পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (দ্বাদশ কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r i

..? * = * a a

й и Lä ASMSMS MATTT TTAMMAAAS AAAAAA مخت= --اپ === R- i n f is a н R ቩ n * R * s i 嵩 : n li n لا: "نصة * , :: f 있, R - 1 冒中 * :* " * ,

  • n i * n _

W 岷 g - if - _ கா

  • - 4- , , لـ پچ= م

§ “. . ' ့ ့ ့ ့ ့ ့ .ို . . . . . . . * ossow, sets - 睦 i f - * : a s - n ነ so w o # I ‘‘لـ لم o ... I | " ; , F * ,' stupi-m sists= 弘 1- قاس--ع - :s " " স্ময় ੋਂ டிம்கற்கது & " - +-I বুদ্ধি-বৃত্তি র্তাহাতে সমর্পণ করি—তখন সেই রূপ আত্ম সমর্পণই সমাধি শব্দের বাচ্য। ভক্তজন পরমাত্মাকে যাহা কিছু দেন,তাহ তাছার আন্তরিক প্রেমের দান ; তিনি— দেন প্রেম, পান আনন্দ ; দে’ন মঙ্গলকার্মে যোগ, পান আধ্যাত্বিক বল ; দে’ন মন, প'ন জ্ঞান ; দে’ন আপনাকে, পান আপন হইতেও অস্তুরতর অন্তরতম পরমাতুাকে ; যতই দে’ল ততই পান ; আরো দেন অঞ্চলে। প'ন ; আবার আরো দে’ন তালার অারে পান ; এরূপ দেওয়া-পাওয়ার অন্ত ও নাই, আর, দুয়ের মধ্যে ব্যবধানও ম; ই ! এই ওকর আস্তরতম মাদান-প্রদানেপ পথই জীব তুরি অনন্ত উন্নতির পথ । এইরূপে-পরমাত্মার সহিত যোগযুক্ত হইয়। --জীবন যাত্রা নিৰ্ব্বাহ করাই সমাধি, প্রগাঢ় । নিদ্রায় অভিভূত হওয়া সমাধি নহে । ঈশোপনিষদে একটি শ্লোক আছে ; | সহসা দেখিলে বোধ হয় যে তাঙ্কার গোড়া’র সঙ্গে আগা’র মিল নাই—তাহা বাতুলের প্ৰলাণোক্তি ; কিন্তু কিঞ্চিৎ ধৈর্য্য-সহকারে ক্রহের মৰ্ম্মের ভিতর প্রবেশ করিলেই দেখিতে পাওয়া যায় যে, এমন সার-গন্ত্ৰ অমুলা বঢ়ল এক সমৃ জে---শিশুর ন্যায় অকৃত্রিম সরলতবে - উদগীরিত হওয়৷ এক য-কেবল বেদের অ ভ্ৰান্তরেই দেখিতে পা ওয়া যায়— অন কুয়াপি নহে । শ্লোকটি এই – “অন্ধং তম: প্রত্রিশস্তি যেহুবিদ্যামুপাসতে । স্ততে ভূয়ই প তে তমো য স্ট বিদ্যায়াং প্লুতাঃ ॥ বিদ্যাঞ্চবিদ্যা ধ: স্তম্বে দেশ" সহ । অবিদ্যয় মৃত্যু তীত্ব পদার মৃতমশ্ন তে।” অন্ধ তিমিরে ঠাই:ারা প্রবেশ করেন— ফ্লাহ’র আবিদ্যার উপাসনা করেন; তাহ অপেক্ষ আরো যেন ঘন অল্পকারে প্রবেশ করেন --র্যাছায়; বিদ্যাতে রত; যাহারা বিদ্যা এবং "বিদ। উভয়কে এক সঙ্গে জানেন, उँॉट्द्र অবিদ্যা দ্বারা মৃত্যু অতিক্রম করিয়া বিদ্যা । দ্বারা অমৃত উপভোগ করেন। । এই মদৃচ্ছা-বিনিগত সরল ঋষি বাক্যটির সঙ্গে এখনকার কষ্ট-কল্পিত বৈজ্ঞানিক সিদ্বাস্তের, গোঁসাদৃশ্য দেখিয়া আমরা বিস্ময়ে | অবাক হইতেছি;-ধারণ সম্মুখস্থিত আপে ক্ষিক সত্যকেই সম্পূর্ণ সত্য মনে করে— পারমার্থিক সতের আবশ্যকতাই হৃদয়ঙ্গম করে না, সুতরাং তাছা অবিদ্যাতেই রত ; ধ্যান আপনার বিদ্যার মধ্যদিয়া দম্ভ সহকারে পারমাথিক সতে উপনীত হইতে যায়— তাই শূন্য হস্তে ফিরিয়া আসে । ধ্যান মনে করে যে, পারমার্থিক সভ্যতা আমার ভাল | মার উপরেই নির্ভর করিতেছে ; কাজেই ধ্যানের খদ্যোত-জোতিতে অন্ধকার দূরাভূত না হইয়া উন্ট আরো ঘনীভূত হয়। সমাধি আপনার অবিদ্যার মধ্য দিয়! তার মধ্য দিয়—শ্ৰদ্ধাভক্তি : কালে পূর্ণ জ্ঞানের তাশ্রশ্নে উপনীত হয় ; তাই প্রকৃত --- "গ্ন সন্ত সত্যে, পারমার্থিক সত্যে, উপনীত হয়; আবি দ্যয় মৃত্যুং তীত্ব বিদ্যয়াছমৃতমশ্বতে, অবিদ্যা দ্বার: য় ভূ অতিক্রম করিয়া বিদ্যা দ্বার অমৃত উপভোগ করে। কেননা,পরিপূর্ণ স্বতন্ত্র এবং নিরবলন্স সত্তার আশ্রয় ব্যতিরেকে কোন অপূর্ণ পরতন্ত্র এবং আপেক্ষিক সত্ত এক মুহূৰ্ত্তও তাপমাতে আপনি দাড়াইয় থাকিতে পারে না ; কাজেই আপনার অপূর্ণ জ্ঞানকে-অবিদ্যাকে—যদি আমরা পরম জ্ঞান মনে করি, তাহা হইলে আমরা সতো , বঞ্চিত হই । কিন্তু যখন আমরা আপনার জ্ঞানে আপনার অবিদ্যা--অজ্ঞতা---উপলব্ধি করি, তখন সেই সঙ্গে পরমাত্মার পূর্ণ জ্ঞানের আশ্রয় উপলব্ধি করি ; এষ্টরূপে আবিদার । মধ্যদিয়া বিদ্যাতে উপনীত হই, এবং সেই পরিশোধিত বিদ্যা দ্বারা অমৃত-রস উপভোগ করি। " . . . . . . . . . .”