তত্ত্ববোধিনী পত্রিক অtলর না করিয়া শুদ্ধ জল পান করিয়া থাকাতে কাহারও মৃত্যু হইলে জল তাহাৰু মৃত্যুর কুgণ নহে; শরীর পোষণোপযোগী আহারীয় দ্রব্যের অভাবই তাছার মৃত্যুর প্রপাশ হেতু ; সেই কণ কেন জীব শুদ্ধ নৈত্ৰজন বায়ুতে শ্বাস প্রএtশ গ্রহণ করিলে যে তাহার প্রাণ নাশ হয় আকসজন বায়ুৰ অভাবই তাহার মৃত্যুর এক মাত্র কীহন, ৰে হেতু অকসিজন বায়ুর অভাবে কোন জীব লবিতে থাকিতে পারে ন। । এই নৈত্রজন বায়ুর কিছু মাত্র দহি গুণ নাই। ইহার প্রতিবর্গ ইঞ্চি স্বাম মামান্য বায়ুর ন্যায় ৭। • সাড়ে সাত সের ভরে চাপিত হইলে তাহার গুরুত্ব সীমান্য বায়ুর অপেক্ষা অপি , - হয় না । ১০ • ঘন ইঞ্চি অয়ভন মৈত্ৰজন ৩-২ গ্লেন ১ • • যন ইঞ্চি अभ}*ष ? বায়ু ○> c蛍; エt@ I বায়ুর দ্বিতীয় মূলাংশ অকসিজন বায়ু, নৈত্র জনের ন্যায় গন্ধ, আস্বাদ, ও বর্ণহীন এবং স০ কে চ্যত ও স্থিতি স্থাপকতা গুণ বিশিষ্ট কিন্তু তদপেক্ষা কিঞ্চিং গুরু, ১ • • ঘন ইঞ্চি প্রমিত অকসিজন বায়ু তেল করিলে ৩৪ গ্রেন হয় । এই বায়ু দ্বার প্রদহন ও জীবগণের শ্বাস প্রশ্বাস ক্লিয় সম্পন্ন হয় । দহনশীল পদার্থ সকল এই অসিজন বায়ুর সংযোগে প্রজ্জ্বলিত রূপে প্রদ ব্ধ হয় এবং শু{হাতে সেই সময়ে অলোক ৪ উত্তাপ উৎপন্ন হইয়। থাকে । যদি এক খনি অঙ্গীরকে এরূপ উত্তপ্ত করা যায় যে তাহ রক্ত বর্ণ হয়, তবে সেই অঙ্গারের পরমাণু সকল । করিভে সক্ষম হয়েন ল—কেহ একটা পরমাণু রাসায়নীক অাকর্ষণে বায়ুর অকসিজেনের সহিত মিশ্রিত হয় এবং তৎকালে আলোক ও উত্তাপ উৎপন্ন হইয় থাকে । অঙ্গার ও অক্সজেন এই উভয়ের সংযোগোৎপন্ন বায়ুর নাম কারবনিক অ'সিড বায়ু গন্ধক এবং ফসফরাসকে পুৰ্ব্বোক্ত মত উত্তপ্ত করিলে তাহাদিগের পরমাণু সকলও বায়ুর অকসিজেনের সহিত মিশ্রিত হয় এবং সেই মিশ্রণ কালীন সেইরূপ আলোক ও উত্তাপ উৎ পম হইয়া থাকে। সামান্য বায়ুতে অকৃসিজেন আছে বলিয়াই দাহ পদার্থ সকল তাহাতে দগ্ধ হয়। কিন্তু সামান্য বায়ুতে অধিক অক্সজেন নাই তাহার এক-পঞ্চমাংশ অকৃসিজেন মাত্র। যে বায়ুতে যত অধিক পরিমাণে অকসিজন থাকে দাস্থ পদার্থ সকল তাহাতে ভত অধিক ও তত দগ্ধ হয়, এবং শুদ্ধ অক্লিজেন বায়র্তে সেই সকল পদার্থ সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক ੱਥ এদগ্ধ হয় সুতরাং অধিক আলোক ও উত্তা উৎপন্ন হয় । এক টুক্তর কাষ্ঠের এক অন্তে অত্যন্স অগ্নি সংলগ্ন করিয়া ( সামান্য