পাতা:তুরকীয় ইতিহাস.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুরকীয় ইতিহাস । SS অমঙ্গল সুমঙ্গল, বলে দেয় অবিকল, নরপতি প্রশ্নতি করিয়া সেইজনে। ফলাফল করিয়ু৷ সন্ধান । কহিতে লাগিলা অতি করুণ বচনে । সে কহিল মম প্রতি, শুন ওহে ধরাপতি শুন মহাশয় এক মম নিবেদন । স্বাত্মঞ্জেরে বধোন জীবনে । যদি কর হেন কাজ,পশ্চাৎপাইবে লাঞ্জ চিরঅনুতাপ রবে মনে ॥ সন্তান অভাবে আমি আছি ক্ষুণ্ণ মন । বয়স হইল বহু পুত্ৰ নাহি হয়। সেই হেতু কাতর হয়েছি অতিশয় ॥ শুনি রাণী নৃপে কয়, কি কহিলে গুণালয় | যখন কৃতান্ত মোরে লইয়া যাইবে । মনেতে পাইয়ী রথা ভয় । এ নহে গ্রহের রেষি, সকলি সুতেরদোষ তার কুবুদ্ধিতে এই হয় । এসব সম্পদ মোর ভোগ কে করিৰে | অতএব মমপ্রতি হইয়ু সদয় । ঈশ্বরের ভঞ্জন করাহ মহাশয় | ঈশ্বর জনক প্রতি, কভু ক্রুদ্ধ হয়ে অতি, তোমাদের কৃতস্তব করিয়া শ্রবণ । কুসস্তান করেন প্রদান। তার এক বিবরণ, কহিবারে আকুঞ্চল, শুন নাথ সেই উপাখ্যান, ॥ ঈশ্বর-দস্তু তিন রাজকুমারের উপাখ্যান। পুরাকালে ছিল এক ধরণী-ঈশ্বর। নানা গুণে গুণান্বিত পরম সুন্দর { মহিষী ৰূপসী তার গুণবতী অতি । একান্ত স্বামিতে যার ছিল রতি মতি ॥ উভয়ের ভালবাসাছিল উভয়েতে। উভয়ে যৌবন বযু ছিল বিশেষেতে | বিবিধ সম্পদে পুর্ণ রাজার ভাণ্ডার । প্রজাগণ সদা অনুরক্ত ছিল তার ॥ হযু হস্তী পদাতিক সমিস্ত বিস্তুর । সজ্জিত নগরীঅতি প্রাসাদ সুন্দর ॥ কোন দুঃখে শুঃখী নাহি ছিলেন রাজন । এক মাত্র খেদ তার নাছিল নন্দন ॥ পুত্রের তাভাবে সদা হয়ে ক্ষু মন । বিরলেতে করিতেন ঈশ্বরে স্তবন II এক দিম ধরমিথি তাfপন ভবনে ; অfনাইল মহা স্তু ২ এক জনে ॥ পরম সন্যাসী সেই সংসারে উদাস । ৰিষয়ের কিছু মাত্র নাহি অভিলাষ । সকলে মর্যাদা তার করে নানামতে । বিশেষ সুখ্যাতি তার ছিল এজগতে ॥ সাহার নিমিত্তে সেই করিত ভঞ্জন । প্রসন্ন হইয়ু মোরে দিবেন নন্দন” ] উদাসীন কহে “ রাঙ্ক কর অবধান । ঈশ্বর কৃপায় হৌক তোমার কল্যাণ । এককৰ্ম্ম কর তুমি আমার বচনে। উপহার দেহ কিছু উদাসীনগণে ॥ সেই উপহারে তৃপ্ত হয়ে সৰ্ব্বজনে । প্রার্থনা করিবে তব নন্দন কারণে ॥ তাহাদের স্তবে তুষ্ট হয়ে পরেশ্বর । তোমারে দিবেন এক তনয় সুন্দর” । স্বীকার পাইয়া ভূপ তাহার বচনে। মেষ এক উপহার দিল সেইক্ষণে । অত্যস্ত বলিষ্ঠ মেঘ সমর দুৰ্জ্জয় । কতশত মেষে করিয়াছে পরাজয় | মেষ যুদ্ধে ভূপতির ছিল অনুরাগ। সৰ্ব্বদ। তাহারে লয়ে করিত সোহাগ ॥ পুত্ৰ সম পালন করিত চির কালে । প্রাণের সহিত তারে বাসিতেন ভালো ॥ সেই মেষ কাটি যত উদাসীনগণ । রন্ধন করিয়ু মুখে করিল ভোজন ॥ ভোক্তনান্তে ফুল্লান্তরে নৃত্য আরম্ভিল । ঈশ্বর উদ্দেশে স্তব করিতে লাগিল । তাহাদের স্তবে তুষ্ট হয়ে নিরঞ্জন । নৃপতিরে অনুগ্রহ করিল। তখন ॥ প্রসাদ স্বৰূপ কিছু মেষ মাংস ছিল । উদাসীনগণে রাজগৃহে পাঠাইল । সে প্রসাদ রাজরাণী কৃঝুি ভোজন । به تیمیه قم- ض سه سنگ