*क्रिब्च् হইয়াছিল; আর কঠিন ধরণীতলম্পর্শে বাদশাহের, ততোধিক বেগমের কোমল পদপল্লবতল বাথিত হয়, সেইজন্য সমস্ত পথ কোমল কার্পেটে মণ্ডিত হইয়াছিল। দিবসের ভ্ৰমণ সমাপ্ত করিয়া, বাদশাহ ও বেগম যেখানে বিশ্রাম করিতেন, সেখানে ७रुट्टैि कद्विध्ना हेछेकर्डस्नु निऊि श्झेङ । দরগায় উপস্থিত হইয়া “হত্যা” দিলে রাত্রিকালে বাদশাহের প্রতি थङांत्रिं श्रेष्ठ c, उंशिक निकुब्रिद्र कूण दैनंगभूत्रबांगैौ cंथ সেলিম চিন্তির নিকট যাইতে হইবে। এই আদেশানুসারে আকবর শাহ সেই ছিয়ানব্বই বৎসর বয়স্ক বৃদ্ধ সাধু সেলিম চিস্তির DD BBBD DBDDBBSDB DBD DDD DBB BSBDDSDB রাজা বিহারী মল্পের কন্যার গর্ভে আকবরের যে সন্তান জন্মিবে, সেই দীর্ঘজীবী হইবে। বেগম তখন গর্ভবতী ; কাজেই তাহার সন্তান না হওয়া পৰ্য্যন্ত আকবর সপরিবারে সেখানেই বাস করিতে লাগিলেন। ১৫৬৯ খৃষ্টাব্দের ৩১এ আগষ্ট তারিখে মহিষী একটি পুত্র প্রসব করিলেন ; রাজ্যে আনন্দধ্বনি উখিত হইল। সেই সাধুপুরুষের নামানুসারে, আকবর শাহ পুত্রের ‘মির্জা সেলিম’ নামকরণ করিলেন। এই মির্জা সেলিমই ভারতবর্ষের ইতিহাসে সম্রাট জাহাঙ্গীর নামে পরিচিত। তখন সৰ্ব্বদা সাধুর অনুগ্ৰহ-প্ৰাপ্তির আশায়, আকবর নির্জন সিকুরিতেই রাজধানী নিৰ্ম্মাণ আরম্ভ করিলেন। সাধুর নির্জন বাসস্থান জনকোলাহল মুখরিত হইয়া উঠিল; সাধুর তপশ্চরণের ቅፃ
