পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দশম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

دهانه ۲ tچ পঞ্চাশ সাংবৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ ২ e 3 «φίψίμ ಪಕ್ದ o கடி पञांगां८भन्न भt५ी दिखौंद्र कुन्न । خاص مع۹ م- حسجد حصیه میده цењива -T ইহাই আমার নন্দ-বৰ্দ্ধন করিতেছে, ইহার সেই অন্ধকারের তোমার নিকটে কামনা। তুমি কৃপা করিয়া | মধ্যেই আনন্দ-ভূষণে বিভূষিত থাকিয়াই আমার এই নিৰ্ম্মল কামনা পূর্ণ কর । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । gaaaaaaaaaaанимав প্রযুক্ত বেচারাম চট্টোপাধ্যায়ের বক্তৃত। প্রাতঃকাল রসে৷ বৈ স: | সেই পরমায় রস-স্বরূপ তৃপ্তি-হেতু। আনন্দময়ের এই বিশাল বিশ্বরাজা দিন যামিনী কেবল আনন্দ-রসেই পরিপূর্ণ । ইহার ক্ষুদ্র বৃহৎ সকল পদার্থই আনন্দমাজে সুসজ্জিত হইয় রহিয়াছে । অন্ধকারের মধ্য হইতে সকল সময়েই সমান রূপে আনন্দ-চ্ছটা বিকীরিত হইতেছে। এই ভূমণ্ডল যে এখনই কেবল সূৰ্য্যকিরণে আনন্দ-বেশ ধারণ করিয়াছে—এখনই যে সূর্যোদয়ে চারি দিকে আনন্দ-কোলাহল छेথিত হইয়াছে,তাহা নহে, রজনীর অন্ধকারের মধ্যে -- সেই নিস্তব্ধ অবস্থার অভ্যন্তরে ও ইহা অনুপম আনন্দ-সাজে সজ্জিত ছিল, ইহ মনুষ্যের আনন্দ-রবে না হউক, বিবরগম্বরশায়ী জীব-জন্তু কীট পতঙ্গ সকলের অন্তস্কৰ্ত্ত আনন্দ মিনাদে প্রতিধ্বনিত হইতে | ছিল। মর্ত্যের গিরি-গুহা, বন-উপবন, নগর গ্রাম সকল বিবিধ জীবের আনন্দলীলায় পূর্ণ ছিল। এই যে বিচিত্র কৌশলপূর্ণ মৃগন্ধি কুসুম-রাজি, এখন আমারদের চক্ষুর তৃপ্তি সাধন করিতেছে, হৃদয়ে অভূতপূর্ব আনন্দ বর্ষণ করিতেছে, ইহার সেই রজনীর অন্ধকারের মধ্যেই প্রস্ফটিত হুইয়৷ श्रांनना-छांद्र बश्न कब्रिाउझिल ।। ७हे ७षथि क्नन्क्रांछि जकल, बांशंब्रl ७श्रम वांश्नंबां★न क्रशं लांबण; विलुiद्र रुद्विग्नां ख्यांमांद्रालद्र श्रां দীপ্তি পাইতেছিল। সূৰ্য্য কেবল সেই কাল-যবনিকা অন্তরিত করিয়া দিয়া পৃথিবীর | } আলোক । সেই আনন্দমূৰ্ত্তি— আনন্দময়ের সেই আনন্দপূর্ণ স্বষ্টি-কৌশলই আমারদের সন্নিধানে প্রকাশ করিতেছে । সুধীর আধার চন্দ্রম কি অপূর্ব আনন্দউপাদানেই নিৰ্ম্মিত ! তাহার প্রত্যেক অংশ, প্রত্যেক রশ্মিই কি অজস্র আনন্দই বিকীর্ণ করে। চন্দ্রের সৌম্য মূৰ্ত্তি নিরীক্ষণ করিলে বোণীর রোগ-যন্ত্রণার লাঘব হয়, শোকার্তের সন্তপ্ত হৃদয় শীতল হইয়া থাকে, প্রেমিকের প্রেমসিন্ধু উচ্ছসিত হইয় উঠে। মাতৃক্রোড়শায়ী দুগ্ধ পোষ্য শিশু ও চন্দ্রদর্শনে আনন্দ-বেগ সম্বরণ করিতে অসমর্থ হইয়া আনন্দে নৃত্য করতে থাকে। উজ্জ্বল-হীরক খণ্ড-সদৃশ গ্রহ-তারা সকল অসীম গগনে ভাসমান থাকিয়া কি অনিৰ্ব্বচনীয় অনন কণাই বিস্তার করে । প্রকৃতির মূলে আন ন্দের উৎস নিহিত না থাকিলে অধ উৰ্দ্ধ আনন্দ রসে কেন অভিষিক্ত থাকিবে ? এই পবিত্র প্রাতঃকালে একবার বহির্জ গতের প্রতি নেত্র উন্মীলন করিয়া দেখ, ইহার চারিদিক হইতে কেবল আনন্দেরই উৎস উৎসারিত হইতেছে। ইহার প্রত্যেক পদার্থ—প্রতি ঘটনাপুঙ্খানুপুঙ্খরুপে পরীক্ষা কর, দেখিবে সকলই আনন্দ-রসে অভিষিক্ত —সকল বস্তুই আনন্দ উদগীরণে প্রবৃত্ত রছিয়াছে। সূর্যের প্রত্যেক রশ্মিই আনন্দকণা বিকীর্ণ করিতেছে, 'বায়ুর প্রতি হিল্লোলই আনন্দ বহন করিতেছে, গায়ক বিহঙ্গের প্রত্যেক সঙ্গীত-আলাপই আনন্দ বর্ষণ করিতেছে। এই পবিত্র প্রাতঃকালে পশু পক্ষী, কীট পতঙ্গ, জীবজন্তু সকলেই আপনাপন ক্রসৌন্দর্য্যে, ক্রিয়াকাণ্ডে কেবল অt