পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হৃদস্পন্দন স্থগিত হয়ে গিয়েছিল, এত জোরে সে চেপে ধরেছিল রাধাকে যে মুখ তার কালি হয়ে গিয়েছিল, চেতনা হারিয়ে চোখ বুজে এসে তার সেই সাংঘাতিক দৃষ্টি অন্তৰ্হিত হয়েছিল। রাধার চোখে মৃত্যুকে আরেকবার দর্শন করার কৌতুহল কি জোরালো বিকারেই যে দাড়িয়ে গিয়েছিল হেরম্বের। নবদীক্ষিত তান্ত্রিক শব-সাধকের মত সে ক্ৰন্দনরত রাধাকে দেখে ভেবে পেত না তার এই ক্ষীণ দুর্বল দেহে কোথায় লুকিয়ে আছে সেই অতল গভীর ভয়ানক রহস্য দেখা শেষ হলেই যার স্বরূপ সে নিজেও আর মনে করতে পারে না । শেষে একদিন কাছে টানা মাত্র অক্ষুদ্ট শব্দ করে রাধা চোখ বুজে অচেতন হয়ে গিয়েছিল, বুকে হাত দিয়ে কিছুক্ষণ স্পন্দন অনুভব করতে না পেরে হেরম্বের মনে হয়েছিল সে বুঝি মরেই গিয়েছে। পরদিন হেরম্ব জোর পালিয়ে গিয়েছিল তার বনখালির তাঁবুতে। আসবাবপত্র ইতিমধ্যেই কিছু বেচা হয়ে গিয়েছিল, বাকী সব DD BDDBD BDD DBDBD DBBD S S DDDYS S qBB DBY SD ভেলায় করে রাধাকে জীবন সমুদ্রে ভাসিয়ে দেবার অর্থাৎ শহরের বিশেষ কোন একখানা ঘর ঠিক করে কিছু জিনিষপত্র আর টাকা দিয়ে তাকে ফেলে পালাবার ব্যবস্থা করা । কয়েকদিন পরে রাধাকে সঙ্গে নিয়ে ভরত একেবারে বনখালির তাবুতে উপস্থিত হওয়ায় হেরম্বের তাই বড় রাগ হয়েছিল । ‘ওকে আবার নিয়ে এলি যে শূয়ার ? “একটা কথা আছে বাবু।” '803 ojil 1. sto in l so zlato so o ‘বাবু, আপনি যদি অনুমতি করেন, ওকে আমি বিয়ে করব।” বিয়ে করবে । ভরতের হাতেই রাধাকে হেরম্ব ছেড়ে দিয়ে এসেছিল, BE KDB DDD Bu L BDBK BDDt GD DDD >)。