পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্বিবংশ পরিচ্ছেদ ঘরের নিবিড় নিস্তব্ধতা ভঙ্গ করিয়া বিলাস , আবার কথা কহিল । বলিল, বিজয়া, বাবা যাই করুন, যাই বলুন, আমরা তাকে বুঝতে পারি, না পারি’-কিন্তু, এই কথাটা আমাদের কৈান মতে বিস্মৃত হওয়া ऐ5िठ नव-विनि अक्ष-*0 अiयू-जभ* ਸ, তিনি কখনো অন্যায় করতে পারেন না। আমি বলচি তোমাক, তোমাকে ছাড়া তোমার বিষয়-সম্পত্তির প্রতি আমাদের লেশমাত্র স্মৃগৃহ নেই। বিজয় তাহার। পাংশু মুখ ও মলিন চোখ দুটি বিলাসের মুখের উপর ক্ষণকাল স্থাপিত করিয়া জিজ্ঞাসা করিল, সত্যি বলচোন ? -- বিলাস অগ্রসর হইয়া আসিয়া বিজয়ার ডান হাতখানি নিজের হাতের মধ্যে টানিয়া লইয়া কহিল, আমার মধ্যে যদি কোন সত্য থাকে বিজয়ী আজ তা’ হলে আমি তোমাদের কাছে সত্য কথাই বলচি । শুধু মুহূৰ্ত্তকাল উভয়ে এইভাবে দাড়াইয়া থাকিয়া, বিজয়া অ্যান্তে আস্তে নিজের হাতখানি মুক্ত করিয়া লইয়া টেবিলের কাছে আসিয়া কলম তুলিয়া লইল। পলকের জন্য হয় তা একবার দ্বিধা করিল, হয় ত করিল না,-কিছুই নিশ্চয় করিয়া বলা যায় না,-কিন্তু পরীক্ষণেই বড় বড় অক্ষরে নিজের নাম সই করিয়া দিয়া কাগজখানি রাসবিহারীর হাতে আনিয়া দিয়া কহিল, এই নিন। রাসবিহারী দলিলখানি ভাজ করিয়া পকেটে রাখিলেন, এবং উঠিয়া দাড়াইয়া বনমালীর শৈাকে অনেক অশ্রু ব্যয় করিয়া, এবং নিরাকার পরব্রহ্মের অসীম করুণার বিস্তর গুণগান করিয়া, রাত্রি হইতেছে বলিয়া প্ৰস্থান করিলেন । s পিতৃদেব চলিয়া গেলে, বিলাস আর একবার গভীর এবং কাঠের ہونکہ وہ