167 চলিতেছিলেন অনুমান তৎক্ষণে দিনাবসান হইতেছিল এৰণ চরমাচলে সূৰ্য্যাস্তগত হইবাতে সন্ধ্যাকালীন শীতল বস্তু বহন আরম্ভ হইয়াছিল যেহেতুক আশিয়ার দক্ষিণ দেশনিবাসির এবণ রৌদ্রবৃদ্ধিদ্বারা অতিশয় উত্তপ্ত আর ং দেশের লোকের প্রায় দিবাকালেই গৃহেতে থাকে কিন্তু সায়^\কালে বেড়িয়া ভূমণ করত ঠাণ্ড ভোগ করে এমন রীতি অাছে । অতএব রাজা আপনার মহিষীকে পরিতোষণার্থে আকাশ ভরে স্থিত নাম যে উদ্যান প্রস্তুত করাইয়া ছিলেন তদিগে উক্ত সময় গমন করিতেছিলেন। ঐ উদ্যানের কিঞ্চিৎ দূরে স্থিত কোন ব্যক্তি তদর্শন করিলে তলস্থ খিলানের শাণ অদৃশ্য হওন প্রযুক্ত তাহ আকাশে স্থিত বা কুলিতবৎ দেখা হয় এ নিমিত্ত আকাশবন কিম্বা বুলিত উদ্যান তাহার এ নাম রাখা গিয়াছিল। কিন্তু কেহ নিকটস্থ হইয়া তলে থাকিয়া দৃষ্টি করিলেই তাহা বৃক্ষ পুস্ত্রাদি পরিপূর্ণ পৰ্ব্বতের তুল্য জ্ঞান করা যাইত। সুতরা^ সে পৰ্ব্বত তিন শত পঞ্চাশ পাদ পরিমাণ অর্থাৎ এখনকার মন্দিরদির চূড়া অপেক্ষাও উচ্চ এৰ৯ নগরের পূৰ্ব্বোক্ত প্রাচীর মাথার সমান ছিল। তাহার ষে মৃত্তিকার চাতাল সকল উপযুপরি হইয়। উঠিল তাহাতে অনেকানেক উপৰন ও বেড়িবার পথও ছিল আর প্রতি চাতালে যে গণ্ডীর মাটী থাকিল তাহাতেই নান৷ প্রকার বৃহদ্ভূক্ষ রোপণ করা গিয়াছিল। কোন ২ স্থলে অল্পই বৃক্ষ কোনংৰ স্থানে একত্রীভূত অনেক বৃক্ষ দেখা হইল এব^ মধ্যে ২ বৃক্ষ বাহুল্য স্বারা অনেকশনেক কুঞ্জ