১২৩ ৷ সত্ত্বগুণে উধান করাই বিধি-সঙ্গত, তদ্ব্যতীত, রজোগুণকে উল্লঙ্ঘন করিয়া সত্ত্বগুণে পদ প্রসারণ করা "তীব ভয়াবহ । যে ব্যক্তি যখন জ্ঞান-ধর্মের মাহাত্মা এবং সৌন্দর্য হৃদয়ঙ্গম করিয়া চিন্থ স্পৃহ এবং যত্নের সহিত তাকার আশ্রয় গ্রহণ করেন, তখনই হতে সত্ত্বগুণের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত প্লয় । ধৰ্ম্ম, র:ঞ্জসিক ব্যক্তিদিগের দেখিতে ভাল, দেখাইহে ভাল, এই ৰূপ একটি আদর্শ মাত্র છઠ્ઠા স্থগিত থাকে, কিন্তু সাত্ত্বিক ব্যকিদিগের প্রাণ রূপে পরিণত হয় । সাত্ত্বিক বালিরাই ধর্মের জন্য ধৰ্ম্ম সাধন করিতে যা ড্রধান ক্রন । যদিও বrক্তি-বিশেষে গুণ-বিশেষের প্রাপ ম: দেণিতে পাওয়! যায়, তথাপি প্রতি ধ্যক্তিতেই সত্ত্ব রজঃ এবং তমঃ এই ثبت ۱ کشاه তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। fঠন প্রকার গুণই একত্রে অবস্থিতি করে । । যেমন আয়তন-বিশেষে, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, বেধ । এই তিনের কোনটির বা তাধিক্য কোনটির । ব। নু্যনত থাকিতে পারে বটে, কিন্তু উক্ত fতনের কোন একটির ও একান্ত অসম্ভাব থাকিতে পারে না, সেই ৰূপ মনুষ্য-বিশেষে, সত্ত্ব রজঃ এবং তমঃ, ইহারদের কোনটির বা প্রাধান্য কোনটির বা মৃ্যনত থাকিতে পারে বটে, কিন্তু উহারদের কোন একটিরও একান্ত অসম্ভাব থাকিতে পারে ম: । পুনশ্চ মৃৎপিণ্ড-বিশেষকে দৈর্ঘ্যে প্রবর্দ্ধিস্ত করিলে যেমন তাঙ্গা প্রস্থে এবং বেধে হ্রাস প্রাপ্ত হয়, অথবা প্রস্থে প্রবfৰ্দ্ধত করিলে যেমন তাহা দৈর্ঘ্যে ও বেবে হ্রাস প্রাপ্ত হয়, সেই ৰূপ ব্যক্তি-বিশেষে সত্ত্ব-গুণ প্রবদ্ধিত হইলে র্তাস্থাতে রক্তস্তমের খস্বত হয়, তমোগুণ প্রবর্দ্ধিত হইলে, সত্ত্ব-জের {{ङ झम्ल, ইত্যাদি । উদাহরণ --ব্যক্তিবিশেষে যখন ক্রোধাদি রিপুর প্রাবল্য হয়, তখন উঁহাতে ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম এবং লাভালাত বোধের খৰ্বত হয ।
१ करून, १ #ाँ भ এবং যখন জ্ঞানধৰ্ম্মাদির প্রাবল্য হয়, তথম স্বার্থপরতা এবং মোহাদির খৰ্ব্বত হয় । এক্ষণে বক্তব্য এই যে ঈশ্বরকে লাভ করিতে হইলে তাছার উপায় এই যথা :سست ভ্রম প্রমাদ মোহ প্রভৃতি তমোগুণকে প্রতিরোধ করত বুদ্ধি-বৃত্তি ৰূপ রজোগুণ পরিচালনা করা. এবং বুদ্ধি কোশলাদি রজোগুণকে প্রতিরোধ করত জ্ঞান-ধৰ্ম্ম ৰূপ সত্ত্ব গুণ উদীপিত করা । ভ্রম প্রমাদ মোহাদি তমোগুণের বিরুদ্ধে, এবং লাভালাভ সংক্রান্ত বুদ্ধি কৌশলের বিরুদ্ধে, বিশুদ্ধ জ্ঞান প্রেমাদি সত্ত্বগুণ ৰূপ পরিষ্কত দর্পণকে যখন আমরা ঈশ্বর-সমক্ষে ধারণ করিতে• পারিব, তখনই তাহার আবির্ভাব ভীমণদের আত্মাতে উজ্জ্বল-ৰূপে প্রকাশমান হইবে । এই ৰূপে সত্ত্বগুণের উদ্দীপন দ্বারা পরমাত্মাকে লাভ করিবার জন্য ধতু কfরলে, আমাদের সে যত্ন কখনই বিফল হইবে না । যত্ন নিয়োগ করিবার তিনটি পদ্ধতি-- প্রতিজ্ঞা, উদ্যম এবং অধ্যবসায় ৷ ৮ ৷ কোন সৎকার্য্য অনুষ্ঠান করিতে হইলে তাহার পূৰ্বে প্রতিজ্ঞাকে দৃঢ়-ৰূপে স্থির করা আবশ্যক ; কার্যের সময় উপস্থিত হইলে উদ্যমের সঞ্ছিত তাহাতে প্রবৃত্ত হওয়া আবশ্যক ; এবং যে পৰ্য্যস্ত ন; ফলোদয় | | | হয় সে পৰ্য্যন্ত অধ্যবসারের সহিত তাহাতে নিয়ত নিযুক্ত থাকা আবশ্যকর্ণ প্রতিজ্ঞ স্থিরভূত হইলে পশ্চাতে যেন উদ্যমের হানি না হয়, এবং উদ্যম প্রকটত হইলে পশ্চাতে যেন অধ্যবসায়ের ক্রটি না হয়, এই বিষয়ে অনুষ্ঠাতাদিগের বিশেষ-ৰূপে সতর্ক হওয়া অবশ্যক , তাহা হইলেই যত্ন সুচারু-ৰূপে নিম্পন্ন হইতে পারবে । । ." ജഞ്ജു
