মহামায়া । --soo, 8o চতুর্থ পরিচ্ছেদ । 笼 سےsses জ্ঞানের উন্মেষ। अडि अल्लनिन भएशाहे अश्गाब চট্টক ভাঙ্গিল । পিতৃদেব বিলাসিতায় সৰ্ব্বশাস্ত হইয়াছেন, এবং সেই জন্যই তাছাকে স্নেহময়ী জননী ও পরমারাধ্য পিতাকে ত্যাগ করিষা বিদেশে অপরিচিত লোকের সহিত, বাস করিতে হইতেছে । কোথায় সেই অভাব মোচন করিতে, • পৈতৃক সম্পত্তি উদ্ধার কবিতে বিদেশ বাস, না তিনি আবার ঋণগ্রস্থ হইয়৷ সেই সৰ্ব্বনাশী বিলাসিতার চরণ সেবা কুরিতে ছেন ! সাধারণের ন্যায় প্রথমতঃ অমূল্যর ধারণা ছিল যে কমিসেরিয়েটের কাজে না জানি কত পয়সা, সেই অন্ধ বিশ্বাসে নির্ভর করিয়াই তিনি কতক পরিমাণে l ঋণগ্রন্থ। সাধারণের ৰিশ্বাস সত্য হইতে পারে, কিন্তু অমূল্যরতনের বিশ্বাস সত্য হইল না । যে উপায়ে “কমিসেরিয়েটের কাৰ্য্যকারকদিগের অর্থ, অমূল্য সে কদৰ্য্য উপায়াবলম্বনে আপন মন কোনক্রমে নত করিতে পারিক্সেন না, সে প্রবৃত্তি হইল না। তবে এ ঋণ পরিশোধের উপায় কি * . . 象 পিতা অর্থহীন, কাৰ্য্যের এই দশা, किङ्क ८झन। ऊ नििटङ झहेएन । अश्ला আকাশ পাতাল কতই ভাবেন, কতই ভাঙ্গেন কতই গড়েন, কিন্তু উপায় স্থির । হয় না, সেই যৌবনের তেজোদীপ্ত হৃদয়ে এতদিনে, দারুণ চিন্ত কীট পশিল, অমূল্যর উৎসাহ পূর্ণ হৃদয় ক্রমশ নিরুৎসাহ হইতে, লাগিল। অমূল্য অনেক ভাবিয়া চিন্তিয়া দেখিলেন, তাহার अभांत्र छैॉक निरल ७riग्न नगठ cनना পরিষ্কার হয়, যৎসামান্ত যাহা বাকি থাকে, তাহ ব্যয় সংক্ষেপ করিযl . কোনরূপে পরিশোধ করাই স্তির হইল । যখন উত্তমর্ণের বড় পিড়াপীড়ি করিবে, তখন চাকরি ত্যাগ করিয়া জমার টীকায় দেন। শোধ করিকেন ইহাই স্থির কfিয়া আশ্বস্ত হইলেন। বস্তুতঃ অমূল্য এ যাত্রা বড় সামলাইয়। গেলেন। অমূল্যর অর্থ সাচ্ছল্যের মুখ কল্পনা ক্রমশঃ তিরোহিত হইল, দিনে দিনে বিদেশ বাস যাতন তাহার বড়ই ক্লেশকর হইয়া উঠিল। পিতা মাতা বিহনে বিদেশ যেন কারাগার বলিয়। প্রতীয়মান হইতে লাগিল। কিন্তু এই ঘোরান্ধকার আকাশের নিভৃত কোণে একটা ক্ষুদ্র নক্ষত্র ধিকি ধিকি জ্বলিতেছিল, তাহাই এখন অমূল্যর শান্তি ও সন্তোষ। সে নক্ষত্রটা— যমুন কুমারী।
