও মূলে বা ভাষ্যে আদৌ নাই । ‘হিস্থানঃ অর্থে ‘প্রণয়ন অর্থাৎ “প্রীতি যুক্ত করিয়া’ । রমেশ বাবু করিয়াছেন, “প্রীত ভাবে, বলা বাহুল্য, ইহাও মুলে নাই । মুলে আছে, ‘যুগা; সায়ণ বুঝিয়াছেন, ‘যুগানি, অহীনৈকাহাত্মকানি । ইহার অর্থ ‘অহীন ও একাহাত্মক যুগ’ যজুৰ্ব্বেদীয় তৈত্তিরীয় সংহিতার প্রথম কীণ্ডের দ্বিতীয় প্রপাঠকের প্রথম অনুবাকের (৭) মাননীয় শ্ৰীযুক্ত বাবু উমেশচন্দ্র বটব্যাল, এম, এ , সি, এস মহোদয় অনুগ্রহপূর্বক এই ভাষ্যটুকু উদ্ধৃত করিয়া পাঠাইয়া দিয়াছেন। ইহার পরবৰ্ত্তী (ক) "চিল্লিত প্যারাগ্রাফটও তাহারই প্রেরিত। ७ जनj ॐiशब्र निकछे छिब्रङ्गङख ब्रश्णिाम ।