२२ তুরকীয় ইতিহাস । পরেতে শিক্ষক যত, শিখাইল বিধিমত, চিন্তাকরিতেন ভূপ এৰূপ প্রকার । গৌরব বাসন তঞ্জিবারে । গুণ গরিমায় পুত্র করে অহঙ্কার | যাতে লোভ অহঙ্কার,আগুহয় সুবিস্তার, বাল্য হেতু চপলত দোষ কিছু নয় । মহত জনায় চিত্তাগারে | বয়োধিকে সেই সব ক্রমে হবে ক্ষয় ॥ নৃপতি নিদেশ মত, নৃপাত্মক্ত গুরু যত, অধ্যাপনে নিযোজিত ছিলেন র্যাহার } ভারে কভু ক্ষমা না করিত। রথ পণ্ডশ্রম মাত্র করিলেন তারা | BBB BBB BBSBBB BBB BBS BBBBB BBBBBB BBBS KBBS মারি কারাগৃহে পাঠাইত | তাহে মনোযোগ নাহি করিয়ী রাজন । প্রজা পুঞ্জ সকলেতে,পরিপূর্ণ বিস্ময়েতে | পুত্রে দণ্ডদিতে আজ্ঞা নাছিল রাজার। এৰূপ কঠিন ব্যবহারে । ইহাতে ক্রমেতে তার বাড়ে অত্যাচার ॥ জনেক সচিব আদি, অতি সকরুণ ভাষি, অসদ প্রবৃত্তি সব আসিয়া যুটিল । কহে মূপে বিনয়ানুসারে | মনের সদ্ব্যক্তি সব সংহার করিল। “হইয়াছি সন্দিহান রাখি এ দাসের মান, কহ কেন ওহে মহীধব i { - তব সৰ্ব্ব প্রজাগণ, সকলে সন্তোষ মন, রাঙ্গাঙ্গঞ্জ দেীরাত্মো অসুখী প্রজাগণ । অসুখী কেবল পুল তব ? ] আসি অভিযোগ করে নৃপের সদন ॥ (কহিলেন নৃপবর,) “গুন ওহে মন্ত্রিবর, কেহ বলে মোসবার রদুর্ণ রতন । এই হেতু অসুখী নন্দন । স্বীয় বলে তব পুল্ল করিল হরণ " মম প্রিয় পাত্রোপর, হয়ে পুত্ৰ দণ্ডধর, | অশ্রুনীরে পূর্ণ অাখি যত শিশুগণ । করেছিল দিনেক শাসন | ভূপের সকাশে আসি করে নিবেদন । দণ্ডে নীত হয় যার1.কেমন অসুখীতারা, ” মহারাজ, তব পুত্র অত স্তু দুর্জন । দেই দুঃখ হবে অবগত । আমাদের পিতা মাতা করিল নিধন । কঠিন শাসন আর, না করিবে পুনৰ্ব্বার, কুমারী সকলে আসি করে বিলাপন । হবে দয়। বিতরণে রত | কৌমার হরণ বাদ করিয়া জ্ঞাপন | এ কঠিন সুশিক্ষায়, নৃপ অনায়াসে পায়, রাজসুত অত্যাচারে ক্ষু হয়ে মনে । আপনার অভীষ্ট ষে ফল । আসি অভিযোগ করে পুরোহিত গণে । লোকপাল লোকান্তরে,যুবরাজ রাজ্যকরে সুতের সমূহ দোষ করিয়ু শ্রবণ । আনন্দিত প্লঞ্জার সকল | করিলেন নরপতি নয়নোন্মীলন । সুশাসনে বহুকাল, পালে নব নরপাল, “ভবিতব্য ভবত্যেব” কি আছে উপায় { আপনার রাজ্য সুযতনে । রথা আন্দোলন মাত্র গত শোচনায় । বিভূর করুণ পাত্র, হইয়া পরম পত্রি, । প্রজ। পরিপুর্ণ রাজসদসি সন্মনে । কুশলে রাখিল প্রঞ্জাগণে । আনায়ে, অবনী পতি, আপন নলানে | কহিলেন, “কুসস্তান। ওরে কুলাঙ্গার । এই দোষে প্রণ দণ্ড হইবে তোমার } অতঃপর মহারাজ করুন শ্রবণ । গ্র রায় বেঙ্গায় দুঃখ দিয়াছ অপার! দিল্লী অধিপতির পুত্রের বিবরণ } অন্তক অালয়ে কর আতিথ্য স্বীকার / দিল্লী অধিকারী মনে ন বুঝে বিহিত পিতার এরূপ উক্তি করিয়া শ্রবণ । দিয়াছিল স্বীয় সুতে শিক্ষা বিপরীত ক্রোধে রক্ত আখি হয়ে নৃপতি নন্দন ॥ ক্ষমা করিতেন পুত্রে দোষ দরশনে লম্পট বয়স কতিপয় সহকারে । বয়স সাধৰ্ম্মে হয় ভাবিতেন মনে | প্রবেশিল’জনকে র শয়ন তা গারে }
