তারকনাথ গ্রন্থাবলী । ممساسیسسات سیاسی بی اس ---- مت দিবেন। বলিয়া স্থির প্রতিজ্ঞ ছিল, তথাপি ভালবাসার কেমন এক স্বভাব যে তাছাকে না দেখিয়া সে থাকিতে পারিত না। কত ছলে কত কৌশলে কত সময়ে প্যারীকে দেখিত, ক্ষুধু কমল নন্থে, .প্যারীও কমলাকে দেখিত । একদিন ছুদিন করিয়া সাহস বৃদ্ধি হইতে লাগিল, কমলা প্রথমতঃ দিনে দুই তিনবার প্যারীকে দেখিতে কেমন এক প্রকার লজ্জ বোধ করিত, কিন্তু এখন সে প্রায়ই তাছার কাছে থাকে। মনুষ্য রীতি নীতি দেখিয়। মানব প্রকৃতি স্থির করে, সুতরাং কমলা যদিও মনে মনে জানিত যে সে সম্পূর্ণসাৰী, তাছার চরিত্রে কণামাত্র কলঙ্ক স্পর্শে নাই, তথাপি লোকে তাহা বিশ্বাস করিল না, একজন ইজম করিয়া কমলার চরিত্রে সন্দেছ করিতে লাগিল, বিন মেঘে বজ্রাঘাত আরম্ভ छ्हेब्न ! একদিন কমলার মাত কমলাকে বলিলেন'ম! তুমিত আর ছোটট নাই, প্যারীও বালক নয়, এখন দিম রাত একত্রে বেড়ালে লোকে নিন্দে করবে।” कभली बूक्षिल,-कृ३ ५कनिन पनिঠুভ কমইল, কিন্তু সামষ্টি জোত .धडिकक इग्न, eधबनcबर्ग ब* नb সুতরাং আবার সেইরূপ ঘনিষ্ঠত অপ্রভিছত ভাবে চলিল। কমলার धोंड} বুঝিলেন গতিক মন্দ, অধিক বলিতে সাহস হইল না, মনে গোপন করিলেন । শু্যামমোহিনী গোপন করিতে পারেন, হরিদাসী পারে, কিন্তু গ্রামের রামী, শ্বামী শুনিবে কেন, তাছার । পথে ঘাটে মিটিং অগ্রস্ত করিল, কত যত্তস্থত। ছয়, কত কি ছয় কিন্তু উপসংস্থারে পরস্পরে বলে “পরের কথায় আমাদের কাজ কি বল।” এইরূপে দিনে দিনে জনরব রদ্ধি পাইতে লাগিল, ক্রমশঃ কমলার পিতার কাণে একটু অtভাস গেল, তিনি পানীকে অপরের উদ্দেশে মান কথা বলিলেন, কিন্তু প্রণয়ের জ্বলন্ত বহ্নি কি সহজে নিৰ্ব্বপিত হয় ? কবি বলেন পাগল ও প্রণয়ী , এক, সুতরাং সে কথা প্যারীর মনে দুই এক দিন রছিল,মাত্র, পরে উত্তেজনার প্রবল স্রোতে তাহ কোথায় ভাসিয়া গেল । সে মানসিক উত্তেজনার নিকট, বিদ্যা, জ্ঞান, ধৰ্ম্ম, উপকার, তিরস্কার প্রভৃতি সমস্তই আৰমত শিরে ছারি মানিল । ক্রমশঃ রামধন কমলাকেও অপর উদ্দেশে তিরস্কার করিলেন, পরে তাছাকেই নানা প্রকার তিরস্কার আরম্ভ করিলেন, ভয় প্রদর্শন ও হইতে দাগিল। কমলার অঙ্কজোতের বেগ, বল বাহুল্য যে আরও প্রবল ছইল । কমল প্যারীর নিকট আর ਾਂ সতত যায় না, কিন্তু মন তুলিল না, | تنسيق
