**** ૧ક્ષે §. ሤ পরিমাণে আমাদের প্রীতি হইবে, সেই পরিমাণে আমাদের ইচ্ছা জাহার ইচ্ছার অনুগত হইয়। কাৰ্য্য করিতে থাকিৰে। ঈশ্বর যাঠার যথার্থই প্রেমাপদ হইয়াছেন, তিনি ঈশ্বরের ইচ্ছা-স্রোতে আপনাকে নিমগ্ন করিবার নিমিত্ত সীতিশয় ব্যগ্র হইয়া থাকেন । তিনি যাহা ঈশ্বরের অভিপ্রায় বলিয়া । লনিতে পারেন, তাহাই সম্পাদন করা পারেন না, এবং তঁাহীর বিশ্রাম-কীন কৰ্ম্ম তাহা সম্পন্ন করিতে । লদ্ধি করিতে পারেন না । ঈশ্বরের মনু করণই পরম পুরুষাৰ্থ সাধনের উপায় এবং তাহার কৰ্ত্তব্য হয় । পারিলেই তিনি যথেষ্ট আনন্দ অনুভব করেন । তাহ সম্পন্ন করিতে না পরিলে র্তাহার ক্ষোভের পরিসীম। থাকে না । ঈশ্বর থাকেন । বিপত্তিও পদতলে নিপীড়িত করিবার নি- আপনারাও সংসার হইতে বিচ্ছিন্ন হইতে, মিত্ত বন্ধপরিকর হন । যাহা হার সেই ! প্রেমাম্পদের অনভিপ্রেত বলিয়া উল্লির প্রেমের অনুরোধে তিনি পৰ্বতসমান বিস বিশ্বাস হয়, তাহা তিনি বিষবৎ পরিভ্যাগ করেন । সমুদায় প্রাণের সহিত ঈশ্বরের অনুকরণ করাই তাহার উদ্দেশ্য হয় । তিনি তাহাকে আপনার একমাত্র শরণ ও সুহৃৎ ক্টানিয়া ভঁাহীর শরণাগত হন এবং র্তাঙ্কার প্রেম-স্বৰূপে আকৃষ্ট হইয়া আপনাকে তাহার দাসত্বে নিয়োজিত করেন । o কিন্তু ঈশ্বরকে জানিবার সময় আমাদের gDD BB BBBS BBBB DDD BBB BBS DDDB BB B BBBB BBB বিশেষ করিতে ন পারিয়া সর্বঞ্জ ঈশ্ব রকে কাৰ্য্যতও নিৰ্ম্মাত বলিয়া দেখেন - হাদের এই ভ্রম হইতে আর একটি ভয়ামক ভ্রম উৎপন্ন হয়—র্তাহারা তাঁহাকে জগৎ হইহে ৱিচ্ছিন্ন, জড়ের ন্যায় নিম্পন্দ ও উদ ম বলিয়া অবধারণ করেন ; ৰাক্য ও বক্তার ন্যায়, গতি ও গম্ভার ন্যায় এবং দর্শন ও দ্রষ্টীর ন্যায় জগৎ ও ঈশ্বরের যোগ বুঝিতে শীলতা ও শুৎকর্তৃক আমাদের সচায়ত উপ সেই অনুকরণে মনুষ্য স্বভাবতই প্রবৃত্ত হইয়া এই জন্য উক্তৰূপ সাধকগণ চান, কৰ্ম্ম ত্যাগ করিতে প্রবৃত্ত হন সংসারের প্রতি বিরক্ত হইতে থাকেন কিন্তু যাহারা জানেন, ঈশ্বর জগতের প্রাণ ; তিনি মন্ধীভুক্ত জড় পদার্থের মধ্য দিয়া আবিজ্ঞাস্ত কৰ্ম্ম করিতেছেন, এবং স্বাধীন আহ্মা সকলের নিয়ন্ত হইয়া আমাদের সঙ্গে আছেন ; সেই নিলিপ্ত পুরুষ সংসার হইতে বিচ্ছিন্ন নহেল ও সংসারের প্রতি উদাসীনও নতেন ; প্রত্যুত সেতু-স্বৰূপ হইয়া সন্ধু டிer এবং দয ধারণ করিয়া আছেন এবং স্বহস্তে ইহার নানাবিধ ভ্রম হইতে পারে । ঈশ্বর বাস্তবিক ; মঙ্গল নকল বিধান করিতে ধুম –তীয়দের যে ৰূপ লছেন,আমরা হয়তো বুদ্ধি-দোষে ভঁ:হাকে সেই ৰূপ বলিয়া বিশ্বাস করিয়া থাকি। প্রথমে ঈশ্বর সমুদায় বুদ্ধি বৃত্তির অজ্ঞাভসারে আমাদের হৃদয়ে লুক্কারিক্ত থাকেন ; পরে জ্ঞানগোচর হন । জ্ঞানগোচর হইলেই যখন আমরা প্তাহাকে লইয়া চিন্তা করিতে থাকি, সেই সময়ে তাহার বিষয়ে নামাৰিধ ভ্রাৰুি হইত্ত্বে পারে । এই কারণে ঈশ্বর | r জীবন অন্য প্রকার হইয়। থাকে । অতএব | ঈশ্বরকে দর্শন করিবার সময় যাহাতে স্বম প্রমাদ উপস্থিত না হয়, তদ্বিষয়ে প্রতি সাধকের সতর্ক হওয়া অভ্যন্ত আবশ্যক। সমুদায় সংসার সেই দেব-দেবের মন্দির। উtহার ভক্ত এই মন্দিরকে সুসজ্জিত করিবার নিমিত সাধ্যানুসারে পরিশ্রম করেন। পাপৰূপ আৰঙ্গনী সকল সংসারের যে ষে স্থান বালিৰ করিয়া রাখিয়াছে, সেই সঞ্চল इम