বায়স্তে যে অগ্নি , , **, *w 靜 * # , * "مة عام » İy o f ..." מלא) তৎক্ষণাৎ নিৰ্ব্বাণ হইত ) সেই কাষ্ঠ একটা শুদ্ধ অক্লিজেন বায়ু পরিপূরিত পাত্রে প্রবিষ্ট করিলে তৎক্ষণাৎ সেই অগ্নি প্রজ্বলিত হইয় উঠে, এবং এত অল্প সময়ের মধ্যে সেই কাষ্ঠ দগ্ধ হইয়। : যায় যে সামান্য বায়ুতে কখনই তত শীঘ্র হয় না । ফসফরাসকে পুৰ্ব্বোক্ত প্রকারে অক্লিজেন পূর্ণ পাত্রে নিক্ষেপ করিলে আয়ে। শীঘ্র অধিক প্রজ্বলিত হয়,এবং সেই আলোক এমত উজ্জ্বল হয়, ষে কখনই তাহার প্রতি ক্ষণকালের অধিক চক্ষুঃ নিবেশ করিয়া রাখ! যাইছে পারে না । একটা লৌহ তারের এক অন্ত অগ্নি দ্বারা লীল করিয়৷ উক্ত পাত্রে প্রবিষ্ট করিলে সেই তারটাি সম্পূর্ণ রূপে দগ্ধ হইয় যায়, এবং দহন কালীন সেই ভাবে! নভাবে বিদ্যতে সতঃ ” তীরের গাত্র হইতে যে সকল অতি উচ্চ ল অগ্নি স্ফ লিঙ্গ নির্গম্ভ হয় তাহ দেখিতে অতি সুন্দর । এই সকল দহ বস্ব দগ্ধ অক্লিজেনের সহিত মিশ্রিত হইয় অদৃশ্য হয় । যত দিন পর্য্যন্ত রসায়ণ বিদ" বা মান অবস্থায় উন্নত হয় নাই তত দিন এই সাধারণ সংস্কার ছিল, যে সেই প্রদগ্ধ বস্থ সকল এক কালে পুংশ হইয় যায়, বস্তুত কোন পদার্থই ধ্বংশ হইব র নহে । ইহ বিজ্ঞান শাস্ত্রের একটি প্রধান স্থত্র ৰে কোন পদার্থ সৃষ্টি হওয়া যেরূপ অসম্ভব, কোন পদার্থ পুংশ হওয়াও সেই রূপ নসতে লি দ্যতে সমস্ত জগতে যত পদার্থ আছে ঈশ্বর ব্যতীত অন্য কেহ কোন প্রকারে তাহার একটী কণ মাত্র হ্রাস বা বৃদ্ধি ද් সুষ্টি বা ধংশ করিতে পারেন না । কোন বস্থ দগ্ধ হইয় গেলে একেবারে ধংশ হয় না, অল । কোন অবস্থাতে পরিণত হইয় অবস্থিতি করে : প্রদগ্ধ বস্তুর পরমাণু সকল অক্লিজেনের পরমাণুর সহিত মিশ্রিত হইয়। যায় এজন সে বস্তু তামাদিগের দৃষ্টিগোচর হয় না । সেই বস্তু যে এক কালে .ংশ হয় নাই তাহ রাসায়ণীক পরীক্ষার দ্বার সপ্রমাণ হইতে পারে, কিন্তু কি প্রকারে তাহার পরমাণু সকল অক্লিজেনের পরমাণুর সহিত মিশ্রিত হইয়া রহিয়াছে তাহার নিগূঢ় তৰ কিছুই বুঝা যায় না। | | * একটা শিশিতে শুদ্ধ অকসিজন বায়ু পরিপূর্ণ করিয়া একখানি অঙ্গারের এক অন্তে অগ্নি সংলগ্ন করত তন্মধ্যে প্রবিষ্ট করিয়া দিলে সেই অঙ্গর ভৎক্ষণাৎ অত্যন্ত প্রজ্বলিত হইয়া উঠে, পরে ক্রমশঃ নিৰ্ব্বাণ হইয়া যায়, এবং তাঁহাস্তে সেই অঙ্গার দগ্ধ হইয়। তাহার পরমাণু সকল অক্লি८छन बांग्रह नश्ऊि मिडिधज श्झ ; यांश म भः श्ञ मी
