চতুৰ্দশ পরিচ্ছেদ ইনি সর্বদা কলিকাতায় থাকেন না বলিয়া বিজয়া পূৰ্ব ইষ্ঠাকে চিনিত না । ক’লও সে ভাল করিয়া ইহাকে, লক্ষ্য করিয়া দেখে নাই । কিন্তু আঁাজ ঘরে পা দিয়া দৃষ্টিপাতমাত্ৰই এই বুদ্ধের শান্ত, সৌন্য মূৰ্ত্তি যেন নিতান্ত আপনার জন বলিয়া তাহাকে আকর্ষণ করিয়াছিল । তাই, সকলকে বাদ দিয়া সে একেবারেই ইহার কাছে BDDDBB EDuDDBDS ggDB BDBBBD DDB SBBDD BDDB DDD অন্তরের দাহ যেন মদ্ধেক জল হইয়া গেল, এবং সহসা মনে হইল, কেমন করিয়া যেন এই কণ্ঠস্বরে তাহার পিতার কণ্ঠস্বরের আভাস দয়াল একটা কোঁচের উপর বসিয়াছিলেন, পাশে একটু জায়গা ছিল। তিনি সেই স্থানটুকু নিৰ্দেশ করিয়া পরীক্ষণেই কহিলেন, দাড়িয়ে কেন মা, বোস। এইখানে ; অসুখ-বিসুখ ত কিছু করেনি ? বিজয়া পাশ্বে বসিয়া পড়িল বটে, কিন্তু জবাব দিতে পারিল না, ঘাড় বাক ইয়া আর একদিকে চাহিয়া রহিল । * অশ্রু দমন করা, তাহার পক্ষে যেন উত্তরোত্তর কঠিন হইয়া উঠিতেছিল। বৃদ্ধ আবার সেই প্রশ্নটি করিলেন। প্ৰত্যুত্তরে এবার বিজয়ী মাথা নাড়িয়া কোনমতে শুধু কহিল, না । এই ধরা-গলার সংক্ষিপ্ত উত্তর বৃদ্ধের লক্ষ্য এড়াইল না-তিনি মুহূৰ্ত্তকালের জন্য মৌন থাকিয়া, ব্যাপারটা অনুভব করিয়া, মনে মনে শুধু একটু হাসিলেন। যিনি এ বাটীর মালিকের জায়গাটি কিছু পূৰ্বেই দখল কঢ়িয়া বসিয়াছেন, তিনি যদি তার প্রণয়িনী গৃহস্বামিনীকে རྩམ་ ན་བ་ཤ করিয়া থাকেন ত, আনাড়ীদের কাছে তাহা যত dè dè