পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাদশ পরিচে,"দ যত লোককেই তুচ্ছ-তাচ্ছিলা করুক, পিতার পাক বুদ্ধিকে সে মনে মনে খাতির করিত। কারণ, ঐতিক ব্যাপাবে সে বুদ্ধিব উৎকর্ষতার এত অপৰ্যাপ্ত নাঞ্জিব রচি” গেছে, যে দ্রাচার প্রামাণ্য-সম্বন্ধে সনোেহ করা একপ্রকার অসম্ভব। সুতরাং এই লইয়া বু” কবি মধ্যে তাঙ্গাব যত বিষই গাজাইয়া উঠিতে থাকুক, প্ৰকাশ্য বিদ্রোঠি করিতে সাতস করে নাই । কিন্তু আর সঠিল না । cननिने হঠাৎ "মতি তুচ্ছ কাবােণ সে কালিপদকে লইয়া পড়িল ; এল' প্ৰথমটো এই-ম্যারি-ত এই-মারি করিয়া, श्रदt* उ*छद्रं छेि। চুকাই? দিতে গামস্তার প্রতি হুকুম করিয়া ভাতা২ে ডিসমিস করিল। * চিকিৎসক বিজয়ার সাকালে কি কালে যৎকিঞ্চিৎ ভ্রমণের ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। সেদিন সকালে সে নদীর তীবে একটু ঘুরিয়া ফিরিয়া বাটী ফিরিতেই কালিপদ অশ্রুবিকুম্ভর্শর বলিল, মা, ছোটবাবু আমাক।” জবাব দিলেন । বিজয়া আশ্চৰ্য্য হইয়া জিজ্ঞাসা কঠিল, কেন ? কালিপদ কঁাদিয়া ফেলিয়া বলিল, , কৰ্ত্তবাবু স্বর্গে গেছেন, কিন্তু তেনার কাছে কখনো গামা-মদ খাইনি মা, কিন্তু আজ-পলিয়া সে ঘনঘন চোখ মুছিতে লাগিল ; তার পরে কান্না শেষ করিয়া যাহা কহিল, তাঙ্গার মৰ্ম্ম এই যে, যদিস সে কোন অপরাধ করে নাই, তথাপি ছোটবাবু তাহাকে দুচক্ষে দেখিতে পারেন না। ডাক্তারবাবুর কাছে সেই বাক্সটা দিতে যাওয়ার কথা কেন আমি তাহাকে নিজে জানাই নাই, কেন আমি তাঁহাকে ঘরে ডাকিয়া আনিয়াছিলাম,-ইত্যাদি ইত্যাদি। 够