পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

而西博 একটা কথা স্মরণ হইলে সে যেমন আশ্চৰ্য্য হইত, তেমনি কুষ্ঠিত হইয়া পড়িত। দু’দিনের পরিচয়ে কেমন করিয়াই না, জানি, এই লোকটার প্ৰতি এত স্নেহ জন্মিয়াছিল! ভাগ্যে তাহা প্ৰকাশ পায় নাই! না চাইলে, মিথ্যা মোহ 'একদিন মিথ্যায় মিলাইয়া যাইতই,-কিন্তু, সারাজীবন লজ্জা রাখিবার আর ঠাই থাকি "হু না । তাই, সেই দু’দিনের স্নেহ-মমতার পাস্ত্রটিকে যখনই মনে পড়িত, তখনই প্রাণপণ বলে মন হইতে তাহাকে সে দুরে ঠেলিল্লা দিত। এমনি করিয়া মাঘ মাস ও শেষ হইয়া গেল। ফাস্থনের প্রা","ম্ভেই মঠ, ও অত্যন্ত গরম পড়িয়া চারিদিকে জর দেখা দিতে লাগিল । দিন দুই হইতে দয়ালবাবু জারে পড়িয়াছিলেন । আজ সকালে তঁহাকে দেখিতে দাইবার জন্য বিজয়া কাপড় পরিয়া একেবারে প্ৰস্তুত তহঁয়াই নাচে নামিদাছিল। বুড়া দরওয়ান কানাই সিং লাঠি আনিতে তাতার ঘরে গিয়াছিল, এবং সেই অবকাশে বাহিরের ঘরে বসিয়া বিজয়’ এক পেয়ালা চা’ পাইঃ! লাইতেছিল। झभञ्छै-द्र ! বিজয়া চমকিঙ্গা মুখ তুলিয়া দেখিল, নরেন্দ্র ঘরে ঢুকিতেছে। তাঙ্গার চাতের পেয়াল৷ তাতে রহিল, শুধু অভিভূতের মত নিঃশব্দে চোখ মেলিয়া চাহিয়া রহিল । না করিল প্ৰতি-নমস্কার, না বলিল বসিতে । একটা চেয়ারের পিঠে নরেন্দ্র তাহার লাঠিটা হেলান দিয়া রাখিল আর একখানা চৌকি টানিয়া লইয়া বসিল, কহিল, এ কাজ আমারও এখনাে সারা হয়নি-আর এক পেয়ী চা আনৰ্কে টুকুম क°८द्र नि ऊ । Y Ro.