পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মমতা দমে গিয়েছিল। কৃষ্ণেন্দুকে জিজ্ঞেস করছিল, “ও কেন আপত্তি করল কেষ্টদা ? ওর তো লাভ হত। সবদিক দিয়ে, সব খরচ चधि डिोंभ ।” কৃষ্ণেন্দু জবাব দিয়েছিল, “সবাই তো লাভ চায় না। মমতা। ওকে তুমি চেনো না । তোমার প্রস্তাব শুনে আপমান বোধ করে যে রেগে ওঠে নি। তাই অনেক ভাগ্যি বলে জেনে ৷” BBD g DBDBDtS BD DBS DBDDBB SLDDBDDS KBDB DD সাতেক আগে। লোকনাথের বাড়ীতে খুব ধূমধামের সঙ্গে পূজো হয়, শিল্পচাতুৰ্য্যে অপরূপ দামী প্ৰতিমা আসে। এবার বিয়ের সমারোহ শেষ হতে না হতে পূজোর সমাবোঙ্গ আরম্ভ হওয়ায় আনন্দ-ক্লান্ত উৎসব-শ্রান্ত বাড়ী বোঝাই মানুষগুলির কাছে বিজয়া যেন মুক্তির স্বস্তি নিয়ে এল। লোকনাথের কারখানাগুলির সমস্ত লোকেরা এবং মমতার নিজে গিয়ে নিমন্ত্রণ করে আসা মজুর ও ধাঙ্গডর সবশুদ্ধ তিন দিন পাত CዏiCN5 Cዓiማ ! রামপালও রম্ভার বিয়ে চল আশ্বিনের শেষ দিকে, পূজোর পর । কৃষ্ণেন্দু, মমতা, তীরেন, আরিক ও দীনেশ নামে কুড়ি একুশ বছরের একটি উৎসাহী ছেলে এই পাঁচজন ভদ্রলোক বর রামপাল ও তার মজুর মিস্ত্রী সঙ্গীদের সাথে বরযাত্রী এল ঝুমুরিয়ায়।