يصمد سعضحسد قة খন তাহার বোবা উচিত ছিল যে, সাক্ষাৎ কারণ ও কতক অংশে কারণ – সুতরাং মূলকারণের কারণত্বের আংশিক অধিক রী । ঈশ্বর শুধু কেবল নিজাঁপ মন্ত্রের ঈশ্বর নহেন—মৃত জগতের ঈশ্বর নহেন—তিনি দেব মনুষ্য পশু পক্ষী উদ্ভিদ চরাচর সমস্তসম্বলিত সমগ্র জগতের ঈশ্বর । শ্ৰীদ্বি । শ্ৰী প্রভাতচন্দ্র সেন । ক্রমশঃ । ব্রাহ্মধর্মের প্রচার । অামাদের কোন কোন ব্রহ্ম-ভ্রাতার す g گری ح؟ এইরূপ মত লে তাঙ্ক শতাব্দার তাধিক কাল এদেশে ব্রাহ্মধৰ্ম্ম প্রবীভত চ ভয়! ডহ। - تیر : - ,- s oʻz --=< حڈ ــ -بی- یگ طه-سب صاص -صه যতদর প্রচারিত হইয়াছে তাত বড় তাশা লোকের ভরসা ছিল তাচ হয় নাই | তামাদের বিশ্বাস ও সপ্তদার স্ব নক্স । ব্রাহ্ম ধৰ্ম্ম অতি উচ্চ পৰ্ম্ম । পৃথিবীতে আপ্যাত্বিা কত সম্বন্ধে ধৰ্ম্মের উচ্চতা ধৰ্ম্মাবলম্বীগণ তানায়াসে ও সহজে ব্রাহ্মধৰ্ম্মের মত ও বিশ্বাস সকল সদয়ে ধারণ করিতে পারিবে এরূপ তাণশা করা যায় না । মানব মন যে মত ও বিশ্বাসে চিরাভস্ত, বা বহুকাল হইতে অভ্যস্ত, তাহ। উন্নত ও সংস্কৃত করা সময়-সাপেক্ষ, এবং উহা যত অধিক পরিমাণে উন্ন ত ও সংস্কৃত করিতে যা ওয়া যায় তত অধিক সময়ের আবশ্যক হয়, ইহা একটা পরম সত্য । একটা জাতির প্রাণে কোন একটী নৃতন মানবীকরণ বটে চারের \9్ప ভাব সঞ্চার করিয়া দেওয়া দ্য দিনের কার্য্য নহে, তাহ! শত শত বৎসরের চেন্ট-সাধ্য। ধৰ্ম্ম, ধৰ্ম্মনীতি, বা রাজনীতি, যে কোন বিময়েরই উক একটা - নূতন উন্নত মত বা একটী নৃতন উচ্চতর অাদর্শ একটা জাতির মানসিক প্রকৃতিতে বদ্ধমূল করা যে কালসাপেক্ষ, পৃথিবীর ইতিহাস হইতে তাহার বিশেষ প্রমাণ , গুয়া যায় । সাকারবাদী হিন্দুবে নিরাকার বাদ করা, পৌত্তলিক হিন্দুকে ব্রহ্মোপাসক করা, লৌকিক তাক্রাতদ সবং অন্য বন্তি জাতিকে দিবেক বাণীর সেবক কর। পঞ্চাশ বা এক (, শত বৎসরের কার্য্য নহে । সহস্ৰ সহস্ৰ বৎসর সকারে পাসনা করিয়া, পুত্তলিকা পূজা করিয়, এবং বিবেক বাণীর পরিবর্তে আচার ব্যবহারের সেবা করিয়া, যে জাতির মানসিক প্রকৃতি গঠিত হইয়াছে, স জাতি যাহাতে নিরাকার ব্রহ্মের পৃক্ত করিতে পারে এবং বিবেক রাণীরই সেব। করিতে পারে এমন করিয়৷ তাহার প্রকৃতি উন্নত ও সংস্কৃত কর। কি কখন অল্প সময় ও তলে তা প্লাস সধ্য হই তে পারে ? ● হিন্দু জাতির বর্তমান ধৰ্ম্ম ও নৈতিক অবস্থা ঘাচ), এবং ব্রাহ্মসমাজ উহাকে যে উচ্চ তাদর্শালু নারী করিতে চাহেন, এই দুইয়ের মধ্যে তুলনা করিলে এতদূর প্রভেদ দেখিতে পা ওয়। য়। য় যে গত ঘাইট বৎসরে ব্রাহ্ম ,মাজ যাহা করিয়াড়েন তাক। তালোচনা করিয়া আমরা নৈরাশ্যকে কখনই হৃদয়ে স্থান দিতে পারি না । ব্রাহ্মের বা ব্রাহ্ম সমাজের সংখ্যা কত বৃদ্ধি হইতেছে তাহ দেখিয়া যাহারা ব্রাহ্মধন্মের কার্য্যের পরিমাণ সিদ্ধান্ত ক রেন তা হারা ভ্ৰমান্ধ । অসাক্ষাৎ ভাবে দেশের উপর ব্রাহ্মধৰ্ম্মের প্রভাব যেরূপ বিস্তৃত হইতেছে তাহার প্রতি অন্ধ হওয়া ।
