পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (ষষ্ঠ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"○> د«*٤:ه. f , of . , n - په ..! & * : * * *::', I 4 } * تذ , * $."No o i f \ * ! :י א אה" של אt לס - t l w H l I জুর্কের এই টুকুই রহস্য। ফলত এই তর্ক দ্বারা T ' ; ),_ : ", '.' পূজ্য ও রপ্রাচীন পবিত্র ধর্মশাস্ত্র । , ‘戟。 # to . y no o o , " " جية مسمى লয় কিন্তু নিজের অালো নায় এবং বায়াপল্পী s ና” ! r স্মরণাতীত কাল হইতে কোটি কোটি লোক যাহার নামে মস্তক ক্ষমত করে, দিবসের প্রারম্ভ ব্রহ্মমুহূৰ্বে সমগ্র না হউক অন্তত যাচার কএকটী যন্ত্র ভক্তির সহিত উচ্চারণ না করিয়া এই বিশাল রাজ্যের কোটি কোটি লোক আজিও জীবন-ব্যবহারে প্রবৃত্ত ছয় না, ভারতের ধৰ্ম্ম-সংস্থাপক ও ধৰ্ম্ম-রক্ষক ব্রাহ্মণের বংশে জন্মিয়া স্ত্রীমৎ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বভাবতই সৈই বেদ রক্ষার্থ একটা অস্তরের যত্ন দাড়াইয় ছিল। দ্বিতীয়ত তিনি মনে করিয়াছিলেন, রাগ দেয শূন্য সহজ জ্ঞানে ধে ধর্মের অনুমিতি হয়, যদি সামগ্ৰ বেদে তাহাই পাই, তবে তো এদেশে ব্রাহ্মধৰ্ম্ম প্রচলের শার কোনও অন্তরায় উপস্থিত হইতে পারে না । কারণ বেদ সকলেরই পূক্ত্য ও শিরোধীর্ষ্য । একজন ধৰ্ম্মপ্রাণ ও বিচক্ষণ লোকের ধৰ্ম্মসংস্কার ও ধৰ্ম্মপ্রচারে যেরূপ প্রণালী আশ্রয় করা উচিত, শ্রীমৎ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর তাছাই করিয়ছিলেন। কিন্তু অক্ষয় বাবুর প্রকৃতি স্বতন্ত্র । তিনি পাশ্চাত্য বিদ্যায় শিক্ষিত। এখনকার অনেক পাশ্চাত্য জ্ঞালাভিমানীর ন্যায় তাহারও ন৷ জলিয়। ও । ন পড়িয়া বেদে একটা বের বিদ্বেষ ছিল । তাছার প্রাgগত ইচ্ছা ধে তিনি ব্রাহ্মসমজকে পাশ্চাত্য বুদ্ধির পূর্ণ বিকাশের ক্ষেত্র করিয়া তুলেন । কিন্তু বেদ তাছার অল্পীঃ সিদ্ধির ব্যাঘাতক। এই বেদকে বহিষ্কৃত করিবার জন্য ঐযৎ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সহিত তাহার ব্যাপক কাল তর্ক হয় । এক জন খনী খনন করিতে গিয়া তন্মধ্যগত রত্নপ্রভায় মোহিত ও রত্নোদ্ধারে কৃতপ্রস্বত্ব, এবং আর একজন তন্মধ্যে রত্ন দেখিলেন মী, i i f w ! , - f o I o * vł f } *. t I p k _சடி ,? r 5 罚 য় • * , k * 9 | n 黨 f & l 丐博 o 8 | s ! ፳፪ Я § . 死 | | l, * , ঞ্জি নি w! R *r , W .." i # o l l v, r * , y t; . . . . r o ஆ. wo . ." ... + t - r • ?! কেবল দূরে থাকিয়া, জুহাকে খনি প্র** t o * , ". . ". - f */ -W լ, : Դ r w n r * |

  • W so 酶 l

.* r t * * o , , , , , ' | 1 اه বেশে মিজেধ* করিতেছেদ; এই স্কুমুল ', & a WN * w #4. হইতে প্রভু্যাগত লেদ গুচি গের বেদ ব্যাখ্যায় শ্রীমৎ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বুঝলেন, কৰ্ম্ম ও জ্ঞান এই উভয় কণ্ডয়ক বেদের সমগ্র নয় কেবল সত্য জ্ঞানই লোকের মুক্তি ; জন্য প্রচার করা তাবশ্যক । তথম বড় দিনের নির্জন চিস্তায় সহজ জ্ঞানে তাহ: ধৰ্ম্মেৰ অনুমিতি হইয়াছিল, তিনি উপনিষদ চইতে তাহারই অমুকুল মন্ত্র সকল অগ্নিময় ভাষায় ব্যাখ্যা করিতে লাগিলেন। সেই স* ৫ সঙ্কলিত মন্ত্রই বর্তমান ব্রাহ্মধৰ্ম্ম গ্রস্থের জ্ঞান কাণ্ড । এইরূপে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর কেবল স্বদেশানুরাগ ও অটল ধৰ্ম্ম-বুদ্ধি-প্রণোদি ত হইয়া ব্রাহ্মসমাজ মধ্যে বেদ বেদাস্তের মর্ম্যাদা রক্ষা করেন এবং রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ হইছে এতং সংক্রাস্ত যে সমস্ত ভ্রান্ত সংস্কার বদ্ধমুল হইয়াছিল, আত্মতত্ত্ব বিদ্যা নামক পুস্তক ও প্রসন্ধ রচনা দ্বার তাঙ্গ অল্পে অল্পে দূর করিয়া দেন। পাশ্চাত্য-জ্ঞান-দৃপ্ত অক্ষয়কুমার এইরূপে যদিও ভগ্ন-মনোরগ হইলেন কিন্তু এখনও তিনি নিরস্ত হন নাই । তিনি উপযুক্ত অস্ত্ৰ শস্ত্র ' লইয়া ব্রাহ্মসমাজে প্রতিষ্ঠিত বেদোক্ত যন্ত্রে ব্রহ্মোপাসনার উপর অ! ক্ৰমণ করিলেন । কি ভয়ামক -আস্থরিক বেদ-বিদ্বেষ । কিন্তু যে বেদোক্ত স্তুতি ও গায়ী মন্ত্র দ্বার। যুগ যুগাস্তের ঋষিগণ ব্ৰহ্মধান ও ব্রহ্মলাভ করিয়াছেন, এই ভারতের রক্তে প্রতিপালিত হইয়া জানি না কোন ধৰ্ম্মকাষ হৃদয়বান ব্যক্তির তাহার প্রতি বিদ্বেষ-বুদ্ধি জন্মিতে পারে। জামরা পূৰ্ব্বতন ঋষিদিগের তুলনায় সাধন-বিহীন ক্ষুদ্রাৎ ক্ষুদ্রতর। আমরা সেই জুচিস্তারূপ ব্রহ্মকে মৃতন কি আর বলিব, কি স্তব করব,তবে যদি ঋষিদিগের সেই পবিত্র