পাতা:দার্জ্জিলিংএর পার্ব্বত্যজাতি - নলিনীকান্ত মজুমদার.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেওয়ার ২৫ বিশিষ্ট অথবা অস্তিত্বহীন নাসিকাদণ্ডের উভয় পাশে দুটী চক্ষু তিৰ্য্যগভাবে সন্নিবেশিত হইয়াছে। গুখালিগণের তুলনায় নেওয়ার স্ত্রী পুরুষকে অপেক্ষাকৃত সুন্দর ও সুশ্রী বলিয়া মনে হয়। বহুকালাবধি নেপালবাসী পার্বত্যজাতিগণের হত সমতল প্রদেশাগত হিন্দু ঔপনিবেশিকগণের যে ক্রমবর্ধনশীল সংমিশ্রণ ঘটিয়া আসিতেছে তাহার ফলে সকল জাতিই আজ নিজ নিজ আকৃতি প্রকৃতি হারাইয়া প্রকৃত প্রস্তাবে কতকগুলি পরস্পর বিসদৃশ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতিতে বিভক্ত হইয়া পড়িয়াছে। সুতরাং এরূপ ক্ষেত্রে নরদেহ বিজ্ঞানবিগণ কর্তৃক উদ্ভাবিত প্রণালীগুলি যে সকল স্থানে সঠিক ফলদায়ক হইয়া থাকে তাহা বলা সুকঠিন। | কিন্তু যাহা হউক, নেওয়ার ও মংগােলীয় জাতিগণের আচার ব্যবহারে কতকগুলি এরূপ সৌসাদৃশ্য দৃষ্ট হয় এবং নেওয়ারী ভাষায় এমন অনেক তিব্বতীয় শব্দের অস্তিত্ব পরিলক্ষিত হয় যে নেওয়ারগণকে মংগােলীয় বংশ সম্ভুত বলিয়া স্বীকার করিতে বিশেষ কোন বাধা বা আপত্তি থাকিতে পারে না। Noto -Dr. F. Familton তৎপ্রণীত নেপালের বিবরণ নামক পুস্তকে নেওয়ারগণের সম্বন্ধে লিখিয়াছেন যে “ If the morals of the Nowar women had been more strict, I believe that the resemblance betwear ulit Chineeso and Tibetans and