পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (পঞ্চম কল্প দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড).pdf/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইয়া যাইতে পারে। আমরা বলিতে পারি কোন সময় সুর্য অস্তমিত হইবে—কোন, সময় বৃক্ষের পত্র সকল পড়িয়া যাইবে, কোন সময় বর্ষার জলে বৃক্ষ পল্লী সকল প্রফুল্প হইবে—কখন শরতের জ্যোৎ স্নাঙ্কেমেদিনী পুলকে পূর্ণ হইবে—কিন্তু মৃত্যুর জন্য সকল সময় সকল কালের উপরেই তাহার অধিকার। কখন আমরা ७ भूथिकै श्ड्रेटङ अरुरुङ रुद्देद-कक्षन् আমাদের দোষ গুণের তার লইয়া ঈশ্বরের সম্মুখে উপস্থিত হইব, তাঙ্গ আমরা জানি ন । কিন্তু ইহা জানি এককালে সংসারের সকলই পরিত্যাগ করিতে চাইবে । এখtনকার স কলেরই সঙ্গে তামারদের অস্থায়ী সম্বন্ধ । যেমন বিবস্ত্র হহয়। জাসিয়াছি তত্ত্ববোধিনী পত্রিক J. | t क्षम, कि कुइँ क्षङ्गे! अनि नाङ्गै–जङ्गे । অামারদিগকে অস্ব করিভেড়ে । সমাদের রূপ বিবস্ত্র হইয় পৃথিীর ধূলির সঙ্গে মিশিয়। যাইতে হইবে } ইন্দ্রিয় সকল বিনষ্ট হুইবে—ধন সম্পত্তি বিলুপ্ত হইবে-- এক সময় দেখিতে পাইব, “তাশ্র পড়ে বাসমার, দম্ভ করে হাঙ্ক কার, মৃত্যুর স্মরণে কঁপে কাম ক্রোপরিপুগণ ; মান মর্যাদা সকলি অস্তমিত হইবে কিন্তু থাকিবে কি ? সকল অবস্থার তরঙ্গের মধ্যে যাহার অন্ত নাই, অবসাদ নাই, এমন ধৰ্ম্ম অবস্থিতি করিবে । সেই সকল সত্যভােব যাহা অামাদের আত্মার সার এবং যাহার রাজ্য সেই খানে যথায় দেশ কালের অধিকার নাই— তাহ থাকিবে । আর কি থাকিবে ? সেই সকল সত্যের সত্য, সকল আধারের মুলাধার, যিনি আমারদিগকে এই পৃথিবীতে স্থাপন করিয়াছেন—এবং উষাকালের অ!লোকের ন্যায় স্বকোমল স্পর্শে আমাদের নিদ্রা ভঙ্গ করির প্রতি দিন আমারদিগকে বুদ্ধি, চেহন, জ্ঞান, বল প্রেরণ করিতেছেন, তিনি জার্মাদের জন্য চিরকাল থাকিবেন। ||| ioiii | bro আমরা জানি কিসের সঙ্গে আমাদের অস্থায়ী সম্বন্ধ আর কিসের সঙ্গে নিত্য যোগ । আমাদের বিষয় বিভব মান মর্যাদা সকলি যাইবে—কিন্তু ঈশ্বর প্রীতির অঙ্কর যতদূর अक्रूक्लिङ इद्देश८झ उहाँ ब्रिकाश বন্ধিত হইতে থাকিলে—দেবভাব সকল উন্নত হইবে, ধৰ্ম্মবল বিবৃত হইবে । আমাদের যদি সকলি যায়, তথাপি আত্মার উন্নতি লইয়া ঈশ্বরের সম্মখে আমরা উপস্থিত হইব। পার্থিব বস্তুর সঙ্গে যোগ, পরমার্থের সঙ্গে যোগ, এ দুইই আমরা জানিতেছি;--এক ছায়ার ন্যয় ক্ষণ স্থায়ী, এক সুর্য্যের ন্যায় চির দীপ্তিমান । তামির কি এ দুয়ের বিভিন্নতা বুঝিতেছি ন ? আমরা কি এমন হতবুদ্ধি যে ছায়! ও তা চপের মধ্যে প্রভেদ বুঝিতে পারি ন; ? আমরা বুঝিতেছি কিন্তু মোহ আসিয়া নিত ধন কি ভ}হ অমর। বিলক্ষণ জমি কিন্তু মে{হ অমিয় তাহ অপহরণ করে । সেই ধন লাভ করিবার জন্য কি না দেওয় যায় ? যিনি অমূল্য রত্ন, যাকার কোন মুল্য নাই, তঁহাকে যদি মুল্য দিয়া পাওয়া যায় তবে তাহা দিতে কি ? সেই অমূল্য ঈশ্বররভু; তঁহকে যদি তামাদের শরীর মন প্রাণ দিয়া লাভ করা যায়, তবে কি তাহ দিতে আমার কাতর হইব ? আমরা কি লজ্জিত হইব না যে আমরা যে এমন হীন পদার্থ, ভাই দিয়া সেই অতুল্য অমুল্যকে লাভ করে: তেছি । তাহার জন্য এই কুটার ত্যাগ করিতে কি কুষ্ঠিত হইব ? তাছার নিকটে আমা দের কিছুই আদেয় নাই। তিনি হৃদয়ের ধন । “রসেবৈ সঃ’ তিনি রস স্বৰূপ । ফল যেমন স্কুপকু খইলে রমেতে পরিপূর্ণ হয়, বর্ষ। ইয়াতে যেমন বৃক্ষ সকল প্রফুল্প স্বয় বোধহয় যেন তাহা হইতে রম নির্গত হই তেছে ; পরমায়াতে হৃদয় পুর্ণ হইলে তাহ