২২৩ তত্ত্ববোধিনী পত্রিক ১২ কল্প, ৩ ভাগ
- - - - --ط سككه
দের মধ্যে সৰ্ব্বা{্যক্ষ । যদ্বারা দেখা শোনা প্রভৃতি বিষয়-গ্রহণ সংসাধিত হয়, তাছাই o ইন্দ্রিয়—কাজেই মন ও ইন্দ্রিয় ; কেননা, কি শব্দ-শ্রবণ, কি রূপ-দর্শন,কি রসাস্বাদন, মনের কর্তৃত্ব ব্যতিরেকে কোন ও উপলব্ধিকাৰ্য্যই চলিতে পারে না । কিন্তু সেনাপতি একদিকে যেমন সেনা—আর-এক দিকে তেমনি সেনা-গণের অধিনায়ক ; মন একদিকে যেমন ইন্দিয়, আর এক দিকে তেমনি ইন্দ্রিয়-গণের অধিনায়ক । চক্ষু শুধু কেবল দৰ্শন-কার্যেরচ কৰ্ত্ত। শ্রবণ কার্যের নহে; কৰ্ণ শুধু কেবল শ্রবণ কার্য্যেরই কৰ্ত্ত—দৰ্শন-কার্ঘ্যের মতে ; কিন্তু মম দৰ্শন-কার্য্যের ও কৰ্ত্ত—শ্রবণকার্য্যের ও কর্তা –সকল ইন্দ্রিয়-কার্মেরই কর্তা । পায় না --কর্ণ ও শুনিতে পায় না - কোনো ইন্দ্রিয়ই কোনো কাৰ্য্য করিতে পারে না । । তবে তার ভাবনা তাতএব মনও ইন্দিয়, অপরাপর ইন্দ্রিয় ও ইন্দিয়; কিন্তু তাচার মপে বিশেস এই নে, মন অধিনায়ক ইন্দিয়—তার তার ইন্দিয় অধীনস্থ ইন্দ্রিয় ; এ প্রভেদটি অনিবাৰ্ম । সেনাপতি যেমন অধীনস্থ তাধিনায়কদিগের একের তাল মানে তাঙ্গার কার্য তাকে দিয়। চালায়—মন তেমনি চক্ষুর অবর্তমানে চক্ষুর কার্স্য কতক-বা কর্ণকে দিয়া - কতক-দা স্পর্শেন্দ্রিয়কে দিয়া—চালায় ; অন্ধ ব্যক্তির শ্রবণ এবং স্পর্শ যে, এত সজাগ, তাহার কারণই ঐ । ইন্দিয় না থাকিলে ও মন আপনার ভিতর হইতে ইন্দ্রিয় যোগায়, যেহেতু, সকল ইন্দ্ৰিয়ই মনের অভ্যন্তরে বীজ-ভাবে বর্তমান রহিয়াছে । মনের অভ্যন্তরে যদি ইন্দ্রিয়সকল বীজ ভাবে ও বর্তমান না থাকিত, চক্ষু না থাকিলে ও কর্ণ শুনিতে । পায়, কৰ্ণ না থাকিলেও চক্ষু দেখিতে । পায়; কিন্তু মন না থাকিলে চক্ষু ও দেখিতে । গঠন করিয়া তুলে । তাহা হইলে স্বপ্নের দর্শন শ্রবণাদি ব্যাপারগুলি অসম্ভব হইত ; কেননা, মনের তাভোতিক চক্ষু দ্বারাই আমরা স্বপ্নের আলোক দর্শন করি ; মনের অভৌতিক কর্ণ দ্বারাই আমরা স্বপ্নের গীত শ্রবণ করি । জাগ্রাৎ কালেও আমরা যখন মনে মনে গীত গাই— তখন তা হা আমরা মনঃ কৰ্ণে শ্রবণ করি— এ কর্ণে নহে; যখন আমরা আগ্নেয় গিরির অগ্নি-উদগীরণ ভাবনা করি, তখন সেই মানসিক অগ্নি-উদগীরণ আমরা মনশ্চক্ষে দর্শন করি — এ চক্ষে নহে ; এইরূপ দেখা যা ইতেছে যে,দ নি শ্রবণাদি সমস্ত ইন্দ্রিয় মনের অভ্যন্তরে বীজ-ভাবে অবস্থিতি করিতেছে --गनड ड्रेछिल्लझे गानतङ्गे *ङि-जुङ । 2ত পার নিশ্চয়ই এখানে বলিবেন নে, রূপবান বস্তুর প্র است. " প্রভাত বাবুর এই কথাটিতেই যদি সল গোল মিটিয়৷ যাইত, ছিল না । দৃশ্যমান তাটালিকাদির নেত্রগত প্রতিবিম্বই প্র কত দৃশ্য বস্তু –এ যেন হইল ; কিন্তু তাহাতে কাতার কি আইল গেল ? দৃশ্য অট্টালিক এবং দৃশ্য আটালিকার প্রতি লিঙ্গ এ জয়ের মধ্যে কেবল ছোটে ব’ড়র 2ा:छन-लूक्ष নিকটের 2T57- 의 त्ड़े ○| তার নয় । তাটালিকার প্রতিবিম্বই দৃশ্য তাটালিক। এ কথা সত্য হইলে ও তাহা যে, প্রতিবিম্ব বলিয়াই দৃশ্য তাহা তো আর নচে ! নিদ্রিত ব্যক্তির অৰ্দ্ধোন্মীলিত চক্ষে আটালিকার প্রতিবিম্ব বিলক্ষণই নিপতিত হয় - অথচ অট্টালিকা তাহার দৃষ্টিতে প্রতি ভাত হয় না। প্রভাত বাবু হদ মুদ এই পৰ্য্যন্ত বলিতে পারেন যে,বাহ্য-পদার্থ-সকলের ছবি আলোক-যানে ভর করিয়া স্নায়ু
