219 হণদের মনস্তেজ ও সাহস ভাব ক্ষীণ হইয়া গেল অতএৰ কুরসের সৈন্যগণ সঙ্গে দু এক বার যুদ্ধ করিয়া হারিলে পর তাইশরা আর শত্ৰুদর্শন সহিতে না পারিয়া একেবারে রণক্ষেত্র পরিত্যাগ পৰ্ব্বক সপ্রাচীর নগর মধ্যে গিয়া থাকিয়া স্বরস্কাই করিল কিন্তু থলীয়দের এরূপ সাহসাভাব হইবে উক্ত ভাবিকথক ইহা ও পূৰ্ব্বে कॉन्राইয়া কহিয়াছিল যথা “বাবুলনের স্বলবান মহাবীরগণ যুদ্ধ করণে বিরত হইয়া দৃঢ়তর রক্ষণস্থলে রহিবে তাহারণ ক্ষীণবল হইবে তাহার স্ত্রীবৎ নিঃসাহস হইৰে * , এ ৰূপেতে পূর্ক্সে যে বাবুলনহষ্টতে অসঙ্খ্য সৈন্যদল বাহির হইয়। য়িন্ধশালম ও তুর ও ঔগুপ্ত ও তত্ত্বন্নিকটবর্ভি নগর এব^দেশ সমস্তকে আক্রমণ করিতে বাহির হইয়াছিল সে এখন এমন বৃহন্নগর হইয়া ও স্বশত্ৰু দলে বেষ্টিত হইল। আর পূৰ্ব্বে থলীয়েরাই বারস্থার স্বশজুগণ দমন পূৰ্ব্বক বহল লুটিত ধনাদি সঙ্গে করিয়া লইয়া রণস্থল হইতে ফিরিয়া আসিয়া জয়ধ্বনি ও বাদোদ্যম করত স্বনগুরের প্রসারিত শতেক দ্বার দিয়া প্রবিষ্ট হইত কিন্তু এখন দুঃসাহসিক শত্ৰু রোধাথে এক উপায় মাত্র পাইয়। ঐ দ্বারের কপাট সকল দৃঢ়রপে বদ্ধ করিয়াছে ? শাস্ত্ৰেতে যেমন লেখেন “যাহারা ལི་ཧྥུধারণ করে তাহারা খঞ্জু দ্বারা মরে” তৎপ্রমাণে । অতএব থলীয়ের কোন কালে স^গ্রামার্থে নগর হইতে বাহির হয় না এনিমিত্ত কুরসের আজ্ঞামতে যোদ্ধৃসভার সভাস্থ প্রধান ২ সেনাপতির একত্র হইলে কিরূপে
