পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরদিন সকালে কৃষ্ণেন্দু আসে। বলে, একি চেহারা হয়েছে। তোমার মামু? ছি, কত করে তোমায় বললাম-” মমতা উদ্ধত ভঙ্গিতে বলে, “কি বললে ? দোহাই তোমার, উপদেশ দিও না। আমি জানি, তুমি আমার মন ভাঙতে এসেছে। প্ৰমাণ করতে এসেছি তোমার কথাই ঠিক। তা হবে না কেষ্টদা, আমায় তুমি তেমন মেয়ে পাও নি । “তই দেখছি।” “কি দেখছে ? চেহারা খারাপ হয়ে গেছে একদিনে ? চোখের নীচে কালি পড়েছে ? আমিও আয়নায় দেখেছি নিজের চেহারা । এটুকু তো হবেই। আমি কি আরাম করতে এসেছি। এখানে ?” কৃষ্ণেন্দু চলে যাবার আগে কি যেন সব রম্ভ তাকে বলে চুপি চুপি । বুকটা জ্বলে যায় মমতার। রম্ভা নিশ্চয় কৃষ্ণেন্দুকে তার কালকের পাগলামির বর্ণনা শোনাচ্ছে । পাগলামি ? কিসের পাগলামি । এরা তো মনে করবেই এদের ভালো করার চেষ্টাকে পাগলামি, সেজন্য তার দামে গেলে তো চলবে না ! অন্ধকারের বঞ্চিত জীব এরা, এরা কি করে। প্ৰত্যাশা করবে। যে আলোর জগৎ থেকে কেউ তাদের এই নরকে নেমে আসতে পারে Y DOLB LLSS S YzSS S S D MLL KOBLB ES K LBDS গেছে, ভড়কে গেছে, ভয় পেয়েছে, অবিশ্বাস করছে । একদিন তুমি এসো না কেষ্টদা । আমি না ডাকলে এসে না।” “6ሞሣ !” আহত ও ব্যাহত একওঁয়ে জেদি অভিমানী মানুষের উদ্দীপ্ত উদ্যমে DBBBDBS S BDBS BD DBD DBBDSS DDDD S DDD S DBDB DDD S DBDD আত্মবিশ্বাসে যেন জোয়ার এসেছে নতুন করে। সোজাসুজি আপনি করা আর আপনি হওয়ার স্পষ্ট মুখর অনাবৃত চেষ্টা সে ছেড়ে দেয়। ്യ Q80