পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१३*ांधं »v०९ কত শত ব্যক্তি যাহারা দীর্ঘকাল জীবিত থাকিলে জন্মস্থানের নানা উপকার সাধন করিতে পারিত তাহারা বর্তমান তাস্বাস্থ্যकब्र छन-बांबू-बांद्रा ८ब्रांटश जांकांख शहेग्न অকালে কালগ্রাসে পতিত হইতেছে। যে দেশ স্বাস্থ্যকর নহে সে দেশবাসীদিগের উন্নতিসাধন অসম্ভব হইয়া উঠে, কেন না তাহারা ক্রমাগত রোগ ভোগ করিয়া শারীরিক ও মানসিক বল-বীর্যা-হীন ও অন্তঃসারশূন্য হইয়া পড়ে। বঙ্গদেশের অবস্থা বৈ গুণ্যে এই বঙ্গদেশবাসীরা ক্রমে ঐ ! রূপ শোচনীয় অবস্থায় উপনীত হইতেছে। জাতিত্বের দ্বিতীয় উপাদান শারীরিক প্রকৃতি । বঙ্গলাপীদিগের বর্তমান শারীরিক অবস্থা অতি হীন । বঙ্গদেশের বর্তমান অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, দ্রব্য-সামগ্রীর মূল্যতা, অপুষ্টিকর দ্রব্য ভক্ষণ, উপজীবিকার জন্য অত্যন্ত উদ্বেগ, মানসিক পরিশ্রমের অতিশয্য এবং অন্যান্য নানা কারণে বঙ্গবাসীরা ক্রমশ দুর্বল হইয়। পড়িতেছে। একেত ভারতবর্ষীয় অন্যান্য জাতি অপেক্ষ বঙ্গদেশবাসীর স্বভাবতই দুর্বল, আবার বর্তমান সময়ে ঐ দুর্বলতা-বৰ্দ্ধক নানা কারণও উপস্থিত হইয়াছে। যে জাতির শরীর দুর্বল, সে জাতি উন্নতি-পথে অগ্রসর হইতে পারে না, কারণ শারীরিক দুর্বলতা হইতেই মানসিক দুৰ্ব্বলতা জন্মে, উহ। মনকে উৎসাহ উদ্যম ও অধ্যবসায়শূন্য করিয়া ফেলে । জাতিত্বের তৃতীয় উপাদান মানসিক ও নৈতিক গুণ । বঙ্গবাণীদিগের বর্তমান মানসিক ও মৈত্তিক অবস্থা স্বল্প হীন নহে। যে नकल शांमनिक ७ · मडिक ॐ थाकिएल একটি জাতি শ্রেষ্ঠ ও সুসভ্য বলিয়া পরিগণিত হইতে পারে বাঙ্গালী জাতির তাহ बङि जम्लङ्गे मांटष् । बांक्रांलो छांउिद्र জাতিত্বের উপাদান ও বাঙ্গালী জাতি כל মধ্যে সাহস, অধ্যবসায়, প্রভূতি শ্রেষ্ঠ গুণের অস্তিত্ব নাই বলিলেও অতু্যক্তি হয় না। ভীরুতা বাঙ্গালীর প্রধান লক্ষণ । যে সকল কার্য্যে সাহস ও অধ্যবসায় অবশ্যক হয় বাঙ্গালীদিগের পক্ষে তৎসাধনের আশা অতি অল্প । বাঙ্গালীর উৎসাহ তৃণাগ্নির ন্যায় শীঘ্র প্রজ্বলিত হয় তাবার শীঘ্রই নিৰ্ব্বাণ প্রাপ্ত হয়। এই রূপ অন্যান্য শ্রেষ্ঠ গুণ যাহা জাতীয় উন্নতি সংসাধনে বিশেষ আব শ্যক, বাঙ্গালী জাতির মপ্যে তাহা দেখিতে

  • {ाँ७शू शॉग्न न !

জাতিত্বের চতুর্থ উপাদান রাজনৈতিক অবস্থ। বাঙ্গালী জাতির রাজনৈতিক অবস্থ৷ অত্যন্ত হীন । রাজনৈতিক স্বাধীনতা রক্তনৈতিক সুখ-সম্পদের ভিত্তিভূমি, কিন্তু বা জালী জাতি বিদেশীয় শাসনের অধীন সুতরাং কি প্রকারে বঙ্গদেশের রাজনৈতিক অবস্থা বঙ্গদেশবাসীদিগের আশানুরূপ হইতে পারে । কিন্তু বিদেশীয় কোন শ্রেষ্ঠ মুসভ্য জাতীয় রাজার অধীন হইলেও একটি দেশের রাজনৈতিক অবস্থা যতদূর উন্নত হইতে পারে বঙ্গদেশের রাজনৈতিক অবস্থা ততদূর উন্নত হইতে এখনও বহুদূরে রহিয়াছে। ইংরাজ-শাসনের অধীনে থাকিয়৷ বঙ্গবাসীদিগের যেরূপ স্বাধীনতা থাকা সম্ভব, রাজকাৰ্য্যসম্পাদনে হস্তাপণ করিবার যত দূর ক্ষমতা থাকা সম্ভব এবং রাজ্যশাসনে যতদূর অধিকার থাকা সম্ভব তাছা নাই । আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, যে ইংলণ্ডের ভূমি ম্পৰ্শ করিলেই পরাধীনতার শৃঙ্খল একেবারে ছিন্ন হইয়া যায়, সেই ইংলণ্ডবাসীরা অামাদিগের রাজা ছইয়াও যে সকল স্বাধীনতার ইচ্ছা তঁহার নিজে আমাদিগের হৃদয়ে উদ্রেক করিয়াছেন তাছা চারতাৰ্থ করিতে দেন না । দুঃখের বিষয় এই যে, যে সকল উচ্চ রাজপদ অৰ্দ্ধসভ্য মুসল