ܠܟܘܢ উল্লিখিত হয়। সুতরাং বুঝা যাইতেছে, এতদ্দেশীয় প্রাচীন মুনি-ঋষিদিগের নিণীত জাতিভেদ ব্যবস্থাও প্ৰকারান্তরে মস্তিষ্ক ঘটিত । সত্ত্বাদি গুণ কি ? তাহা এখন ব্যবস্থাপক ঋষিদিগের উপদিষ্ট মনোবৃত্তি সমূহের দ্বারা উপলব্ধি করিতে হইবে । জগস্মৃলি সত্বাদি এখন সাক্ষাৎ উপলব্ধি হইবার নহে । ‘সত্ত্বং রজস্তম ইতি গুণা: স ত্বাত্ত, সাত্বিকাঃ। অস্তিক্যােহগুরুধৰ্ম্মে চ রুচিপ্ৰভু তয়ো মতাঃ ৷” অস্তিকী-অস্তি পরলোকদিরিতি বুদ্ধিঃ। LDB gYS SieYS BBBD EBS DDLLDDD DD00 প্ৰীতিঃ । প্রভৃতি শব্দেন অধৰ্ম্মান্নিবৃত্তি S5.5 সত্ত্বাতু রাজসাৎ ভাবাঃ কামক্ৰোধ মন্দাদয়ঃ ॥ রাজসাৎ রজঃ প্ৰধানাৎ সবাৎ । "নি দ্রালিস্য প্ৰমাদানি বঞ্চনাদ্যস্তু তামসা: || * বাহ্যবিষয়ব্যাপারোেপরমঃ আলস্যং ইষ্টসাধনেঘাপি ৰ্যাপারেহ প্ৰবৃত্তিঃ । প্ৰমাদ ঃ বুদ্ধিকৌম্ব্যং নিরবধানত্বং বা বঞ্চনা প্ৰসিদ্ধা । আদিপদাৎ, পৈশূন্য প্ৰভূতয়: । * প্ৰসিল্লেদিয়াঁতারোগ্যাহনলস্যাদ্যাস্তু সত্বজাঃ । व्ञ८ात्राश् ८ब्रात्रांश्च । यज्ञकूर्छांति भश८ब्रां श्नांक (ड्युद्ध भट्ठि । শ্লোক গুলির ভাষানুবাদ এইরূপ नखझछ रठभa ७३ डिन ७० । नड्व গুণের ধৰ্ম্মে বা সামর্থে সাত্ত্বিক ভাব, রজো४८०१ द्र। झां ब्रांडन डांव,डथt ऊभ९961 त প্রভাবে তামস ভাব সকল উৎপন্ন হয়। অস্তিকাতা – বিশুদ্ধ ধৰ্ম্মে প্রবৃত্তি ও অধৰ্ম্ম্য বিষয়ে নিবৃত্তি, এ সকল ভাব সাত্ত্বিক অর্থাৎ সত্ত্বজাত । কাম, ক্ৰোধ, মদ ও উগ্রতা প্রভৃতি ভাব রজোগ্ৰস্ত সত্ত্বের প্রভাবে জন্মে। নিদ্ৰালুতা, অলসতা, প্ৰমাদ, আর্থাৎ ভবিষ্যৎ বোধ রাহিত্য প্রভূতি তমোগুণের পরিণামে 弯乙可日 - ইন্দ্ৰিয়গণের প্রসন্নতা, রোগাল্পতা ও আলস্য শূন্যতা প্রভূতি দৈহিকভাব গুলিও | তত্ত্ববোধনী পত্রিকা 3 4 QR IS VU NA সাত্ত্বিক অর্থাৎ সত্ত্বগুণ।প্রভাব । সত্ত্বগুণের আধিক্যে দেহের অভ্যন্তর ভাগের ও বৈলক্ষণ্য জন্মে। সে বৈলক্ষণ্য বৈাধ হয় শ্বেত ডিম্বোরাই অল্পধিক্যঘটিত । “শ্বেত ডিম্ব” নামটি আধুনিক সংকেত-প্ৰসূতি, প্রাচীন । নহে । অধুনা কালের ডাক্তারের রক্ত Piwrittefig gesat: “crit q fqiro Red corpus"ctsfix' White globules “cift-ta' White globulines, as ripe নামের উল্লেখ করেন। ঐ সকল ইংরাজি নামের অনুভাষায় ঐ সকল বাঙ্গালা নাম প্রখ্যাত হইয়াছে । প্ৰাচীন সংস্কৃত ভাষায় ঐ সকল নাম নাই। না থাকিলেও, স্থলতঃ । বুঝা যায় যে, ধাষিরা সত্ত্বগুণের বৃদ্ধিতে শিরাবাহী আহারীয় রসের মধ্যে শুভ্রাতার বিবৃদ্ধি দেখিতে পাইতেন । মহাভারতীয় বনপর্বে একটি গল্প আছে। গল্পটি এইরূপ “মঙ্কণক নাম এক ঋষি অন্য এক ঋষিকে নিজ দেহে সত্ত্বাধিক্য দেখাইবার জন্য কুশতৃণের দ্বারা অঙ্গুলি বিদ্ধ করিয়া ছিলেন এবং সেই বিদ্ধ স্থান হইতে যে রন্স নিৰ্গত হইয়াছিল তাহা ভস্মবৎ পদার্থে পরিপূর্ণ।” সুতরাং আমরা বুঝিতে বাধ্য যে, সত্ত্ববিবৃদ্ধিতে রক্তগত শ্বেত - ডিম্বের ও শ্বেত-ডিম্বাণুর বিবৃদ্ধি হইয়া থাকে। শাস্ত্ৰकtझ ञ८ृचश्ट्रे व्लिग्t८छ्न cष, **ज्ञां द्र শুদ্ধ্যা সত্ত্ব শুদ্ধিঃ” । মদ্য মাংসাদি ত্যাগী নিরামিষ ভোজী ও পাথ্যাশী মানুষ্যের দেহস্থ সত্ত্বগুণ বিশুদ্ধ অর্থাৎ রজস্তমো গুণের দ্বারা অনাচ্ছিন্ন হয় । শুদ্ধসত্ত্বদেহের কান্তি ও মুখশ্ৰী অন্যবিধ হয় এবং মনও অন্যাপেক্ষা অনেকটা প্ৰশান্ত হয়। এ কথা শাস্ত্ৰলেখক দিগের, আমাদের নহে । আমরা এতাবন্মাত্র cles “rre” Serunn দেখিয়াছি ও শুনিয়াছি যে, নিরামিষভোজী দিগের রক্তে প্রাগুক্তি শ্বেতডিম্বের ও শ্বেত
