পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঝুমুরিয়ার লোকেদের কি উপকার হবে সেটা এখন জানেন। ভগবান, কৃষ্ণেন্দু ভয়ানক একটা কিছু করবেই। এমন একটা আঘাত সে হেরম্বকে দেবে যার প্রতিঘাত অন্য কাউকে স্পর্শ করুক বা না করুক তার গায়ে এসে লাগবেই। কলকাতা থেকে কৃষ্ণেন্দু গায়ে এল, সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেল দাঙ্গা । পুলিশকে বলে দিতে হবে না। কার জন্য দাঙ্গা হয়েছে। দাঙ্গাটাও কৃষ্ণেন্দু ভালভাবেই বাধাতে চায়। দুপুরের রোদকে পৰ্য্যন্ত সে লোকের মাথা গরম করার কাজে লাগবে | ‘ব্যাপার কি ভয়ানক দাড়াতে পারে ভেবেছিস ?” ‘ভেবেছি বৈকি। ওই ভয়ে তো চুপচাপ বসে থাকা যায় না ?” “দশ বিশটা খুন হতে পারে।” “V (V5 af i RNS RV5 af ” ঘরের ঠিক বাইরে টুপ করে একটা আম খসে পড়ার শব্দ কানে এল। সিগারেট টানতে টানতে দু’বার কথা বলতে গিয়ে হীরেন চুপ করে গেল। সেও বাইরে থেকে এসেছে, দাঙ্গাকারীদের নেতা কৃষ্ণেদুর সঙ্গে। অন্ততঃ আগামী দশটা বছর হাজতবাস না করে তার আর বোধ হয় উপায় নেই। মুখ থেকে সিগারেট নামাতে গিয়ে হাতটা থর থর করে কঁাপিছে দেখে হীরেন একটু আশ্চৰ্য্য হয়ে গেল। ক্ষুধাও হল। এত বেশী ভয় তো সে পায় নি! অথবা মনের মধ্যে যে অদ্ভুত প্রক্রিয়া চলছে তাকেই ভয় বলে ? এমন সময় নরেশের সঙ্গে এল ।রম্ভ। হেরম্ব সম্পর্কে কৃষ্ণেন্দু ঠিক কি ঠিক করেছে জানিবার জন্য সে উতলা হয়ে উঠেছে, বেলা পড়ার জন্য ঘরে বসে অপেক্ষা করতে পারে নি। কদিনে তার মুখখানা গুকিয়ে LLLS SBBB Dg GLLLD LtLS TK DDDL TBDBL BBB BD হয়েছে যে দেখলে আপশোষ জাগে। রুক্ষ চুল এলোমেলো হয়ে R8 R