পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মমতাকে দেওয়া কৃষ্ণেন্দু উচিত বিবেচনা করল বলে, অজানা অচেনা চাটগার বদলে মমতা বাস করতে এল রন্তাদের বাড়ী। বন্তি তার চেনা, বস্তির মানুষের সঙ্গে তার কারবার ছিল । এদের সঙ্গেই তার अig१ीं अनिश्छेडा cशक। DDD DBDD DB BBD BB S B BDDDD BBB চাইছিল। মমতা। রাতারাতি একটা বিপ্লব না হলে তার চলছিল না-নিজের জীবনে। হীরেনকে তার বুঝিয়ে দিতে হবে তার জীবনে আপোষ নেই, জোড়াতালি সে চায় না। কৃষ্ণেন্দুর কাছেও প্ৰমাণ দিতে হবে প্ৰসাদের চেয়ে খোলার ঘর তার প্ৰিয় । “তুমি মিথ্যে ভাবছ। মিছে তর্ক তুলছ আমার শিক্ষা দীক্ষা সংস্কার রুচি অভ্যাসের । দেখো, সাতদিনের মধ্যে আমি ওদের সঙ্গে একেবারে ५ ८ ° “তা হলে তো মুস্কিল। শেষে তোমায় না ঘণ্টার পর ঘণ্টা বোঝাতে হয়, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার দরকার । গা রাগড়ালে भांठेि छेद नl cठा भभू? বাড়ীতে ঘর খালি ছিল না একটিও । সুরেশ আর নরেশকে * ঘর ছেড়ে দিতে হয়। মমতার জন্য। নরেশের থাকার ব্যবস্থা হয় দুর্গার ঘরে। দজ্জি গোপালেরও দু’খানা ঘর, তার পরিবারের মেয়েপুরুষ কজনকে চেলে নিয়ে একটা ঘরে তার দুই ছেলে আর জামাইয়ের সঙ্গে সুরেশকে থাকতে দেওয়া হবে স্থির হল । কাজ থেকে বাড়ী ফিরে খবর শুনে সুরেশ গেল চটে। ‘ধুত্তেরি যতো সব-ওই শালী এসে থাকবে এখেনে, ওই বেন্মো মাগী ? থাকো তোমরা-আমি বাবা চললাম।” বলে সে সুবালার ওখানে চলে গেল। দিন তিনেক সত্যই তার টিকিট দেখা গেল না। মমতা নিজে এসেছিল। মিষ্টি করে হেসে সুন্দর করে সবাইকে ,9 (RN2)