পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ও কারখানার শ্রমিক ও কৰ্ম্মচারিদের সর্দার। মালিক হিসাবেই হোক আর ম্যানেজার হিসাবেই হোক আগেকার মালিক-ম্যানেজার সমস্ত ব্যাপারে নির্দেশ দিতেন ওসমানকে, কারখানার কাজে সোজাসুজি হস্তক্ষেপ করতেন না। লোকনাথ কাঠের কারখানার হাঙ্গামার পর এখানে উমাপদকে ম্যানেজার নিযুক্ত করেছেন। আফিসে বসে। ওসমানের মারফত উমাপদ ম্যানেজারি করলে কোন গোলমাল হবার কারণ ছিল না, যেমন কাজ চলছিল। তেমনি চলত, কিন্তু নিজের ন্যায়সঙ্গত অধিকার ছেটে ফেলে, কারখানার উন্নতির চেষ্টা না করে, নিজের চোখে কাজ কৰ্ম্ম না দেখে, পুতুল সেজে বসে থাকতে উমাপদ রাজী হল না। যুক্তির দিক থেকে, উমাপদের ম্যানেজারির বিরুদ্ধে ওসমানের বলবার uu SD DSsDE BBD g DBDDD BzSDBD STEK DBY ক্ষোভও জাগত না। কিন্তু শুধু যুক্তি নিয়ে মানুষের চলে না, দায়িত্ব ও ক্ষমতা অকারণে আইনসঙ্গত ভাবে কেড়ে নিলেও মানুষ BB BD BBLS S DBDuD S DKS DBDBBD DLDYS S BD আশাও ওসমানের ছিল। সে আই, এসসি পাশ করেছে, এতকাল BB DBBTB KEES DBBLDDSDDB DLLDDDD DDD DBDDS অসঙ্গত হত না। তার বদলে তার মাইনে শুধু পাঁচটাকা বাড়িয়ে GWNST ER I লোকনাথ বললেন, “মুসলমান বলে একজনকেও তাড়াইনি কেষ্টবাবু। ওরা ভাল কাজ করছিল, আমার কাজ নিয়ে কথা। প্ৰত্যেকে দোষ করেছে, তবে বিদেয় দিয়েছি। ” কৃষ্ণেন্দু বললে, “আপনি ভারি অন্যায় করেছেন।” লোকনাথ চটে গেলেন। কৃষ্ণেন্দু বলল, “গোড়ায় ওসমানের সঙ্গে বুঝাপড়া করে নেওয়া BBDD DBD BBS DD DLDDBDBDD DBBBDBSDDD DBD BBB SS