পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२२ - o -- . . .” " _ rv I - 1 , , , m w o vʻ t r * * • * : • i * - 森 றவு o - mamms _LA ـ قد

  • २ बहब्र, *'७ाँश' ' ,

ജ==ത്തി করিবে, এক্ষণে তাহ প্রকাশ করা যাই তেছে । “बक्ष१: वब११ যত দ্বিতীয়ে भननखथt:f নিদিধ্যাসনমেবঞ্চ ব্রহ্মোপাসনমীরিতং|” প্রথমে ব্রহ্মের স্বরূপ লক্ষণাদি শ্রবণ, পরে শ্রুত বিষয় হৃদয়ে ধারণ, অনন্তর নিদিধ্যাসন, ইহাকেই ব্রহ্মোপাসনা বলা যায় । 3. ব্রহ্মের স্বরূপ লক্ষণাদি শ্রবণ করিবে অর্থাৎ আচার্য্যের নিকটে ব্ৰহ্মতত্ত্ব-প্রতি পাদক বাক্য সকল শ্রদ্ধার সহিত শ্রবণ করিয়া অন্তরে তাহা ধারণা করিবে । পরে সাধক নিত্য উপাসনাকালে শান্তসমাহিতচিত্তে নির্জন ও পবিত্র স্থানে উপবেশন পূর্বক সেই ব্রহ্মস্বরূপৰোধক বাক্য সকল চিন্তা করিবে ও নিঃসংশয় হইয়া তাহ অন্তরে ধারণা করিবে । - "ওঁ সত্যং জ্ঞানমনস্তং ব্রহ্ম আনন্দরূপমমুতং যদ্বিভাতি শান্তং শিবমদ্বৈতং শুদ্ধমপাপবিদ্ধং ” স্বষ্টি-স্থিতি-প্রলয়কর্তা সত্যস্বরূপ জ্ঞান স্বরূপ অনন্ত স্বরূপ পরব্রহ্ম আনন্দরূপে অমৃতরূপে প্রকাশ পাইতেছেন, তিনি শান্ত মঙ্গল অদ্বিতীয়, তিনি শুদ্ধ অপাপবিদ্ধ। বেদোক্ত পরমেশ্বরের এই স্বরূপ সকল অনন্যমনে প্রীতি পূর্বক চিন্তা করিয়া মনের সহিত র্তাহাত্ত্বে আত্মার সমাধান করিবে—অর্থাৎ একাগ্রচিত্তে র্তাহার ধ্যান করিবে। নিঃসংশয় চিত্তে তাহার সত্তাতে মগ্ন হইয়া অখণ্ডাকার অন্তঃকরণে র্তাহাকে ধ্যান করিবে । এইরূপ উপা সনায় যখন ঈশ্বরের মহত্ব ও আপনার ক্ষুদ্রত্ব অনুভব হয় তখন সেই ক্ষুদ্রত্ব ও । মলিনত্ব ঘুচাইবার জন্য র্তাহার নিকট প্রার্থনা করিবে । সাধক ঈশ্বরের নিকটে কেবল আধ্যাত্মিক উন্নতির জন্য প্রার্থনা করিবেন। আর তিনি যে সমস্ত সাংসা | রিক কাৰ্য্য করিবেন তাহার ফল পরব্রহ্মে . ' | অৰ্পণ করিবেন। “কৰ্ম্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন।” কেবল কৰ্ম্মতেই তোমার অধিকার আছে কদাপি তাহার ফলেতে নহে । এইরূপে সাধনের পথে চলিতে চলিতে সাধকের হৃদয়ে যখন শম দমাদি গুণ সকল বিকশিত হইবে, তখনই তিনি সাধনের পরাকাষ্ঠা লাভ করিবেন। শ্রীতিতে এইরূপ উক্ত আছে যে,— “শাস্তোদান্ত উপরতস্তিতিক্ষুঃ সমাহিতোভূত্ব আত্মন্যেবাত্মানং পশ্যতি । ” ব্রহ্মবিৎ ব্যক্তি শান্ত, দান্ত, উপরত, তিতিক্ষু ও সমাহিত হইয়া আপনার আত্মাতেই পরমাত্মাকে দর্শন করেন । বাস্তবিক সাধক যখন সাংসারিক অনিত্য সুখের কামনাকে খৰ্ব্ব করিয়া ঈশ্বর লাভের ইচ্ছাকে বলবতী করেন, তখন র্তাহার মন ও বুদ্ধি স্বতঃই তাহার দিকে ধাবিত হয়, নদী সকল ষেমন পৰ্ব্বত, জঙ্গল ও নগরাদিকে অতিক্রম করিয়া সাগরে গিয়া মিলিত হয়, সেইরূপ সাধকের মন ও বুদ্ধি সংসারের শত বাধাকে অতিক্রম করিয়া ঈশ্বরে মিলিত হয় । এইরূপে মুক্তির সাধন করিলে জীবের অজ্ঞানাবরণ উন্মোচন হয় এবং মায়া-পাশ ছিন্ন হইলে ও অজ্ঞানের আবরণ উন্মোচন হইলে জীব ব্রহ্মকে লাভ করিতে পারে। ইহাই হিন্দুশাস্ত্রের উপদেশ । পরমহংস শিবনারায়ণ দেবের জীবন চরিত। শিবনারায়ণ এই সকল দুর্দশ দেখিয়া गट्न भएन बलिप्७म cश •ो७l e यातौं উভয়কেই ধিক। সনাতন পূর্ণ পরব্রহ্ম । জ্যোতিঃস্বরূপ গুরু মাত পিতা আত্মা