নৈশ বিছার । ১০৩ যদি ও কেছ দৈবঘটন প্রযুক্ত তাহাকে দেখে, সে আর কখন দেখেন । সে বারান্তরে সেস্থান হইতে চক্ষু মুদ্রিত করিয়া প্রস্থান করে । যে সংসার বুঝিয়াছে, যে প্রকৃতির গুহ বৃত্তান্ত তন্ন তন্ন করিয়া জানিয়াছে, সে অার হালিবে না । অপর কথা র্কি, যিনি একটা গোলাপকে . প্রিয়তমার कुबीएउ जोङदेम्ला झिंझन, अनाज ক্ষণেক পরে পদতলে বিমতি করিতে দেখিয় স্তম্ভিত না হওয়ার প্রকৃত কারণ বুঝিয়াছেন, তিনিই বুঝিয়াছেন এ সংসার কিসের, তিনি ও ইছ জন্মে অীর ছাসিবেন না । ' 證 প্রকৃতির গভীর নিস্তব্ধতার মধ্যে সহসা পেচকের বিকট শব্দ কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হুইবামাত্র আমার চিন্তা ভাঙ্গিয়া গেল। রজনীর কার্য্য নিদ্রালাল| সায় গৃহাভিমুখে প্রস্থান করিলাম । গোলাপ বাগে । , ജ്ജബ ക്ഷങ്ങ so একদ। শারদ পেীর্ণিমা নিশিতে ভ্রমণ করিতে বাছির হইলাম। তখন aাত্রি দুই দণ্ড অতীত হইয়াছে। নীলাকাশে অপূর্ব শোভা ধারণ করিয়া, কুমুদিনীনায়ক মৃদ্ধ মধুর আলোক दिक्षी রণ করিতে করিতে, হাসিতে ছাদিতে -প্রকৃতি সতীকে মনমোহন বেশে সুসজ্জিত করিতে করিতে পরিভ্রমণ করিতেছিল । আমি একটা বিস্তৃত ক্ষেত্রমধ্যে দণ্ডায়মান হুইয়৷ সেই শোভা অভূতপূৰ্ব্ব , বলিয়া বিবেচনা করিতেছিলাম । চন্দ্রকিরণের ' বিপরীত দিকে রক্ষগণের ও গৃহসমুছের যে ছায় পতিত হইয়াছিল, তাছ অমীর মনের আরও আনন্দ বিধান করিতে লাগিল । কেন—তাহ! জানি মা ! বাঙ্গালির তাপদগ্ধ হৃদয়ে শীতরশ্মির শীতল ছায়ণ আনন্দ প্রদ বা চন্দ্রঃ করকিল্লারিটিনী ছাঁয়া বলিয়া বড় সুন্দর বোধ হইতেছিল, তাহ স্থির করিতে পারিতেছি না । যাহাই ছউক আমি | সেই ছায়াসকলের অপূৰ্ব্ব মধুরমা • বিলোকন করিতে করিতে ক্রমশঃ চলিলাম, যাইতে যাইতে একটী সুন্দর পরিখাসম্বলিত উদ্যান দেখিতে পাই লাম। তাছার চতুর্দিকস্থ রক্ষসকলের ছায় বড় সুন্দররাপে পতিত হইয়াছিল, আমার মূম সেই অপূৰ্ব্ব মাধুরী ভুলিতে পারিল না, জিজ্ঞাসায় জানিলাম, সে উদ্যানটর নাম “ গোলাপ বাগ | " | আমি আশান্বিত-প্রাণে কৌতুহলাবিষ্ট . স্থইয়। তন্মধ্যে প্রবেশ করিলাম । : পাঠক ! সেই পূর্ণিমা-রাত্রে আমি গোলাপবাগীকে যে কি সুন্দর দেখিলাম তাছ আর তোমার করেৰিব। | SAAA AAAAS AA SAASAASSAAAAA AAAASAAAA م---------بیتی - تم----------- - مس -
