*:::=o: তারকনাথ গ্রন্থাবলী । برا ہوا , মা ! আমার অসীমসাহসিকতা মার্জন কর, অীজি শিবাজ তোমার পদ ধরিয়। —আমার হৃদয়ে ত দয়া, মায় ছিলনা, সুতরাং করিও নাই—এখন আমার মার্জন প্রার্থনা করিতে বাসন করিতেছে ; কিন্তু তোমার পবিত্র পদ সম্পর্শ করিয়া কলঙ্কিত করিব না, আমি ঘোর অত্যাচারী—মহাপাপী । মা অামায় আশীৰ্ব্বাদ কর,—শিরজকে তোমার পুত্র জ্ঞানে, আমার পূর্বকত অপরাধ সকল ক্ষম কর j * - . নীরঞ্জা স্তম্ভিতের ন্যায় দণ্ডয়মান। রছিল, তখন দাসী বিপিনকে বলিল ** সুছ!সিনীর পূৰিত্রতার কথা শুন । ” নবাব জিজ্ঞাসিলেন ‘’ কি হুইয়াছে ? * t দাসী . আনুপূৰ্ব্বক সমস্ত ঘটনা 辑 বিৱত করিল। তখন নবীর বললেন “ মা ! অRমি কি স্বশংস, আমি না জানি তোমার কোমল মনে কত ব্যথা দিয়াfছ, বিম্ব’ ! আজি বুঝি সেই নিমিত্তই আমার এই দশা করিয়াছ। সুহাসিনী ! ম। আমার—তুমি সতীত্বের প্রতিমূৰ্ত্তি, আমি কত অবলার সতীত্ব নষ্ট কারয়ছি, কিন্তু তোমার স্থায় কাহাকেও দেখি নাই, সেরূপ কাকুতি মিনতি কোথাও দেখি নাই, কৃপাণ হন্তে উগ্ৰচণ্ডী রূপে কেছ আমার প্রাণ নাশে উদ্যত ছয় নাই । সে উপদেশ, সে মিনতি, সে ভিক্ষ, মুহাসিনী ! অfর কেছই করে নাই, কিন্তু আমি পশু گھاسسسسهسس-- এই অবস্থাই তাছার প্রতিফল । * বিপিনের দিকে ফিরিয়া বলিলেন “ যুবক ! তুমি প্রকৃতই ভাগ্যধর, যাছার অঙ্কে এরূপ সুহাসিনী শোভা পায়, সে প্রকৃতই ঘরণী মধ্যে সুখী, তাহার নিকট অধিক কি পৃথিবীর রাজ্যভার তুচ্ছ । ভ্রাতঃ ! আজি পশু শিরাজ প্রণয়ের জ্বলন্ত মূৰ্ত্তি দর্শন করিল, ঈশ্বর বুঝি আমায় শিক্ষা দিলেন-যে পবিত্র প্রণয় কত সুখকর দেখ ; তুই কেবল পশুবৎ আচরণ করিয়াছিলি, তাছাতে সুখ কোথায় ? * ক্ষণেক কি ভাবিয়া পরে বলিলেন ‘ ভাই আমার এ অবস্থায় আীর অামি তোমার কি উপকার করিব, বরং আমি তোমার উপকার প্রার্থী, যাহাই হউক, এই অঙ্গুরীয়ক গ্রহণ কর, অামায় মধ্যে মধ্যে স্মরণ কfর ও, আর আশীৰ্ব্বাদ করিও, যস্থিাতে আমার হৃদয় শান্তি পায় * নবাব কঁদিতে লাগিলেন । বিপিন বলিলেন “ নবাব সাহেব ! আপনার অনুশোচন দেখিয়া প্রাণ বিকল হয়। প্রার্থনা করি, সৰ্ব্বশক্তিমান ঈশ্বর আপনাকে ক্ষমা করিবেন। } আপনার চরিত্রের এ রূপ পরিবর্তন যদি আজি না হইয়া পূৰ্ব্বে হুইত, —তাছা হইলে আপনি প্রাতঃস্মরণীয় লোক হইতেন । ” # m " سمسمنة
