পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যে দেশে এককালে মানষি জন্মেছিল, সে দেশ আবার বড়ো হতে পারে z^স্বামী বিবেকানন্দ বলতেন, “জাতির মধ্যে আত্মবিশ্ববাস ও শ্রদ্ধা ফিরিয়ে আনো ।” দেশবন্ধও বলতেন- “আত্মবোধ ভালে যাওয়াতেই বাঙালী এইরূপ হয়ে পড়েছে।” এ খােব সত্য কথা । তাই মেকলে আমাদের সম্পর্বমেধ যা বলেছেন, তাতে জাতি হিসাবে আমরা অপমানিত হযেছি বটে, কিন্তু তাৰ মধ্যেও কিছ: সত্য আছে। কেননা যাদের সংসগে তিনি এসেছিলেন, তাদের মধ্যে কয়েকটি সত্যই তেমনি সবার্থপর হীন লোক তখনো ছিল। মেকলে ভালক্রমে তাদের কটিকেই বাংলার স্বরপ, প্রতীক বলে গ্রহণ করেছিলেন । আজ আমরা আবার মানষ হবার চেণ্টা করছি । আত্মবিশ্ববাস আমাদের ফিরিয়ে আনতে হবে- নিজের শান্তির ওপর বিশ্ববাস আনতে হবে । যাঁদের গৌরবে আমরা আজ গাব অনভব করি, তাঁদের জীবনী আলোচনায় দেখতে পাই, যে, স্বামী বিবেকানন্দ বা রবীন্দ্রনাথ বা জগদীশচন্দ্র প্রমািখ সকলেই জীবনের গোড়া থেকে এমনি আত্মবিশ্ববাস পেয়েছিলেন । আত্মবিশ্ববাস হাবিয়েই আজ আমরা অন্নবসতিহীন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যহীন । দদিনের এই অন্ধকারের মধ্যেও আমাদের দেশে এত মনীষী জন্মগ্রহণ করেছেন, যে সত্যই অ্যাশচযা হতে হয । বাঙালী সভ্যজগতে সকলের সঙ্গেই প্ৰতিযোগিতায় সক্ষম । কী বিদ্যা, কী জ্ঞান, শিল্প, বাণিজ্য – সকল বিষয়েই আমাদের দেশের লোকেরা পথিবীর শ্ৰেষ্ঠ লোকদেব সঙ্গে সমান আসন গ্ৰহণ করতে পারে। এই পরাধীন জাতির মধ্যেও এই ভাব দেখে মনে হচ্ছে, জাতি এখনো বেচে আছে । f:{{{{R*ỉ 3ỡ(Gä- man making is my mission- xỉồ :Hoi তৈরি করাই সবচেয়ে বড়ো কাজ । কেননা ব্যক্তি হচ্ছে জাতির ভিত্তিস্বরূপ । আর এই ব্যক্তিত্ব ফটবে কি করে- মানষ তৈরি হবে কি করে ? হবে, এই-সব সমিতির দ্বারা । বাংলাদেশের শিক্ষার ব্যবস্থায় কিছু হবে না- যদি কিছ: হয়, এই সমিতির দ্বারাই হবে । সমিতির যারা সেবক, তাদের একটা কথা মনে রাখতে হবে, সেবা ক’রে তারা অপরকে ধন্য করে না, তারা নিজেরাই ধন্য হয় । তারা সত্যকার শিক্ষা লাভের সংযোগ পেয়ে “মানষ” হতে পারে । সেবা করে জীবনে এমন একটা LLLK DDDD YSES LLO BBD zBDB DBS BD iDBDB DDSE DB gOBOD একটা সম্পদ হয়ে ওঠে। আমার ব্যক্তিগত ধারণাও এই । সমিতিই প্রকৃত মানষি হবার কেন্দ্র । এই ভাবটি সব দা মনে রাখতে হবে । পাঁচজনের উপকার করব,