سرنیا একটা সর্যৌবন কন্যা ছিল। কন্যার বয়ঃক্রম সপ্তদশ বৎসব –কোলে একটি ক্রুদ্ধ পোষ্য শিশু, স্বামী রমানাথ জগৎ সেঠেদের বাটতে খাত পত্র লেগে ; মাসে ৮ টীক্ষা মাত্র বেতন পায় । সেই আট টাকায়, সস্তার, সময়ে রমনাথ কষ্টে কালতিপাত করিত, তাহার দুঃখে এক অনন্ত সুখ ছিল—স্ত্রীর প্রেম । বৃদ্ধর কন্য{— রদ্ধার গৃহে থাকিত না । স্বতন্ত্র গৃছে বাস করিত। রন্ধীর চরিত্র দোেষই তাহার একমাত্র কারণ | কিন্তু বৃদ্ধ৷ কহ্যাকে বড় ভালবাসিত । প্রত্যহু একবাব, করিয়। তাছাকে দেখিয়| তারকনাথ গ্রন্থাবলী রদ্ধা দাসী কমল সেঠের সেই প্রমোদ কাননের গৃহু পরিস্কায় করিতেছে, এমত সময়ে একজন স্ত্রীলোক আসিয়। কছিল “আই শীঘ্র তোমার জামাই বাট যাও, তাদের বড় বিপদ ।” বৃদ্ধ চমকিয় জিজ্ঞাসা করিল “কি হুইয়াছে ?” রমণী । আর হু বে কি, মাথ। মুগু, নবাব বাহাদুব দিদিকে ধরে নিয়ে গেছে । রদ্ধার মাথায় যেন আকাশ ভাঙ্গিয়৷ পড়িল “ ওম আমার নন র পুতুল রে, কি হ'ল রে ।” বলিয়। চীৎকার আদিত মধ্যে মধ্যে টাকাট। সিকা | করিয়৷ কাদিতে কঁদিতে জমাই বাটার টাও দিত । রদ্ধা দাসীর ঘর জগৎ সেঠের | বtটর পশ্চিমদিকে । দুইটী খড়ের শয়ন ঘর,—একটা গৌশল ও একটা পাকশীল। দাসী এই বয়সে কত স্ত্রীলোকের যে, সৰ্ব্বনাশ করিয়াছে তাহার সংখ্যা নাই । যদি পরলোকে বিচার থাকে, তাহা হইলে রন্ধ দাসীর যে কি হইবে, তাহ। চিন্তা করিলেও স*জাত্ৰষ্ট হইতে হয়। কিন্তু এত পাপ করিয়াও বৃদ্ধ চারিটা খড়ের ঘর, ছুইটী গাভি, পিতল কঁসীর সীমান্ত ৰণসম ও তৈজসাদি ব্যতীত অপর কিছুই করিতে পারে নাই । “ দিকে ছুটিল। সেখানে যাইয় দেখে-বাট লোকরণ্য, শিশু সন্তানটী বঁণদিতেছে । একটু যুব। তাছাকে সান্তন কfরতেছে। কিন্তু সে বালক-তাহ। শুনিবে কেন, মাতৃবিহনে আর্তস্বরে রোদন করিতেছে। জামাত। রমানাথ বহিৰ্দ্দারের নিকট পড়িয়। কঁদিতেছে । জনতা বিষঃ । কিন্তু কি আশ্চৰ্য, যে এত লোক মধ্যে একটও স্ত্রীলোক নাই। এই দুর্ঘটনায় রমণীগণ গৃহের অর্গল বদ্ধ করিয়াছে, পথি মঞ্চে-ৰাছির इहेएउtझ म| | বৃদ্ধ যাইয়াই সেই শিশু সন্তানটীকে কোলে লইয়। * হ ভগবান, স্তোর