পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه ه۹ ( tsع জ্যোত্তিতে আত্মার বল বীর্ষ স্বাস্থ্য সাধনের নিমিত্ত স্কুর্যোপাসকগণ যেমন, আকাশে জড় সুৰ্য্যের সন্দর্শন না পাইলে জল গ্রহণ করে না, আমরা ব্রহ্মের উপাসক, আমরা এখানে তেমনি সেই সত্য-সুর্যের-সেই জ্যোতির জ্যোতির অভু্যদয় সন্দর্শন না" করিয়া কি ৰূপে সংসার-ক্ষেত্রে প্রবেশ কfরব ? কেমন করিয়াই বা এখানকার সুখনামগ্রী স্পর্শ করিব, সত্যাসত্য নিৰূপণ করিব : স্থৰ্য্য যাহার অনন্ত জ্যোতির এক ব্ৰহ্মলোক পৰ্য্যস্ত অষিারমের বিজ্ঞান- { সম্মুখে প্রকাশ পায়। স্টার:জীলোক হৃদয় | স্মৃলিঙ্গে প্রদাপ্ত হইয়া দিগ্বিদিক উজ্জ্বল করি- ; তেছে, আমরা সেই ক্তে তির সুপ্রবণশ দেখিবর জন্যই এগানে সতু সূৰ্ব-হৃদয়ে অবস্থান করিতেছি । তার আলেকে হৃদয়ের ক্ৰান্ধক বিদূরিত করিব, হঁর মঙ্গল-জো অমঙ্গল, বিধাদের অলয় । তিতে ধৰ্ম্ম-পথ আলোকিত দেখিয় নিৰ্ভয়ে ; নিরুদ্ধেগে ব্রহ্ম-ধামের অভিমুখীন হইব, তার সেই মৃত-সঞ্জীবন মঙ্গল জ্যোতিঃ লাভ করিতেছি কেন ? করিয়া আত্মাকে পোষণ করিব, এই আশ্বা- ‘ সেই একদৃষ্টে র্তাছার অভু্যদর প্রতীক্ষা করিতেছি । সুর্যোর ন্যায় তিনি আমারদের কদম-রাজ্যের জীবন জ্যোন্তি সকলই । স্ত্রীর জ:{fত পঙ্কিত না হুইলে মনের একটি মাত্রও প্রস্ফটিত হয় না, ষ্টার অালোকে

    • * ****** * :ః • { - متي হয়, আলোকিত না হইলে মনুয্যের ধৰ্ম্ম

হ'ব, পুণ্যভাৰ কিছুই বৰ্দ্ধিত হয় না । তার 'করণে প্রীতি-কলিকা বিকশিত ন হইলে ভাঙ্গর অমৃত সেরক্ত জগদ্ধ গু হইতে পারে । তার আকর্ষণে শ্রদ্ধা, ভক্তি উন্নত Fহলে সেই অনন্ত-স্বরূপকে স্পর্শ করিতেও সমর্থ হয় না। আত্মার উৎকর্ষ সাধন, জীবনের সাফল্য সম্পাদন জন্য সেই সত্য-সূৰ্য্যকে আমারদের একান্ত প্ৰয়োজন | সেই অতুল-জ্যোতির একটি মাত্র حجي. করণ অষ্টুরে পতিত হইলে পরলোক-- | | }} A. כל 4 $ পতিত না হইলে, সকল সত্যই অপ্রকাশিত থাকে, সকল বস্তুই ভূস্তর-নিহিত রত্নেঃ ন্যায় দৃষ্টি-গোচর হয় না । তার প্রকাশেই সকল প্রকাশিত হয়, তার জ্যোতিতেই হৃদয়-কাননের জ্ঞান-ভাব ও সত্য-কলিকা সকলই প্রস্ফুটিত হয় । তিনি জ্যোতিঃ আর সকলই অন্ধকার, তিনিই জীবন তার সকলই মৃত্যুর রূপ। তিনিই সা-সুন্দরমঙ্গল, তিনি বিনা আর সক মঠ আসার, এই জন্য সেই সৎকে জে ঠিকে অমৃতকে লাত পরিবার জন্য অমাবদের হৃদয়-মন এভ অকুল ও অস্থির । তামরা পরলোক--ত্ৰহ্মলোকের প্রতি এত সতৃষ্ণ-নয়নে নির’ক সেখানে কেবলই শ{লোক, কেবলই জ্যোতিঃ । পৃথিবীতে হর্ষ ও অাছে, বিষাদও আছে, “ দিবসের মালোক, রঞ্জনীয় অন্ধকার দুইই আছে ৷ ” সেখানে সত্য সুয্যের--প্রেম-ভুর্য্যের অার অস্ত নাই । এখানে যখন হৃদয়াকাশে প্রাণ-সখী প্রকাশিত হন, তখন সকল অন্ধকার তিরোহিত হয়, দিবা-রত্ন সমভাব ধারণ করে । ভূৰ্গম পথও সুগম বোধ হয়, দূরের বস্তু সকলও উজ্জ্বল-ৰূপে দেখিতে পাই । আবার যখন অন্তরক শ মোহ-মেঘে আবৃত হয়, তখন সকলই অন্ধকরে দেখি । অন্য বস্তুর কথা দুরে পৃ: ', আত্মার আতাস্তরে প্রাণের প্রাণকে ৫ ৮f".ৈ* পাই না । সেই জন্যই যখন আমেব তত্মন: একাগ্রমনা হইয়া ব্রহ্ম-পুজায় ৫ বৃত্ত হই, সংসার-অন্ধকারের মধ্যে যখনই fীঃ্যতের ন্যায় জ্যোতি-স্বৰূপকে সনদর্শন করি, তখনই অস্থার অন্তরতম প্রদেশ হইতে এই প্রার্থনাবাক্য পিনিঃসৃত হয় "তু মসোম জ্যোতিগময়"