বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:তীর্থরেণু.djvu/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
তীর্থরেণু

কি লিখি’ পুঁথিতে অলখিতে হায় দেবতা গেলেন চলি',
পরদিন রাতে এলেন বিভাতে ভুবন সমুজ্জ্বলি’,
সোনালি পুঁথিটি খুলি’ ধরিলেন আবুর আঁখির আগে,
নিখিল ভকত জনের শীর্ষে আবুর নামটি জাগে।

লী হাণ্ট।


আদর্শ যাত্রী

বিশ্বাস তোমার দণ্ড হে যাত্রী নির্ভীক!
নিদ্বর্ন্দ্ব সে কমণ্ডলু! চলিয়াছ ঠিক
বীরের মতন! কুটির নাহি ভয়;
অবজ্ঞা বিদ্রূপ কিছু গ্রাহ্য নাহি হয়!
আত্মার অপূর্ব্ব জ্যোতি অমল উজ্জ্বল
স্মিতহাস্যে উদ্ভাসিছে ও নেত্র যুগল!
তোমার নাহিক কাজ মোহান্তের বেশে,
তোমারে যে প্রেমচ্ছদ দিয়েছেন হেসে
সৰ্বসাক্ষী; জগতের শ্রেষ্ঠ পরিচ্ছদ;
জয়! জয়! তুমি পেলে পরম সম্পদ!
যাও হে, বিলাও নাম মানুষের হাটে,
নামের মশাল জ্বালি’,—অন্ধকার কাটে
যাহে সব; খ্যাতি তুমি কর না তো আশ,
নক্ষত্র না চাহে দীপ,—সে যে স্বপ্রকাশ।

সেন।
১৭৪