পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खप्न अंङ्किर्ण ११a० সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য শাস্তিনিযুক্ত হইয়া, যুদ্ধ-প্রিয় ব্যক্তির সংখ্যা হ্রাস করে ও সভ্যতার সৰ্বোচ্চ মঞ্চের নিম্ন সো- ৷ পান সকলে এই রূপ ভাবই দেখা যায়। ক্রমে बूक-िপ্রয় ব্যক্তির হ্রাস দেখাইয়। ইউরোপীয় জ্ঞান বিস্তারে যে ৰূপ এই যুদ্ধ বিগ্রহের অপত হইয়া আসিয়াছে তাহা নির্দিষ্ট করিয়াছেন । তাছার মতে বারুদের ব্যবহার ও মনুষ্যের গমনাগমনে বাম্পের ব্যবহার এবং বাৰ্ত্তাশস্ত্রের সত্য সকলের আবিষ্কার এই তিন উপায়কেই তিনি যুদ্ধ নিবারণের প্রধান উপায় বলিয়া গিয়াছেন এবং ফ্রান্স সম্বন্ধীয় মহাবিপ্লবের পর চত্বারিংশং পর্ম ব্যাপিল; শাস্থি ও তৎপরে ক্যও তুর্ক এই দুই অসত্য লঙ্গির যুদ্ধ বিগ্রহকেই তাঙ্কন টেস্থ স্বৰূপ বলিয়। গিয়ছেন" মহাত্মা জ্ঞান ও ধৰ্ম্মের সামঞ্জস্য মুলক কৰ্ম্মে মনুষ্য , কপে আলোচন করিয়া দেখেন ন & هج - د.

; তিনি কি ঐ চত্বারিংশৎ বর্ষ ব্যাপিনী মগ শাস্থির সময়ে আফ্রিকাস্থ এবং অসিয়াস্থ জাতিগণের উপর ফ্রান্স এবং ইংলণ্ডের অত্যাচারের ও আততায়িক যুদ্ধের বিষয় দেখিয়াও দেখেন নাই। আফ্রিকাস্থ আলঙ্গরিয়ায় এবং আসিয়াস্থ ভারত বর্ষে ইহার ভূরি ভুরি প্রমাণ পাওয়া যাইতে পারে। ইউরোপীয় সভ্য জাতির মধ্যে ও তাহাদিগের পণ্ডিতগণের মধ্যে ধৰ্ম্ম-মূলক সত্য সকলের শুধমাননায় এই এক বিষম ব্যাপার উপাত্ত হইয়াছে, যে ইউরোপীয় সভ্য জাপ্তি জ্ঞান বলে বলী হটয় পৃথিবীস্থ অন্যান্য সমুদয় দুৰ্বল জাক্তির উপর মহা বিদ্রোহীচরণ উপস্থিত করিরছেন, স্টাফার জ্ঞান দ্বার বিবিধ উপায়

সৃজন করত অন্যান্য হীন-বল মনুষ্য জাতি میس جیحو سی ۴ م.: و سیب چیدگیه বকল যদি এস্ত টিম স্তণী:লন্ত । ক্রিছেন তাহা ।

  • ইলে জার্মনির যুদ্ধ বিগ্রহের ব্যাপার দর্শনে তিনি গুহা কি মায়ণ নির্দেশ করতেন বলিহে পারি ন; ; কিন্তু এ রূপ তর্ক উত্থাপন

३ ক リ ভীমদে s মতে যুক্তি-বিরুদ্ধ বলিয়া • তদ্বিযয়ে ক্ষান্ত হইলাম । এখন আমাদের বক্তব্য এই মে, তামতায়িক যুদ্ধ ব্যাপার যে অন্যায় এস্ট যে একটি মহান সত্য ইহা অমর। কোথ চক্টভে প্রাপ্ত স্ট डाद হইতে যদি আমর এই সত্য ন} পাইতাম--যে স্বাগ হে — ভাগ ইলে, জ্ঞান-মুলক সত্য সকলের আবির্ভাবে ইশ্ন কি কখন আমাদের হৃদগত হইত। জ্ঞান-মুলক সত্য সকলের আবির্ভাবে যুদ্ধ বিগ্রহের নিষ্ফলতা ও শাস্তির উপকার সভ্য জাতির হৃদয়ে নিবেশিত করিয়া তষ্ঠা সকলকে পৃথিবী চইতে উৎসর করিতে ব্রতী হইয়াছেন এবং যখন ইউরোপীয় পণ্ডিত গণও ধৰ্ম্ম মূলক সত্যকে অকৰ্ম্মণ্য বলিয়া নির্দেশ করেন, তখন যে এই ব্যাপার অতি অ}শৰ্মা ইহা কি রূপে বল। যাশতে পারে । জ্ঞান-দৰ্প ক্ষপিত হইয় ইউরোপের মনুষ্যগণ, অন্যান্য দেশের লোকগণকে কি ভয়ানক ভাবে দোেপয়া থাকেন. কেহ কে.ে উঠন্তেছি, অtলামিক ধৰ্ম্ম । পরের মন্দ করা অন্যায় । দিগের মধ্যে উছার হ্রাস যে ক্রমে সাধিত

  • বে তৎপ্রতি আমাদের কোন সমেচ নাই বটে, কিন্তু পুরাবৃত্ত পাঠে আমরা এই একটি সত্য প্রাপ্ত হই যাহা মহাত্মা বকল বিশেষ

ইগদের মনুষ্য বলিতেও ঘৃণা করেন । এই রূপ বিদ্বেষ ভাব ও এই সকল ত্যাকাণ্ড কখনই জ্ঞান মূলক সত্য নিবgণ করিতে সমর্থ নহে ও এইবে ন}, প্রভূত ইষ্ট দ্বারা এই সকল অনর্থকর ব্যপারের হ: বন । ইউরোপীয় সত্য " জ্ঞান প্রচারের ছলে পর দেশ আক্রম "র বিধিকে কৰ্ত্তব্য বলিয়া নির্দে শ করেন : এখন বিবেচনা করিয়া দেখিলে ভবিষ্যতে ধর্মের মহা সত্য সকলই এই বিষম কা গু নিবারণের সে মুলাধার হইবে তৎপ্রস্তি এক প্রকার निः#महे श्७ध्नीं श्ाः ।